ইউবিএলের বিজমায়েস্ট্রোজ
শাহেরীন আরাফাত

বিজমায়েস্ট্রোজ- ইউনিলিভার বাংলাদেশ বা ইউবিএলের একটি প্রতিযোগিতামূলক আয়োজন। ২০১০ সালে শুরু হয় এটি। ১২ বছর ধরে নিয়মিত এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। এটি দেশের প্রথম ও সবচেয়ে বড় বিজনেস কেস কম্পিটিশন, যেখানে ফাইনাল রাউন্ডে উঠতে অংশগ্রহণকারীদের আগের কয়েক রাউন্ডের কঠোর মূল্যায়নের মধ্য দিয়ে নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হয়। এবার ১৩তম আসরে বিজমায়েস্ট্রোজ প্রতিযোগিতার থিম নির্ধারিত হয়- ‘বাংলাদেশ, রাইজিং উইথ ইউ!’
এ আয়োজন সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউনিলিভার বাংলাদেশের হিউম্যান রিসোর্স ডিরেক্টর সাকসি হান্ডা বলেন, ‘১৭ অক্টোবর ছিল বিজমায়েস্ট্রোজের ১৩তম আসরে রেজিস্ট্রেশনের শেষ দিন। ৩০ অক্টোবর দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রেজেন্টেশন এবং নভেম্বরে গালা বা ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় পর্বে ৩০টি এবং চূড়ান্ত পর্বে ৬টি দল অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। সমাজের অগ্রগতির জন্য তরুণদের সামনে আসার সুযোগ করে দেওয়া, তাঁদের বাস্তব সমস্যার সমাধান দেওয়ায় যোগ্য করে তোলায় বিজমায়েস্ট্রোজ ভূমিকা রেখে চলেছে।’
ইউবিএলের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স ডিরেক্টর শামীমা আক্তার বলেন, ‘এবার দল গঠনের ক্ষেত্রে কোনো সীমাবদ্ধতা রাখা হচ্ছে না। এখন দল গঠনের জন্য তিনজন একই ক্যাম্পাস থেকে হতে হবে- এমন বাধ্যবাধকতাও নেই। এখন পর্যন্ত ২৫টির বেশি ইউনিভার্সিটি থেকে প্রতিযোগীরা এ আয়োজনে অংশগ্রহণ করেছেন। প্রতিযোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। আমরা চাই প্রতিটি জেলা, প্রতিটি ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীরা এ আয়োজনে অংশগ্রহণ করুক। এ ক্ষেত্রে আমাদের কর্মকর্তারা বিভিন্ন ক্যাম্পাসে যাচ্ছেন।
তাঁরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলছেন। ব্যবসায়ের বাস্তব সমস্যা নিয়েও আলোচনা করছেন।’
বিজমায়েস্ট্রোজ হলো ইউনিলিভার বাংলাদেশে কাজ করার প্রবেশদ্বার। এর মাধ্যমে তরুণ শিক্ষার্থীরা ইউনিলিভার লিডারশিপ ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম থেকে শুরু করে ডিসকভারি সেন্টার অব ইউনিলিভার ফিউচার লিডারস লিগে যোগ দেওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। প্রতি বছর বিজমায়েস্ট্রোজ প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন দলকে বৈশ্বিক এ প্রতিযোগিতার মঞ্চে যাওয়ার সুযোগ করে দেয় ইউনিলিভার।
প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয় যুক্তরাজ্যের লন্ডনে। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত ইউনিলিভারের এ ধরনের প্রতিযোগিতার বিজয়ী দলগুলো অংশ নেয়। অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা ৪৫। এর আগে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন দল বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায়ও তাদের মেধার প্রমাণ দিয়েছে এবং দু’বার ‘চ্যাম্পিয়ন’ ও তিনবার রানার্সআপ হয়েছে।

ইউবিএলের বিজমায়েস্ট্রোজ
শাহেরীন আরাফাত

বিজমায়েস্ট্রোজ- ইউনিলিভার বাংলাদেশ বা ইউবিএলের একটি প্রতিযোগিতামূলক আয়োজন। ২০১০ সালে শুরু হয় এটি। ১২ বছর ধরে নিয়মিত এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। এটি দেশের প্রথম ও সবচেয়ে বড় বিজনেস কেস কম্পিটিশন, যেখানে ফাইনাল রাউন্ডে উঠতে অংশগ্রহণকারীদের আগের কয়েক রাউন্ডের কঠোর মূল্যায়নের মধ্য দিয়ে নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হয়। এবার ১৩তম আসরে বিজমায়েস্ট্রোজ প্রতিযোগিতার থিম নির্ধারিত হয়- ‘বাংলাদেশ, রাইজিং উইথ ইউ!’
এ আয়োজন সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউনিলিভার বাংলাদেশের হিউম্যান রিসোর্স ডিরেক্টর সাকসি হান্ডা বলেন, ‘১৭ অক্টোবর ছিল বিজমায়েস্ট্রোজের ১৩তম আসরে রেজিস্ট্রেশনের শেষ দিন। ৩০ অক্টোবর দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রেজেন্টেশন এবং নভেম্বরে গালা বা ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় পর্বে ৩০টি এবং চূড়ান্ত পর্বে ৬টি দল অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। সমাজের অগ্রগতির জন্য তরুণদের সামনে আসার সুযোগ করে দেওয়া, তাঁদের বাস্তব সমস্যার সমাধান দেওয়ায় যোগ্য করে তোলায় বিজমায়েস্ট্রোজ ভূমিকা রেখে চলেছে।’
ইউবিএলের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স ডিরেক্টর শামীমা আক্তার বলেন, ‘এবার দল গঠনের ক্ষেত্রে কোনো সীমাবদ্ধতা রাখা হচ্ছে না। এখন দল গঠনের জন্য তিনজন একই ক্যাম্পাস থেকে হতে হবে- এমন বাধ্যবাধকতাও নেই। এখন পর্যন্ত ২৫টির বেশি ইউনিভার্সিটি থেকে প্রতিযোগীরা এ আয়োজনে অংশগ্রহণ করেছেন। প্রতিযোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। আমরা চাই প্রতিটি জেলা, প্রতিটি ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীরা এ আয়োজনে অংশগ্রহণ করুক। এ ক্ষেত্রে আমাদের কর্মকর্তারা বিভিন্ন ক্যাম্পাসে যাচ্ছেন।
তাঁরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলছেন। ব্যবসায়ের বাস্তব সমস্যা নিয়েও আলোচনা করছেন।’
বিজমায়েস্ট্রোজ হলো ইউনিলিভার বাংলাদেশে কাজ করার প্রবেশদ্বার। এর মাধ্যমে তরুণ শিক্ষার্থীরা ইউনিলিভার লিডারশিপ ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম থেকে শুরু করে ডিসকভারি সেন্টার অব ইউনিলিভার ফিউচার লিডারস লিগে যোগ দেওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। প্রতি বছর বিজমায়েস্ট্রোজ প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন দলকে বৈশ্বিক এ প্রতিযোগিতার মঞ্চে যাওয়ার সুযোগ করে দেয় ইউনিলিভার।
প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয় যুক্তরাজ্যের লন্ডনে। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত ইউনিলিভারের এ ধরনের প্রতিযোগিতার বিজয়ী দলগুলো অংশ নেয়। অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা ৪৫। এর আগে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন দল বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায়ও তাদের মেধার প্রমাণ দিয়েছে এবং দু’বার ‘চ্যাম্পিয়ন’ ও তিনবার রানার্সআপ হয়েছে।