এইচএসসি পরীক্ষা শুরু আজ
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা

এইচএসসি পরীক্ষার হল। ছবি: সংগৃহীত
করোনা পরিস্থিতি ও বন্যার কারণে কয়েক দফায় সাত মাস পেছানোর পর আজ থেকে শুরু হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা। গত বছরের মতো এবারও বিষয়, নম্বর ও সময় কমিয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ শিক্ষার্থী অংশ নেবেন, যা গতবারের তুলনায় ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৮৩ জন কম। গত বছর পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৬৯০ জন।
সারা দেশে ২ হাজার ৬৪৯ কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আজ থেকে শুরু হয়ে তত্ত্বীয় পরীক্ষা চলবে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এরপর ১৫ ডিসেম্বর থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হয়ে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।
এ বছর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ২ ঘণ্টার পরীক্ষায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নের জন্য সময় থাকবে ২০ মিনিট। সৃজনশীল বা রচনামূলকের জন্য সময় থাকবে ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। এবার বাংলা, ইংরেজি ও গ্রুপভিত্তিক নৈর্বাচনিক তিনটি বিষয় এবং একটি ঐচ্ছিক বিষয়ে পুনর্বিন্যস্ত পাঠ্যসূচিতে পরীক্ষা হবে। সকালের শিফটের পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত চলবে। আর দুপুরের শিফটের পরীক্ষা বেলা ২টা থেকে শুরু হয়ে ৪টা পর্যন্ত চলবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এবার এইচএসসি পরীক্ষায় নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ হাজার ৫২৮ কেন্দ্রে ৯ লাখ ৮৫ হাজার ৭১৩ পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ২ হাজার ৬৭৮টি প্রতিষ্ঠানে ৪৪৮টি কেন্দ্রে ৯৪ হাজার ৭৬৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেবেন। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ১ হাজার ৮৫৬টি প্রতিষ্ঠানে ৬৭৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবেন ১ লাখ ২২ হাজার ৯৩১ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া দেশের বাইরে আট দেশের আটটি কেন্দ্রে ২২২ জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ব্যতীত অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা আছে এমন শিক্ষার্থীরা শ্রুতি লেখক সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় বসতে পারবেন, তাদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় থাকবে। প্রশ্ন ফাঁস ও নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা সম্পন্ন করতে ৩ নভেম্বর থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া বর্তমান ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ার কারণে সংশ্লিষ্ট বোর্ডগুলোকে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। পরীক্ষা চলাকালে লোডশেডিং যেন না হয়, সে জন্য বিদ্যুৎ বিভাগে চিঠি পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু আজ
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা

এইচএসসি পরীক্ষার হল। ছবি: সংগৃহীত
করোনা পরিস্থিতি ও বন্যার কারণে কয়েক দফায় সাত মাস পেছানোর পর আজ থেকে শুরু হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা। গত বছরের মতো এবারও বিষয়, নম্বর ও সময় কমিয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ শিক্ষার্থী অংশ নেবেন, যা গতবারের তুলনায় ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৮৩ জন কম। গত বছর পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৬৯০ জন।
সারা দেশে ২ হাজার ৬৪৯ কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আজ থেকে শুরু হয়ে তত্ত্বীয় পরীক্ষা চলবে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এরপর ১৫ ডিসেম্বর থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হয়ে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।
এ বছর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ২ ঘণ্টার পরীক্ষায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নের জন্য সময় থাকবে ২০ মিনিট। সৃজনশীল বা রচনামূলকের জন্য সময় থাকবে ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। এবার বাংলা, ইংরেজি ও গ্রুপভিত্তিক নৈর্বাচনিক তিনটি বিষয় এবং একটি ঐচ্ছিক বিষয়ে পুনর্বিন্যস্ত পাঠ্যসূচিতে পরীক্ষা হবে। সকালের শিফটের পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত চলবে। আর দুপুরের শিফটের পরীক্ষা বেলা ২টা থেকে শুরু হয়ে ৪টা পর্যন্ত চলবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এবার এইচএসসি পরীক্ষায় নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ হাজার ৫২৮ কেন্দ্রে ৯ লাখ ৮৫ হাজার ৭১৩ পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ২ হাজার ৬৭৮টি প্রতিষ্ঠানে ৪৪৮টি কেন্দ্রে ৯৪ হাজার ৭৬৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেবেন। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ১ হাজার ৮৫৬টি প্রতিষ্ঠানে ৬৭৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবেন ১ লাখ ২২ হাজার ৯৩১ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া দেশের বাইরে আট দেশের আটটি কেন্দ্রে ২২২ জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ব্যতীত অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা আছে এমন শিক্ষার্থীরা শ্রুতি লেখক সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় বসতে পারবেন, তাদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় থাকবে। প্রশ্ন ফাঁস ও নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা সম্পন্ন করতে ৩ নভেম্বর থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া বর্তমান ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ার কারণে সংশ্লিষ্ট বোর্ডগুলোকে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। পরীক্ষা চলাকালে লোডশেডিং যেন না হয়, সে জন্য বিদ্যুৎ বিভাগে চিঠি পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।