গবিতে ক্যান্টিন অব্যবস্থাপনায় ক্ষু্ব্ধ শিক্ষার্থীরা, ৯ দফা দাবিতে স্মারকলিপি

মোজাহিদুল ইসলাম নিরব

যাত্রা প্রায় ২৫ বছর হলেও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের খাবারের নেই কোনো সুব্যবস্থা। প্রতিনিয়ত মানহীন-অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অসুস্থ হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। উচ্চমূল্যের খাবারের সঙ্গে পরিমাণের অসামঞ্জস্যতায় জর্জরিত প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী।

এই বৈষম্যের চিত্র ফুটে উঠেছে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে। সম্প্রতি, খাবারের এমন অব্যবস্থনা নিয়ে সোচ্চার হয়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। এরই ধারাবাহিকতায় খাবারের মানোন্নয়নসহ নয় দফা দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে তারা।

২৭ ফেব্রুয়ার দুপুরে ক্যাম্পাসের ক্যান্টিনে ৯ দফা দাবী নিয়ে সমবেত হন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন খাবারের দাম নির্ধারণসহ তাদের দাবিগুলো তুলে ধরেন যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো; বিভিন্ন পদের খাবার সংযুক্ত করা, ক্যান্টিন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, সকালের নাস্তার সময় বাড়ানো, পর্যাপ্ত খাবার তৈরি রাখা, মুরগি খিচুড়ি ৬০টাকা, ডিম খিচুড়ি ৪০ টাকা, খাবারের দামের সাথে পরিমাণের সামঞ্জস্য রাখা, ৩০ টাকার মধ্যে দুপুরের খাবার ব্যবস্থা (ভাত+ ডাল+সবজি/ডিম) ও সিঙ্গারা, সমুচা ও পাকরার সাইজ বৃদ্ধি।

তাদের দাবির প্রেক্ষিতে ক্যান্টিন পরিচালক বলেন, ‘আমাকে ৭ দিনের সময় দিতে হবে আমি সবকিছু গুছিয়ে নিচ্ছি, আপনাদের যা যা দাবি আছে আমি সব পূরণ করবো কিন্তু ৫,৬ নং পর্যালোচনা সাপেক্ষে পূরণ করার চেষ্টা করবো ।’

গত বছরের ২২ ডিসেম্বর ক্যান্টিনের খাবারের মানোন্নয়নের দাবিতে শিক্ষার্থীরা সিনিয়র সহকারী রেজিস্টার বরাবর গণ স্বাক্ষরসহ স্মারকলিপি জমা দেন। কিন্তু আশানুরূপ কোনো কাজ না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন এবং ৭ দিনের মধ্যে সমাধান না হলে ক্যান্টিনে তালা দেওয়া হবে জানান তারা।

এমবিএইচ/এসএস

গবিতে ক্যান্টিন অব্যবস্থাপনায় ক্ষু্ব্ধ শিক্ষার্থীরা, ৯ দফা দাবিতে স্মারকলিপি

মোজাহিদুল ইসলাম নিরব

যাত্রা প্রায় ২৫ বছর হলেও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের খাবারের নেই কোনো সুব্যবস্থা। প্রতিনিয়ত মানহীন-অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অসুস্থ হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। উচ্চমূল্যের খাবারের সঙ্গে পরিমাণের অসামঞ্জস্যতায় জর্জরিত প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী।

এই বৈষম্যের চিত্র ফুটে উঠেছে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে। সম্প্রতি, খাবারের এমন অব্যবস্থনা নিয়ে সোচ্চার হয়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। এরই ধারাবাহিকতায় খাবারের মানোন্নয়নসহ নয় দফা দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে তারা।

২৭ ফেব্রুয়ার দুপুরে ক্যাম্পাসের ক্যান্টিনে ৯ দফা দাবী নিয়ে সমবেত হন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন খাবারের দাম নির্ধারণসহ তাদের দাবিগুলো তুলে ধরেন যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো; বিভিন্ন পদের খাবার সংযুক্ত করা, ক্যান্টিন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, সকালের নাস্তার সময় বাড়ানো, পর্যাপ্ত খাবার তৈরি রাখা, মুরগি খিচুড়ি ৬০টাকা, ডিম খিচুড়ি ৪০ টাকা, খাবারের দামের সাথে পরিমাণের সামঞ্জস্য রাখা, ৩০ টাকার মধ্যে দুপুরের খাবার ব্যবস্থা (ভাত+ ডাল+সবজি/ডিম) ও সিঙ্গারা, সমুচা ও পাকরার সাইজ বৃদ্ধি।

তাদের দাবির প্রেক্ষিতে ক্যান্টিন পরিচালক বলেন, ‘আমাকে ৭ দিনের সময় দিতে হবে আমি সবকিছু গুছিয়ে নিচ্ছি, আপনাদের যা যা দাবি আছে আমি সব পূরণ করবো কিন্তু ৫,৬ নং পর্যালোচনা সাপেক্ষে পূরণ করার চেষ্টা করবো ।’

গত বছরের ২২ ডিসেম্বর ক্যান্টিনের খাবারের মানোন্নয়নের দাবিতে শিক্ষার্থীরা সিনিয়র সহকারী রেজিস্টার বরাবর গণ স্বাক্ষরসহ স্মারকলিপি জমা দেন। কিন্তু আশানুরূপ কোনো কাজ না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন এবং ৭ দিনের মধ্যে সমাধান না হলে ক্যান্টিনে তালা দেওয়া হবে জানান তারা।

এমবিএইচ/এসএস