অভিযোগ প্রতিকার এবং জিআরএস সফটওয়্যার নিয়ে ইবিতে কর্মশালা

বক্তব্য দিচ্ছেন উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালাম।
শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা এবং জিআরএস সফটওয়্যার বিষয়ে কর্মশালা হয়েছে।জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা ২০২২-২০২৩-এর অংশ হিসেবে আজ সোমবার এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, সকল ক্ষেত্রে যদি স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠিত করতে পারি তাহলে গুজব থেকে সুরক্ষা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, নাগরিকদের সঠিক সময়ে সঠিকভাবে সেবা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। অভিযোগ প্রতিকারের ব্যবস্থাপনায় আমরা আরও জবাবদিহিতার আওতায় আসবো, আরও বেশি দায়িত্বশীল হতে বাধ্য হব, সেবাদান ও সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি হবে। তিনি আরও বলেন, নির্ভেজাল শুদ্ধাচার চাইলে আমার যা করণীয় তা আমাকে করতে হবে। তাহলেই আমরা শুদ্ধ সমাজ এবং শুদ্ধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করতে পারবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপযোগী করে অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা সংক্রান্ত নির্দেশিকা এবং কাস্টমাইজড সফটওয়্যার তৈরির প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিবর্গ।
কর্মশালার সভাপতি এপিএ টিমের আহবায়ক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের প্ল্যাটফর্মে আছি। বর্তমান প্রেক্ষাপটের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য আমাদের সবাইকে কম্পিউটার বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তিনি জানান, আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অফিস ও বিভাগসমূহকে অটোমেশনের আওতায় আনার চেষ্টা করছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, বিশেষ অতিথি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, আমি কর্মশালার সার্বিক সাফল্য কামনা করছি এবং আমরা আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব, এই আশা ব্যক্ত করছি।
কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান।
এ ছাড়াও অভিযোগ নিষ্পত্তিকারী কর্মকর্তা প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহা. জাহাঙ্গীর হোসেন বক্তব্য রাখেন। কর্মশালায় রিসোর্স পার্সন ছিলেন আইসিটি সেল-এর পরিচালক অধ্যাপক ড. আহসান-উল-আম্বিয়া।
প্রভোস্ট, অফিস প্রধান এবং এপিএ সংশ্লিষ্ট ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তাবৃন্দ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
এমবিএইচ/এসএস

অভিযোগ প্রতিকার এবং জিআরএস সফটওয়্যার নিয়ে ইবিতে কর্মশালা

বক্তব্য দিচ্ছেন উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালাম।
শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা এবং জিআরএস সফটওয়্যার বিষয়ে কর্মশালা হয়েছে।জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা ২০২২-২০২৩-এর অংশ হিসেবে আজ সোমবার এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, সকল ক্ষেত্রে যদি স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠিত করতে পারি তাহলে গুজব থেকে সুরক্ষা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, নাগরিকদের সঠিক সময়ে সঠিকভাবে সেবা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। অভিযোগ প্রতিকারের ব্যবস্থাপনায় আমরা আরও জবাবদিহিতার আওতায় আসবো, আরও বেশি দায়িত্বশীল হতে বাধ্য হব, সেবাদান ও সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা তৈরি হবে। তিনি আরও বলেন, নির্ভেজাল শুদ্ধাচার চাইলে আমার যা করণীয় তা আমাকে করতে হবে। তাহলেই আমরা শুদ্ধ সমাজ এবং শুদ্ধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করতে পারবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপযোগী করে অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা সংক্রান্ত নির্দেশিকা এবং কাস্টমাইজড সফটওয়্যার তৈরির প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিবর্গ।
কর্মশালার সভাপতি এপিএ টিমের আহবায়ক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের প্ল্যাটফর্মে আছি। বর্তমান প্রেক্ষাপটের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য আমাদের সবাইকে কম্পিউটার বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তিনি জানান, আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অফিস ও বিভাগসমূহকে অটোমেশনের আওতায় আনার চেষ্টা করছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, বিশেষ অতিথি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, আমি কর্মশালার সার্বিক সাফল্য কামনা করছি এবং আমরা আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব, এই আশা ব্যক্ত করছি।
কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান।
এ ছাড়াও অভিযোগ নিষ্পত্তিকারী কর্মকর্তা প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহা. জাহাঙ্গীর হোসেন বক্তব্য রাখেন। কর্মশালায় রিসোর্স পার্সন ছিলেন আইসিটি সেল-এর পরিচালক অধ্যাপক ড. আহসান-উল-আম্বিয়া।
প্রভোস্ট, অফিস প্রধান এবং এপিএ সংশ্লিষ্ট ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তাবৃন্দ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
এমবিএইচ/এসএস