গাণিতিক সমীকরণে মিথুনের আঁকিবুঁকি

আব্দুস সবুর লোটাস, রাবি
মিথুন কুমার দে।ছবি : কালবেলা

করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল প্রায় দুই বছর। অনেকেই অনলাইনে শিখেছেন নানা কিছু। তেমনি একজন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মিথুন কুমার দে। সময়টা কাজে লাগিয়ে শিখেছেন ছবি আঁকার গাণিতিক পদ্ধতি। সমীকরণ লিখেই এঁকে ফেলেন রবীন্দ্রনাথ থেকে লিওনেল মেসিকে। জানাচ্ছেন কালবেলার রাবি প্রতিনিধি আব্দুস সবুর লোটাস

ফেসবুক টাইমলাইনে গাণিতিক সমীকরণ ব্যবহার করে আঁকা টেনিস তারকা সানিয়া মির্জার একটি স্কেচ দেখার পর আগ্রহ বাড়ে মিথুনের। পরে অনলাইনে এ সম্পর্কিত তথ্য-উপাত্ত খুঁজতে থাকেন। কিছু কিছু পেয়েও যান। কিন্তু তথ্য পেলেই তো হয় না, লাগবে প্র্যাকটিস। দিনের পর দিন চেষ্টা করে গেছেন। এখন তো ঝটপট অঙ্ক কষেই এঁকে ফেলেন বাংলাদেশের মানচিত্র, স্মৃতিসৌধ, এমনকি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেও। এ কাজে মাউস বা তুলি নয়, ভেবেচিন্তে টাইপ করতে হয় লাইনের পর লাইন গাণিতিক সমীকরণ।

মিথুন জানালেন, সমীকরণ ব্যবহার করে আঁকাআঁকির কাজটা করেন ডেসমস অ্যাপের মাধ্যমে। সমীকরণ লিখে এরই মধ্যে এঁকেছেন লিওনেল মেসি, ডেভিড বেকহাম, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, টেন্ডুলকার, মহেন্দ্র সিং ধোনি, চঞ্চল চৌধুরী, জয়া আহসান, শাহরুখ খান, মাইকেল জ্যাকসন ও সিসিমপুরের বিভিন্ন চরিত্র। দেখে মনে হবে, এগুলো কোনো ডিভাইস দিয়ে সরাসরি আঁকা। সোর্স কোড দেখলেই বোঝা যাবে এগুলো আসলে একরাশ গাণিতিক সমীকরণেরই লেখচিত্র।

সমীকরণ লিখেই এঁকে ফেলেন রবীন্দ্রনাথকে।
সমীকরণ লিখেই এঁকে ফেলেন রবীন্দ্রনাথকে।

মিথুন আরও বললেন, ‘কাজটা সময়সাপেক্ষ। ইকুয়েশন ধরে ধরে কাজ করতে হয়। এক-একটা ডেসমস আর্ট করতে আমার প্রায় ১৬-২০ ঘণ্টার মতো সময় লাগত। এখন কম লাগে।’

গাণিতিক সমীকরণে মিথুনের আঁকিবুঁকি

আব্দুস সবুর লোটাস, রাবি
মিথুন কুমার দে।ছবি : কালবেলা

করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল প্রায় দুই বছর। অনেকেই অনলাইনে শিখেছেন নানা কিছু। তেমনি একজন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মিথুন কুমার দে। সময়টা কাজে লাগিয়ে শিখেছেন ছবি আঁকার গাণিতিক পদ্ধতি। সমীকরণ লিখেই এঁকে ফেলেন রবীন্দ্রনাথ থেকে লিওনেল মেসিকে। জানাচ্ছেন কালবেলার রাবি প্রতিনিধি আব্দুস সবুর লোটাস

ফেসবুক টাইমলাইনে গাণিতিক সমীকরণ ব্যবহার করে আঁকা টেনিস তারকা সানিয়া মির্জার একটি স্কেচ দেখার পর আগ্রহ বাড়ে মিথুনের। পরে অনলাইনে এ সম্পর্কিত তথ্য-উপাত্ত খুঁজতে থাকেন। কিছু কিছু পেয়েও যান। কিন্তু তথ্য পেলেই তো হয় না, লাগবে প্র্যাকটিস। দিনের পর দিন চেষ্টা করে গেছেন। এখন তো ঝটপট অঙ্ক কষেই এঁকে ফেলেন বাংলাদেশের মানচিত্র, স্মৃতিসৌধ, এমনকি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেও। এ কাজে মাউস বা তুলি নয়, ভেবেচিন্তে টাইপ করতে হয় লাইনের পর লাইন গাণিতিক সমীকরণ।

মিথুন জানালেন, সমীকরণ ব্যবহার করে আঁকাআঁকির কাজটা করেন ডেসমস অ্যাপের মাধ্যমে। সমীকরণ লিখে এরই মধ্যে এঁকেছেন লিওনেল মেসি, ডেভিড বেকহাম, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, টেন্ডুলকার, মহেন্দ্র সিং ধোনি, চঞ্চল চৌধুরী, জয়া আহসান, শাহরুখ খান, মাইকেল জ্যাকসন ও সিসিমপুরের বিভিন্ন চরিত্র। দেখে মনে হবে, এগুলো কোনো ডিভাইস দিয়ে সরাসরি আঁকা। সোর্স কোড দেখলেই বোঝা যাবে এগুলো আসলে একরাশ গাণিতিক সমীকরণেরই লেখচিত্র।

সমীকরণ লিখেই এঁকে ফেলেন রবীন্দ্রনাথকে।
সমীকরণ লিখেই এঁকে ফেলেন রবীন্দ্রনাথকে।

মিথুন আরও বললেন, ‘কাজটা সময়সাপেক্ষ। ইকুয়েশন ধরে ধরে কাজ করতে হয়। এক-একটা ডেসমস আর্ট করতে আমার প্রায় ১৬-২০ ঘণ্টার মতো সময় লাগত। এখন কম লাগে।’