এসইউবির লিডারশিপ সিরিজে গোলাম মুর্শেদ

অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকে প্রায় দেড় ঘণ্টা মাতিয়ে রাখেন প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদছবি: সংগৃহীত

নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘স্নাতক সম্পন্ন করার মাত্র ১৭ দিনের মাথায় যোগদান করে কালক্রমে সেই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়ে ওঠা সিনেমার গল্পের মতো শোনালেও পুরোটাই ছিল আমার শ্রম আর অধ্যবসায়ের ফসল।’ সফলতার চাবিকাঠি হিসেবে তাঁর মতামত হলো, ‘সফলতার জন্য প্রথমেই হতে হবে স্থিতিশীল। এক জায়গায় থিতু হয়ে কাজ করে যেতে হবে, সময় দিতে হবে। অস্থির হওয়া যাবে না।’

       
এসইউবির বিভিন্ন অনুষদের বিভাগীয় প্রধান, অনুষদ সদস্য ও কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।ছবি: সংগৃহীত

তাঁর মতে, সাফল্যের শীর্ষে ওঠার কোনো স্বতসিদ্ধ ফর্মুলা নেই। ছাত্রদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকের সাফল্যের কক্ষপথ অন্যদের কক্ষপথের চেয়ে আলাদা। তাই কাউকে অনুকরণ করে সিদ্ধিলাভ অসম্ভব।’ গোলাম মুর্শেদের স্বপ্ন, শিক্ষার্থী এবং তরুণ প্রজন্ম যেন সারাদিন বইয়ে ডুবে না থেকে শিক্ষাজীবনেই ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পায়। এতে যেমন শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা শেষ করেই পুরোদমে চাকরিতে ঢুকে যেতে পারবে, একই সঙ্গে বিদেশে ব্রেইন ড্রেইন কমে আসবে বহুলাংশে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ তৈরি করে বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধা দেওয়ার বহুমুখী পরিকল্পনাও তাঁর রয়েছে বলে জানান। খুব শিগগিরই কর্মক্ষেত্রে পিএইচডি সম্পন্নের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চান তিনি।

নাতিদীর্ঘ বক্তৃতা এবং নানা ধরনের প্রশ্নের বুদ্ধিদীপ্ত ও স্বভাবসূলভ রসাত্মক জবাবের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকে প্রায় দুই ঘণ্টা মাতিয়ে রাখেন গোলাম মুর্শেদ।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এসইউবির ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নিপা শাহা। এসইউবির বিভিন্ন অনুষদের বিভাগীয় প্রধান, অনুষদ সদস্য ও কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রায় দেড়শ শিক্ষার্থী এতে অংশগ্রহণ করেন।

এসইউবির লিডারশিপ সিরিজে গোলাম মুর্শেদ

অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকে প্রায় দেড় ঘণ্টা মাতিয়ে রাখেন প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদছবি: সংগৃহীত

নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘স্নাতক সম্পন্ন করার মাত্র ১৭ দিনের মাথায় যোগদান করে কালক্রমে সেই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়ে ওঠা সিনেমার গল্পের মতো শোনালেও পুরোটাই ছিল আমার শ্রম আর অধ্যবসায়ের ফসল।’ সফলতার চাবিকাঠি হিসেবে তাঁর মতামত হলো, ‘সফলতার জন্য প্রথমেই হতে হবে স্থিতিশীল। এক জায়গায় থিতু হয়ে কাজ করে যেতে হবে, সময় দিতে হবে। অস্থির হওয়া যাবে না।’

       
এসইউবির বিভিন্ন অনুষদের বিভাগীয় প্রধান, অনুষদ সদস্য ও কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।ছবি: সংগৃহীত

তাঁর মতে, সাফল্যের শীর্ষে ওঠার কোনো স্বতসিদ্ধ ফর্মুলা নেই। ছাত্রদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকের সাফল্যের কক্ষপথ অন্যদের কক্ষপথের চেয়ে আলাদা। তাই কাউকে অনুকরণ করে সিদ্ধিলাভ অসম্ভব।’ গোলাম মুর্শেদের স্বপ্ন, শিক্ষার্থী এবং তরুণ প্রজন্ম যেন সারাদিন বইয়ে ডুবে না থেকে শিক্ষাজীবনেই ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পায়। এতে যেমন শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা শেষ করেই পুরোদমে চাকরিতে ঢুকে যেতে পারবে, একই সঙ্গে বিদেশে ব্রেইন ড্রেইন কমে আসবে বহুলাংশে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ তৈরি করে বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধা দেওয়ার বহুমুখী পরিকল্পনাও তাঁর রয়েছে বলে জানান। খুব শিগগিরই কর্মক্ষেত্রে পিএইচডি সম্পন্নের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চান তিনি।

নাতিদীর্ঘ বক্তৃতা এবং নানা ধরনের প্রশ্নের বুদ্ধিদীপ্ত ও স্বভাবসূলভ রসাত্মক জবাবের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকে প্রায় দুই ঘণ্টা মাতিয়ে রাখেন গোলাম মুর্শেদ।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এসইউবির ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নিপা শাহা। এসইউবির বিভিন্ন অনুষদের বিভাগীয় প্রধান, অনুষদ সদস্য ও কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রায় দেড়শ শিক্ষার্থী এতে অংশগ্রহণ করেন।