অযোগ্য কাউকে চাকরি দেব না: ছাত্রলীগকে কুবি উপাচার্য

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বললেও কোনো অযোগ্য লোককে চাকরি দেওয়া হবে না। মেধা ছাড়া অন্য কোনো কন্ডিশনে বা কারো হুমকি-ধমকি, শাসানিতে ছাত্রলীগের কাউকে চাকরি দেব না। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় চলবে মেধায়, চলবে সুষ্ঠু নিয়মে।

মঙ্গলবার বিভিন্ন নিয়োগ ইস্যুতে তাঁর কার্যালয়ে কথা বলতে যান কুবি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ সময় কুবি ছাত্রলীগের সভাপতি ইলিয়াস হোসেন সবুজ ও উপাচার্যের মধ্যে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। সেই বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য এসব কথা বলেন।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা একাধিক ছাত্রলীগ নেতা ও শিক্ষক জানান, সম্প্রতি প্রকাশিত একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ইস্যু নিয়ে কথা শুরু হয়। এ সময় মার্কেটিং বিভাগের নির্দিষ্ট এক প্রার্থীর কথা উল্লেখ করেন ইলিয়াস। ওই প্রার্থী কুবি শাখা ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে উপাচার্য বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেও আমি ছাত্রলীগের কাউকে নিয়োগ দেব না। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধার ভিত্তিতেই সকল নিয়োগ হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোনোদিন অযোগ্য লোকদের চাকরি দেওয়ার জন্য আবদার করবেন না।

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে তিনি বলেন, যারা দাবি করে নিয়ম ভঙ্গ হয়েছে তারা বোঝে না, তারা জানে না। ইউজিসির নিয়মে যা আছে আমরা তাই করেছি। আমরা বলছি বিশেষ যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

ইউজিসির নির্দেশিকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাস না হওয়া সত্ত্বেও সে অনুযায়ী কিভাবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়- এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য মঈন বলেন, ইউজিসির নিয়ম পাস হয় নাই, পাস হয়ে যাবে। ইউজিসির যে নীতিমালা সে নীতিমালা অনুসরণ করেই বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি।

অযোগ্য কাউকে চাকরি দেব না: ছাত্রলীগকে কুবি উপাচার্য

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বললেও কোনো অযোগ্য লোককে চাকরি দেওয়া হবে না। মেধা ছাড়া অন্য কোনো কন্ডিশনে বা কারো হুমকি-ধমকি, শাসানিতে ছাত্রলীগের কাউকে চাকরি দেব না। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় চলবে মেধায়, চলবে সুষ্ঠু নিয়মে।

মঙ্গলবার বিভিন্ন নিয়োগ ইস্যুতে তাঁর কার্যালয়ে কথা বলতে যান কুবি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ সময় কুবি ছাত্রলীগের সভাপতি ইলিয়াস হোসেন সবুজ ও উপাচার্যের মধ্যে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। সেই বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য এসব কথা বলেন।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা একাধিক ছাত্রলীগ নেতা ও শিক্ষক জানান, সম্প্রতি প্রকাশিত একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ইস্যু নিয়ে কথা শুরু হয়। এ সময় মার্কেটিং বিভাগের নির্দিষ্ট এক প্রার্থীর কথা উল্লেখ করেন ইলিয়াস। ওই প্রার্থী কুবি শাখা ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে উপাচার্য বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেও আমি ছাত্রলীগের কাউকে নিয়োগ দেব না। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধার ভিত্তিতেই সকল নিয়োগ হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোনোদিন অযোগ্য লোকদের চাকরি দেওয়ার জন্য আবদার করবেন না।

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে তিনি বলেন, যারা দাবি করে নিয়ম ভঙ্গ হয়েছে তারা বোঝে না, তারা জানে না। ইউজিসির নিয়মে যা আছে আমরা তাই করেছি। আমরা বলছি বিশেষ যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

ইউজিসির নির্দেশিকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাস না হওয়া সত্ত্বেও সে অনুযায়ী কিভাবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়- এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য মঈন বলেন, ইউজিসির নিয়ম পাস হয় নাই, পাস হয়ে যাবে। ইউজিসির যে নীতিমালা সে নীতিমালা অনুসরণ করেই বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি।