এইচএসসি পরীক্ষার উত্তরপত্র গায়েব, দুই পরিদর্শক বরখাস্ত

নিজস্ব সংবাদদাতা, টঙ্গী, গাজীপুর

টঙ্গী পাইলট স্কুল এন্ড গার্লস কলেজ

গাজীপুরের টঙ্গী পাইলট স্কুল এন্ড গার্লস কলেজের এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে কেমেস্ট্রি দ্বিতীয় পত্রের একটি উত্তরপত্র গায়েব হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) এ ঘটনা ঘটে।

উত্তরপত্রটি উদ্ধারে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীকে বাসা থেকে ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদের নামে পরীক্ষা কেন্দ্রে ৬ ঘণ্টা আটকে রেখে মানষিক নির্যাতন করার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীর স্কুল শিক্ষক ও অভিভাবকরা। উত্তরপত্র খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি সন্ধ্যা পর্যন্ত গোপন রেখে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হলেও রাতে তা জানাজানি হয়ে যায়। উত্তরপত্র খোয়া যাওয়া পরীক্ষার্থীর নাম ইমন। সে টঙ্গী সাহাজ উদ্দিন সরকার স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয়।

এ ব্যাপারে কেন্দ্র সচিব আলাউদ্দিন মিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন, তার কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭৮০ জন। বৃহস্পতিবার পরীক্ষা শেষে লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র গণনায় মোট ৭৭৯টি উত্তর পত্র পাওয়া যায়। এ ঘটনায় দুই কক্ষ পরিদর্শক শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তারা হলেন মনিরা বেগম ও আতিউর রহমান।

রাতে যোগাযোগ করা হলে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হাসিনা আক্তার ও জেলা শিক্ষা অফিসার রেবেকা সুলতানা জানান, উত্তরপত্র খোয়া যাওয়ার বিষয়টি তাদেরকে এখনও জানানো হয়নি। তবে বিষয়টি সঠিক হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তারা জানান।

এ ব্যাপারে টঙ্গী সাহাজ উদ্দিন সরকার স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমাদের পরীক্ষার্থী যথানিয়মে পরীক্ষা দিয়ে উত্তরপত্র হলে জমা দিয়েই কেন্দ্র ত্যাগ করেছে। তার উত্তরপত্র খোয়া যাওয়ার দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের।

এইচএসসি পরীক্ষার উত্তরপত্র গায়েব, দুই পরিদর্শক বরখাস্ত

নিজস্ব সংবাদদাতা, টঙ্গী, গাজীপুর

টঙ্গী পাইলট স্কুল এন্ড গার্লস কলেজ

গাজীপুরের টঙ্গী পাইলট স্কুল এন্ড গার্লস কলেজের এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে কেমেস্ট্রি দ্বিতীয় পত্রের একটি উত্তরপত্র গায়েব হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) এ ঘটনা ঘটে।

উত্তরপত্রটি উদ্ধারে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীকে বাসা থেকে ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদের নামে পরীক্ষা কেন্দ্রে ৬ ঘণ্টা আটকে রেখে মানষিক নির্যাতন করার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীর স্কুল শিক্ষক ও অভিভাবকরা। উত্তরপত্র খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি সন্ধ্যা পর্যন্ত গোপন রেখে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হলেও রাতে তা জানাজানি হয়ে যায়। উত্তরপত্র খোয়া যাওয়া পরীক্ষার্থীর নাম ইমন। সে টঙ্গী সাহাজ উদ্দিন সরকার স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয়।

এ ব্যাপারে কেন্দ্র সচিব আলাউদ্দিন মিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন, তার কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭৮০ জন। বৃহস্পতিবার পরীক্ষা শেষে লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র গণনায় মোট ৭৭৯টি উত্তর পত্র পাওয়া যায়। এ ঘটনায় দুই কক্ষ পরিদর্শক শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তারা হলেন মনিরা বেগম ও আতিউর রহমান।

রাতে যোগাযোগ করা হলে গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) হাসিনা আক্তার ও জেলা শিক্ষা অফিসার রেবেকা সুলতানা জানান, উত্তরপত্র খোয়া যাওয়ার বিষয়টি তাদেরকে এখনও জানানো হয়নি। তবে বিষয়টি সঠিক হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তারা জানান।

এ ব্যাপারে টঙ্গী সাহাজ উদ্দিন সরকার স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমাদের পরীক্ষার্থী যথানিয়মে পরীক্ষা দিয়ে উত্তরপত্র হলে জমা দিয়েই কেন্দ্র ত্যাগ করেছে। তার উত্তরপত্র খোয়া যাওয়ার দায়দায়িত্ব সম্পূর্ণ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের।