ওয়ার্ল্ড বুক অব রেকর্ডস’ পুরস্কার পেলেন ডিআইইউ চেয়ারম্যান সবুর খান

নিজস্ব প্রতিবেদক 

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড বুক অব রেকর্ডস’–এর পুরস্কার পেয়েছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ও ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। বাংলাদেশের শিক্ষা ও আইসিটি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সোমবার তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

সোমবার দুপুরে আশুলিয়ার ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন পুরস্কারটি সবুর খানের হাতে  তুলে দেন। এ সময় ওয়ার্ল্ড বুক অব রেকর্ডসের বাংলাদেশ বিভাগের সভাপতি রওমান স্মিথ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া সংস্থাটির সভাপতি দিবাকর মুকুল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য এম লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহ–উপাচার্য এস এম মাহাবুব-উল-হক মজুমদার, কোষাধ্যক্ষ মমিনুল হক মজুমদার, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড বুক অফ রেকর্ডসের’ পুরষ্কার পেয়েছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ও ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। সোমবার দুপুরে সাভারের আশুলিয়ার ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন পুরস্কারটি তাঁর তুলে দেন

যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড বুক অফ রেকর্ডসের’ পুরষ্কার পেয়েছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ও ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। সোমবার দুপুরে সাভারের আশুলিয়ার ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন পুরস্কারটি তাঁর তুলে দেন
ছবি: সংগৃহীত

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘যেকোনো কাজের স্বীকৃতি মানুষকে অনুপ্রাণিত করে। আমরা আনন্দিত যে এমন একজন এই পুরস্কারে ভূষিত হলেন, যিনি তারুণ্যের জয়গান করে যাচ্ছেন, দেশের তরুণ সমাজকে এগিয়ে নিতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আজকের এই স্বীকৃতি আমাদের আগামী দিনে আরও নতুন নতুন উদ্যোগ নিতে উৎসাহিত করবে। একজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্বের অধিকারী মো. সবুর খানের এই অর্জন আমাদের জন্য গর্বের।

“আমার সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতা, নিরলস পরিশ্রম ও একাগ্রতা আমাকে অনুপ্রেরণা জোগায় আরও সাহসী পদক্ষেপ নিতে। কোভিড-১৯ মহামারির সময় অনেক প্রতিষ্ঠান যেখানে স্থবির হয়ে ছিল, আমরা একদম প্রথম দিন থেকে নিজেদের স্বাভাবিক কার্যক্রম অনলাইনে করেছি এবং সেখানেও সফলতা পেয়েছি”

মো. সবুর খান, চেয়ারম্যান, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল গ্রুপ

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান বলেন, ‘আমার সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতা, নিরলস পরিশ্রম ও একাগ্রতা আমাকে অনুপ্রেরণা জোগায় আরও সাহসী পদক্ষেপ নিতে। কোভিড-১৯ মহামারির সময় অনেক প্রতিষ্ঠান যেখানে স্থবির হয়ে ছিল, আমরা একদম প্রথম দিন থেকে নিজেদের স্বাভাবিক কার্যক্রম অনলাইনে করেছি এবং সেখানেও সফলতা পেয়েছি।’

ওয়ার্ল্ড বুক অব রেকর্ডস’ পুরস্কার পেলেন ডিআইইউ চেয়ারম্যান সবুর খান

নিজস্ব প্রতিবেদক 

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড বুক অব রেকর্ডস’–এর পুরস্কার পেয়েছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ও ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। বাংলাদেশের শিক্ষা ও আইসিটি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সোমবার তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

সোমবার দুপুরে আশুলিয়ার ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন পুরস্কারটি সবুর খানের হাতে  তুলে দেন। এ সময় ওয়ার্ল্ড বুক অব রেকর্ডসের বাংলাদেশ বিভাগের সভাপতি রওমান স্মিথ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া সংস্থাটির সভাপতি দিবাকর মুকুল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য এম লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহ–উপাচার্য এস এম মাহাবুব-উল-হক মজুমদার, কোষাধ্যক্ষ মমিনুল হক মজুমদার, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড বুক অফ রেকর্ডসের’ পুরষ্কার পেয়েছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ও ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। সোমবার দুপুরে সাভারের আশুলিয়ার ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন পুরস্কারটি তাঁর তুলে দেন

যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংস্থা ‘ওয়ার্ল্ড বুক অফ রেকর্ডসের’ পুরষ্কার পেয়েছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ও ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। সোমবার দুপুরে সাভারের আশুলিয়ার ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন পুরস্কারটি তাঁর তুলে দেন
ছবি: সংগৃহীত

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘যেকোনো কাজের স্বীকৃতি মানুষকে অনুপ্রাণিত করে। আমরা আনন্দিত যে এমন একজন এই পুরস্কারে ভূষিত হলেন, যিনি তারুণ্যের জয়গান করে যাচ্ছেন, দেশের তরুণ সমাজকে এগিয়ে নিতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আজকের এই স্বীকৃতি আমাদের আগামী দিনে আরও নতুন নতুন উদ্যোগ নিতে উৎসাহিত করবে। একজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্বের অধিকারী মো. সবুর খানের এই অর্জন আমাদের জন্য গর্বের।

“আমার সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতা, নিরলস পরিশ্রম ও একাগ্রতা আমাকে অনুপ্রেরণা জোগায় আরও সাহসী পদক্ষেপ নিতে। কোভিড-১৯ মহামারির সময় অনেক প্রতিষ্ঠান যেখানে স্থবির হয়ে ছিল, আমরা একদম প্রথম দিন থেকে নিজেদের স্বাভাবিক কার্যক্রম অনলাইনে করেছি এবং সেখানেও সফলতা পেয়েছি”

মো. সবুর খান, চেয়ারম্যান, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল গ্রুপ

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান বলেন, ‘আমার সহকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতা, নিরলস পরিশ্রম ও একাগ্রতা আমাকে অনুপ্রেরণা জোগায় আরও সাহসী পদক্ষেপ নিতে। কোভিড-১৯ মহামারির সময় অনেক প্রতিষ্ঠান যেখানে স্থবির হয়ে ছিল, আমরা একদম প্রথম দিন থেকে নিজেদের স্বাভাবিক কার্যক্রম অনলাইনে করেছি এবং সেখানেও সফলতা পেয়েছি।’