কুড়িগ্রামে প্রশ্নপত্র ফাঁসে ছয় আসামির জামিন না মঞ্জুর

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামে প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় গ্রেফতার ছয় আসামির জামিন না মঞ্জুর করেছেন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুমন আলি। মঙ্গলবার কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ধার্য তারিখে আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়। আসামিপক্ষে জামিন আবেদন করা হলে বিচারক তা না মঞ্জুর করে আবারও জেলহাজতে প্রেরণের আদেশ দেন। আসামিরা হলেন-প্রশ্নপত্র ফাঁসের মূল হোতা প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব লুৎফর রহমান, ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক আমিনুর রহমান রাসেল, ইসলাম শিক্ষা শিক্ষক মাওলানা জোবায়ের হোসেন, কৃষিবিজ্ঞানের শিক্ষক হামিদুর রহমান, বাংলা বিষয়ের শিক্ষক সোহেল আল মামুন এবং অফিস সহায়ক সুজন মিয়া। আসামিরা সবাই ভুরুঙ্গামারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও অফিস স্টাফ।

ভূরুঙ্গামারী থানার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) আজাহার আলী জানান, ইতোপূর্বে ৪ আসামি রিমান্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে। এছাড়া মামলার সার্বিক বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে। আর পলাতক আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। চাঞ্চল্যকর প্রশ্ন ফাঁসের এ মামলাটি তদন্তাধীন থাকায় আসামিদের জামিন আবেদনের বিরোধিতা করা হয় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে। এজাহারনামীয় আসামি অফিস সহকারী আবু হানিফ পলাতক রয়েছে। এদের সবাইকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি। ২০ সেপ্টেম্বর প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জনের নামে ভূরুঙ্গামারী থানায় মামলা করেন ভূরুঙ্গামারী নেহাল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রের ট্যাগ কর্মকর্তা ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আদম মালিক চৌধুরী।

কুড়িগ্রামে প্রশ্নপত্র ফাঁসে ছয় আসামির জামিন না মঞ্জুর

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামে প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় গ্রেফতার ছয় আসামির জামিন না মঞ্জুর করেছেন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুমন আলি। মঙ্গলবার কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ধার্য তারিখে আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়। আসামিপক্ষে জামিন আবেদন করা হলে বিচারক তা না মঞ্জুর করে আবারও জেলহাজতে প্রেরণের আদেশ দেন। আসামিরা হলেন-প্রশ্নপত্র ফাঁসের মূল হোতা প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব লুৎফর রহমান, ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক আমিনুর রহমান রাসেল, ইসলাম শিক্ষা শিক্ষক মাওলানা জোবায়ের হোসেন, কৃষিবিজ্ঞানের শিক্ষক হামিদুর রহমান, বাংলা বিষয়ের শিক্ষক সোহেল আল মামুন এবং অফিস সহায়ক সুজন মিয়া। আসামিরা সবাই ভুরুঙ্গামারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও অফিস স্টাফ।

ভূরুঙ্গামারী থানার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) আজাহার আলী জানান, ইতোপূর্বে ৪ আসামি রিমান্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে। এছাড়া মামলার সার্বিক বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে। আর পলাতক আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। চাঞ্চল্যকর প্রশ্ন ফাঁসের এ মামলাটি তদন্তাধীন থাকায় আসামিদের জামিন আবেদনের বিরোধিতা করা হয় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে। এজাহারনামীয় আসামি অফিস সহকারী আবু হানিফ পলাতক রয়েছে। এদের সবাইকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি। ২০ সেপ্টেম্বর প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জনের নামে ভূরুঙ্গামারী থানায় মামলা করেন ভূরুঙ্গামারী নেহাল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রের ট্যাগ কর্মকর্তা ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আদম মালিক চৌধুরী।