কুবিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন

জাভেদ রায়হান

শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হচ্ছে।

বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) পালিত হয়েছে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্যরা শহিদ মিনারে ও বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্যে ফুল দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

আজ সকাল ১০ টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈনের নেতৃত্বে প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে স্বাধীনতা দিবসের র‍্যালী শুরু হয়। র‍্যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।

 

কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবাররের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, কর্মকর্তা পরিষদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো, বিভিন্ন বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব, শাখা ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও অনেকেই জানে না কাদের বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধ ছিলো, কারা আমাদের অত্যাচার করেছে। ফলে এখনো আমাদের সেই ইতিহাস বলতে হয়। অথচ স্বাধীনতা দিবস হবার কথা আনন্দ, উৎসবে পরিপূর্ণ। আমাদের উচিত ইতিহাস সম্পর্কে জানা এবং সেই সময়ের পাকিস্তানি শোষক ও হানাদার বাহিনীর যে আত্মারা এখনো রয়ে গেছে, যারা আমাদের মাঝে বিভিন্ন সময় নানা বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে তাদের থেকে সজাগ থাকতে হবে।’

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান, বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

এমবিএইচ/এসএস

কুবিতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন

জাভেদ রায়হান

শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হচ্ছে।

বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) পালিত হয়েছে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্যরা শহিদ মিনারে ও বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্যে ফুল দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

আজ সকাল ১০ টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈনের নেতৃত্বে প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে স্বাধীনতা দিবসের র‍্যালী শুরু হয়। র‍্যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।

 

কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবাররের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, কর্মকর্তা পরিষদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো, বিভিন্ন বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাব, শাখা ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও অনেকেই জানে না কাদের বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধ ছিলো, কারা আমাদের অত্যাচার করেছে। ফলে এখনো আমাদের সেই ইতিহাস বলতে হয়। অথচ স্বাধীনতা দিবস হবার কথা আনন্দ, উৎসবে পরিপূর্ণ। আমাদের উচিত ইতিহাস সম্পর্কে জানা এবং সেই সময়ের পাকিস্তানি শোষক ও হানাদার বাহিনীর যে আত্মারা এখনো রয়ে গেছে, যারা আমাদের মাঝে বিভিন্ন সময় নানা বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে তাদের থেকে সজাগ থাকতে হবে।’

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান, বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

এমবিএইচ/এসএস