ইবিতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অংশীজনের সমন্বয় সভা

সমন্বয় সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম।

ফরহাদ খাদেম

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা ২০২২-২০২৩ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অংশীজনদের অংশগ্রহণে আজ সোমবার এক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সভায় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া।

এ ছাড়াও বিভিন্ন অনুষদের ডিন বিভাগীয় সভাপতি, অফিস প্রধান এবং এপিএ সংশ্লিষ্ট কমিটির কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার এইচ এম আলী হাসান। সঞ্চালনায় ছিলেন উপ-রেজিস্ট্রার চন্দন কুমার দাস।

সমন্বয় সভায় উপস্থিত অংশীজনেরা।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদেরকে প্রতিবছর ইউজিসি’র সাথে বার্ষিক পারফরম্যান্স অ্যাগ্রিমেন্ট করতে হয়। শিক্ষা-গবেষণা, কোর্স কারিকুলাম, কো-কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিস ইত্যাদি ক্ষেত্রে বাৎসরিক আমরা কী কী কাজ করবো তা আমরা বলে আসি।

তিনি বলেন, সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা অনেক কিছুই করছি। সেই কাজগুলোর প্রামাণিক সফট কপি এবং হার্ডকপি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে। নিজেকেই নিজের কাজটা কর্তৃপক্ষের নজরে আনতে হবে। তাহলে জবাবদিহিতা তৈরি হবে এবং জবাবদিহিতা প্র্যাকটিসে নিয়ে আসতে পারবো। এভাবে আমরা মানসম্পন্ন শিক্ষা বিতরণের লক্ষ্য নিশ্চিত করতে সক্ষম হবো।

সভায় এপিএ টিমের আহ্বায়ক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান সভাপতির বক্তব্যে বলেন, আমরা এপিএ কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে চাই। এ জন্য সবাইকে দায়িত্বশীল হতে হবে। এ ছাড়াও তিনি কার্যক্রমগুলোর বিবরণ সঠিক সময়ে জমা দেয়ার আহ্বান জানান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের ৩য় তলার সভাকক্ষে সকাল ১১টায় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

এমবিএইচ/এসএস

ইবিতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অংশীজনের সমন্বয় সভা

সমন্বয় সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম।

ফরহাদ খাদেম

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা ২০২২-২০২৩ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অংশীজনদের অংশগ্রহণে আজ সোমবার এক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সভায় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া।

এ ছাড়াও বিভিন্ন অনুষদের ডিন বিভাগীয় সভাপতি, অফিস প্রধান এবং এপিএ সংশ্লিষ্ট কমিটির কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার এইচ এম আলী হাসান। সঞ্চালনায় ছিলেন উপ-রেজিস্ট্রার চন্দন কুমার দাস।

সমন্বয় সভায় উপস্থিত অংশীজনেরা।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদেরকে প্রতিবছর ইউজিসি’র সাথে বার্ষিক পারফরম্যান্স অ্যাগ্রিমেন্ট করতে হয়। শিক্ষা-গবেষণা, কোর্স কারিকুলাম, কো-কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিস ইত্যাদি ক্ষেত্রে বাৎসরিক আমরা কী কী কাজ করবো তা আমরা বলে আসি।

তিনি বলেন, সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা অনেক কিছুই করছি। সেই কাজগুলোর প্রামাণিক সফট কপি এবং হার্ডকপি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে। নিজেকেই নিজের কাজটা কর্তৃপক্ষের নজরে আনতে হবে। তাহলে জবাবদিহিতা তৈরি হবে এবং জবাবদিহিতা প্র্যাকটিসে নিয়ে আসতে পারবো। এভাবে আমরা মানসম্পন্ন শিক্ষা বিতরণের লক্ষ্য নিশ্চিত করতে সক্ষম হবো।

সভায় এপিএ টিমের আহ্বায়ক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান সভাপতির বক্তব্যে বলেন, আমরা এপিএ কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে চাই। এ জন্য সবাইকে দায়িত্বশীল হতে হবে। এ ছাড়াও তিনি কার্যক্রমগুলোর বিবরণ সঠিক সময়ে জমা দেয়ার আহ্বান জানান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের ৩য় তলার সভাকক্ষে সকাল ১১টায় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

এমবিএইচ/এসএস