আমরা সুযোগের সমতা আনতে চাই : শিক্ষামন্ত্রী

কালবেলা প্রতিবেদক

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আমরা শিক্ষায় শুধু গুণগত পরিবর্তনই নয়, রূপান্তরও চাচ্ছি। তেমনই একটি পদক্ষেপ ভর্তিতে ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি। করোনার সময় আমরা প্রথমবারের মতো ডিজিটাল লটারি করি। এই পদ্ধতি তখন ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়। অনেকে এটাকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। আবার পছন্দের প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে না পারায় অনেকে খারাপভাবেও নিয়েছেন। আমরা ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি প্রবর্তনের মাধ্যমে সুযোগের সমতা আনতে চাই।

আজ সোমবার বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে সরকারি স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারি কার্যক্রমের উদ্বোধন করে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ভর্তি প্রক্রিয়াকে ঘিরে অনেক সমস্যা আছে। সেটার সমাধানে এই লটারি পদ্ধতি খুবই কার্যকর। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেধার সমতা প্রতিষ্ঠা, ভর্তি কোচিং বাণিজ্য রোধ, অবৈধভাবে শিক্ষার্থী ভর্তি রোধ, শিশুর মনে অতিরিক্ত পড়াশোনার চাপ প্রশমন, সময় এবং অর্থ সাশ্রয়, পছন্দের প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে অশুভ প্রতিযোগিতা বন্ধ এবং শিক্ষার্থীদের যে কোনো প্রতিষ্ঠানে পড়বার অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ নানা কারণে এটি একটি ভালো পদ্ধতি।

অনুষ্ঠানে দীপু মনি জানান, সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য সারা দেশে ৫৫০টি বিদ্যালয়ে ১ লাখ ৭ হাজার ৮৯টি শূন্য আসনে মোট ছয় লাখ ৩৮ হাজার ৫৯৩ জন মোট ১১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৮৬টি আবেদন করেছেন।

অনুষ্ঠানের সভাপতি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, লটারি পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হবে। পাশাপাশি সমান সংখ্যক অপেক্ষমাণ তালিকাও থাকবে। অর্থাৎ, একটি স্কুলে যদি ১০০ আসন থাকে, তবে লটারির মাধ্যমে একশজন ভর্তি হবে। আরও একশজনের তালিকা দেওয়া হবে। কেউ যদি ভর্তি না হয়, অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি হতে পারবে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আবু বকর ছিদ্দীক, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের প্রকল্প সহযোগী সাদ আহমেদ প্রমুখ।

আমরা সুযোগের সমতা আনতে চাই : শিক্ষামন্ত্রী

কালবেলা প্রতিবেদক

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আমরা শিক্ষায় শুধু গুণগত পরিবর্তনই নয়, রূপান্তরও চাচ্ছি। তেমনই একটি পদক্ষেপ ভর্তিতে ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি। করোনার সময় আমরা প্রথমবারের মতো ডিজিটাল লটারি করি। এই পদ্ধতি তখন ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়। অনেকে এটাকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। আবার পছন্দের প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে না পারায় অনেকে খারাপভাবেও নিয়েছেন। আমরা ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি প্রবর্তনের মাধ্যমে সুযোগের সমতা আনতে চাই।

আজ সোমবার বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে সরকারি স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারি কার্যক্রমের উদ্বোধন করে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ভর্তি প্রক্রিয়াকে ঘিরে অনেক সমস্যা আছে। সেটার সমাধানে এই লটারি পদ্ধতি খুবই কার্যকর। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেধার সমতা প্রতিষ্ঠা, ভর্তি কোচিং বাণিজ্য রোধ, অবৈধভাবে শিক্ষার্থী ভর্তি রোধ, শিশুর মনে অতিরিক্ত পড়াশোনার চাপ প্রশমন, সময় এবং অর্থ সাশ্রয়, পছন্দের প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে অশুভ প্রতিযোগিতা বন্ধ এবং শিক্ষার্থীদের যে কোনো প্রতিষ্ঠানে পড়বার অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ নানা কারণে এটি একটি ভালো পদ্ধতি।

অনুষ্ঠানে দীপু মনি জানান, সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য সারা দেশে ৫৫০টি বিদ্যালয়ে ১ লাখ ৭ হাজার ৮৯টি শূন্য আসনে মোট ছয় লাখ ৩৮ হাজার ৫৯৩ জন মোট ১১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৮৬টি আবেদন করেছেন।

অনুষ্ঠানের সভাপতি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, লটারি পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হবে। পাশাপাশি সমান সংখ্যক অপেক্ষমাণ তালিকাও থাকবে। অর্থাৎ, একটি স্কুলে যদি ১০০ আসন থাকে, তবে লটারির মাধ্যমে একশজন ভর্তি হবে। আরও একশজনের তালিকা দেওয়া হবে। কেউ যদি ভর্তি না হয়, অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি হতে পারবে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আবু বকর ছিদ্দীক, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের প্রকল্প সহযোগী সাদ আহমেদ প্রমুখ।