ইবির ইংরেজি বিভাগে পুনর্মিলনীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফরহাদ খাদেম
আনন্দ শোভাযাত্রা।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বিভাগের পুনর্মিলনী ও বার্ষিক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভাগের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। এ উপলক্ষে শুক্রবার (১০ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র নজরুল কলা ভবন থেকে বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালি বের করা হয়।
আনন্দ শোভাযাত্রা।
র্যালি শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ইংরেজি বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাঈদ এ কে মনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন ও সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশীদ আসকারী, বিভাগের সর্বজ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ও সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান ও বিভাগের বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক ড. মিয়া মো. রাসিদুজ্জামান।
এ সময় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার ও শাপলা ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমানসহ বিভাগের অন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
অতিথিবৃন্দ
অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, ‘আমরা আমাদের যেকোনো একটা বিশেষ স্কিল নিয়ে চতুর্থ বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারব না। আমাদেরকে চতুর্থ বিপ্লব মোকাবেলা করার জন্য কম্পিউটারের জ্ঞান বাড়াতে হবে। তা না হলে আমাদেরকে যদি বলা অনলাইনে ক্লাস নিতে তাহলে আমরা ইউজলেস হয়ে যাব। আমাদের সফট স্কিলের ঘাটতি আছে। আমাদের সফট স্কিলের দক্ষতা বাড়াতে হবে। আমাদের একজন ডাক্তার এবং ভারতের একজন ডাক্তার গুণগত পার্থক্য খুবই কম। কিন্তু তারা তাদের সফট স্কিলের মাধ্যমে রোগীর আস্তা অর্জন করেছে। যদি সব ক্ষেত্রে সফট স্কিলের দক্ষতা বাড়াতে পারি সার্ভিস সেক্টরের উন্নয়ন হবে।
অনুষ্ঠানে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ইংরেজি বিভাগের অ্যালামনাই যারা আছেন, তারা অনেক ভালো জায়গায় কাজ করছেন। এছাড়া তারা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বাসেডর হিসেবেও কাজ করছেন। তারা সমাজে, দেশে কিংবা দেশের বাহিরে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক সুনাম অর্জনে ভুমিকা পালন করছেন। আর যতদিন সময় যাবে ইংরেজি বিভাগ ততো সমৃদ্ধ হবে।’
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে মধ্যাহ্নভোজ ও এক মনজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সন্ধ্যার পরে রাফেল ড্র ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এমবিএইচ/এসএস
ইবির ইংরেজি বিভাগে পুনর্মিলনীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফরহাদ খাদেম
আনন্দ শোভাযাত্রা।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বিভাগের পুনর্মিলনী ও বার্ষিক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভাগের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। এ উপলক্ষে শুক্রবার (১০ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র নজরুল কলা ভবন থেকে বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালি বের করা হয়।
আনন্দ শোভাযাত্রা।
র্যালি শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ইংরেজি বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাঈদ এ কে মনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন ও সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশীদ আসকারী, বিভাগের সর্বজ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ও সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান ও বিভাগের বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক ড. মিয়া মো. রাসিদুজ্জামান।
এ সময় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার ও শাপলা ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমানসহ বিভাগের অন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
অতিথিবৃন্দ
অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, ‘আমরা আমাদের যেকোনো একটা বিশেষ স্কিল নিয়ে চতুর্থ বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারব না। আমাদেরকে চতুর্থ বিপ্লব মোকাবেলা করার জন্য কম্পিউটারের জ্ঞান বাড়াতে হবে। তা না হলে আমাদেরকে যদি বলা অনলাইনে ক্লাস নিতে তাহলে আমরা ইউজলেস হয়ে যাব। আমাদের সফট স্কিলের ঘাটতি আছে। আমাদের সফট স্কিলের দক্ষতা বাড়াতে হবে। আমাদের একজন ডাক্তার এবং ভারতের একজন ডাক্তার গুণগত পার্থক্য খুবই কম। কিন্তু তারা তাদের সফট স্কিলের মাধ্যমে রোগীর আস্তা অর্জন করেছে। যদি সব ক্ষেত্রে সফট স্কিলের দক্ষতা বাড়াতে পারি সার্ভিস সেক্টরের উন্নয়ন হবে।
অনুষ্ঠানে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ইংরেজি বিভাগের অ্যালামনাই যারা আছেন, তারা অনেক ভালো জায়গায় কাজ করছেন। এছাড়া তারা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বাসেডর হিসেবেও কাজ করছেন। তারা সমাজে, দেশে কিংবা দেশের বাহিরে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক সুনাম অর্জনে ভুমিকা পালন করছেন। আর যতদিন সময় যাবে ইংরেজি বিভাগ ততো সমৃদ্ধ হবে।’
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে মধ্যাহ্নভোজ ও এক মনজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সন্ধ্যার পরে রাফেল ড্র ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এমবিএইচ/এসএস