শিক্ষক ও শিক্ষার্থী।

জাপান সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (জিএসটি) অধীনে ‘সাকুরা সায়েন্স একচেঞ্জ প্রোগ্রাম’-এ অংশ নিতে জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুল্যার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল ভূঁইয়াসহ সাত শিক্ষার্থী।

মলিকুল্যার বায়োলজি অ্যান্ড ক্যান্সার রিসার্চ ( এমবিসিআর) ল্যাবের প্রধান তদন্তকারী অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে গত শুক্রবার বাংলাদেশ ছেড়ে গেছেন সাত শিক্ষার্থীর এই দলটি। সেখানে তারা ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ১৪ দিন অবস্থান করবেন।

গত ১৫ ডিসেম্বর নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক টেটসুয়া ওকাজিমা ও লেকচারার ইউকো তাসিমা ড. রবিউল হাসান ভুইঁয়াকে চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী সাত শিক্ষার্থী হলেন ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের মো. সোহানুর রহমান মিশন, ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের জয়িতা তঞ্চঙ্গ্যা, একই শিক্ষাবর্ষের উম্মে নাসরিন, তাসনীম মনোয়ারা তানজু ও মো. ওমর ফারুক, ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের রুপালী আক্তার এবং ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তানজিলুর রহমান।

তানজিলুর রহমান বলেন, জাপান সরকার পরিচালিত জাপান সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে এই প্রোগ্রামটা চালু করা হয়েছে৷ ওই প্রোগ্রাম থেকে আমরা ক্যান্সার গবেষণা সম্পর্কে জানব এবং গবেষণার একটি বিশেষ টেকনিক সম্পর্কে শর্ট টাইম ট্রেনিং করব, যেটি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই।

অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভুইঁয়া কালবেলাকে বলেন, আমার ল্যাবে যুক্ত ১৫ এর অধিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে সিজিপিএ এর ভিত্তিতে বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের বাছাইকৃত সাতজন শিক্ষার্থীর একটি দল নিয়ে এবার জাপানের ‘সাকুরা সায়েন্স একচেঞ্জ প্রোগ্রাম’ এ অংশ নিতে যাচ্ছি। সেখানে তারা ক্যান্সার গবেষক বিভিন্ন গবেষণা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করবে। জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই প্রোগ্রামের নেতৃত্ব দিচ্ছেন অধ্যাপক টেটসুয়া ওকাজিমা এবং লেকচারার ইউকো তাসিমা।

এমবিএইচ/এসএস

শিক্ষক ও শিক্ষার্থী।

জাপান সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (জিএসটি) অধীনে ‘সাকুরা সায়েন্স একচেঞ্জ প্রোগ্রাম’-এ অংশ নিতে জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুল্যার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল ভূঁইয়াসহ সাত শিক্ষার্থী।

মলিকুল্যার বায়োলজি অ্যান্ড ক্যান্সার রিসার্চ ( এমবিসিআর) ল্যাবের প্রধান তদন্তকারী অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে গত শুক্রবার বাংলাদেশ ছেড়ে গেছেন সাত শিক্ষার্থীর এই দলটি। সেখানে তারা ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ১৪ দিন অবস্থান করবেন।

গত ১৫ ডিসেম্বর নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক টেটসুয়া ওকাজিমা ও লেকচারার ইউকো তাসিমা ড. রবিউল হাসান ভুইঁয়াকে চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী সাত শিক্ষার্থী হলেন ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের মো. সোহানুর রহমান মিশন, ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের জয়িতা তঞ্চঙ্গ্যা, একই শিক্ষাবর্ষের উম্মে নাসরিন, তাসনীম মনোয়ারা তানজু ও মো. ওমর ফারুক, ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের রুপালী আক্তার এবং ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তানজিলুর রহমান।

তানজিলুর রহমান বলেন, জাপান সরকার পরিচালিত জাপান সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে এই প্রোগ্রামটা চালু করা হয়েছে৷ ওই প্রোগ্রাম থেকে আমরা ক্যান্সার গবেষণা সম্পর্কে জানব এবং গবেষণার একটি বিশেষ টেকনিক সম্পর্কে শর্ট টাইম ট্রেনিং করব, যেটি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই।

অধ্যাপক ড. রবিউল হাসান ভুইঁয়া কালবেলাকে বলেন, আমার ল্যাবে যুক্ত ১৫ এর অধিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে সিজিপিএ এর ভিত্তিতে বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের বাছাইকৃত সাতজন শিক্ষার্থীর একটি দল নিয়ে এবার জাপানের ‘সাকুরা সায়েন্স একচেঞ্জ প্রোগ্রাম’ এ অংশ নিতে যাচ্ছি। সেখানে তারা ক্যান্সার গবেষক বিভিন্ন গবেষণা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করবে। জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই প্রোগ্রামের নেতৃত্ব দিচ্ছেন অধ্যাপক টেটসুয়া ওকাজিমা এবং লেকচারার ইউকো তাসিমা।

এমবিএইচ/এসএস