গাড়িটি কার্বন গ্রহণ করে, বানিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের শিক্ষার্থীরা

রুপালি রঙের গাড়িটি দেখতে শখের স্পোর্টস কারের মতো অনেকটা। তবে ‘জেম’ নামের গাড়িটি আসলে তেল-গ্যাসে চলা অন্য যানবাহনের মতো নয়। এটি তেমন কার্বন নিঃসরণ তো করেই না, বরং তা চলতে চলতে বাতাস থেকে উল্টো কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে।গাড়িটির নিচের অংশে কার্বন শুষে নেওয়ার একটি যন্ত্র বসানো হয়েছে।

এর মাধ্যমে সৌরশক্তিতে চালিত গাড়িটি যতটা কার্বন নিঃসরণ করে, তার চেয়ে বেশি গ্রহণ করতে পারে।আরো অনেক স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে জেমের। বর্জ্য কমাতে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ব্যবহার করে এর বডিতে ত্রিমাত্রিক প্রিন্ট বসানো হয়েছে। আর অভ্যন্তরে ব্যবহার করা হয়েছে আনারস থেকে তৈরি পরিবেশ অনুকূল চামড়া। এই অন্য ধরনের যানটি নেদারল্যান্ডসের আইন্ডহোভেন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির ৩৫ জন শিক্ষার্থীর সৃষ্টি। টিইউ/ইকোমোটিভ প্রকল্পের অধীনে গাড়িটি তৈরি করেছেন তাঁরা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের গাড়ি তৈরি করেন শিক্ষার্থীরা।

দলটির ব্যবস্থাপক লুইস ডি লাট বলেন, ‘আমরা অনেক প্রযুক্তি একটি গাড়িতেই ব্যবহার করে দেখিয়েছি যে সব প্রযুক্তিই একসঙ্গে কাজ করতে পারে। ’শিক্ষার্থী দলটি আশা করছে, তাদের কার্বন গ্রহণ করার প্রযুক্তি অন্যান্য গাড়িতেও ব্যবহার করা হবে। এটি বিশ্বের কোটি কোটি গাড়ির মাধ্যমে কার্বন ডাই-অক্সাইড কমাতে সাহায্য করবে।২০২১ সালে এ প্রকল্পে অংশ নেওয়া দলটির লক্ষ্য ছিল ‘শূন্য কার্বন নিঃসরণে ভ্রমণে সক্ষমতা’। তাদের প্রতিপাদ্যের ইংরেজি আদ্যাক্ষর নিয়েই গাড়িটির নাম রাখা হয় জেম।
সূত্র : সিএনএন।

গাড়িটি কার্বন গ্রহণ করে, বানিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের শিক্ষার্থীরা

রুপালি রঙের গাড়িটি দেখতে শখের স্পোর্টস কারের মতো অনেকটা। তবে ‘জেম’ নামের গাড়িটি আসলে তেল-গ্যাসে চলা অন্য যানবাহনের মতো নয়। এটি তেমন কার্বন নিঃসরণ তো করেই না, বরং তা চলতে চলতে বাতাস থেকে উল্টো কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে।গাড়িটির নিচের অংশে কার্বন শুষে নেওয়ার একটি যন্ত্র বসানো হয়েছে।

এর মাধ্যমে সৌরশক্তিতে চালিত গাড়িটি যতটা কার্বন নিঃসরণ করে, তার চেয়ে বেশি গ্রহণ করতে পারে।আরো অনেক স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে জেমের। বর্জ্য কমাতে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ব্যবহার করে এর বডিতে ত্রিমাত্রিক প্রিন্ট বসানো হয়েছে। আর অভ্যন্তরে ব্যবহার করা হয়েছে আনারস থেকে তৈরি পরিবেশ অনুকূল চামড়া। এই অন্য ধরনের যানটি নেদারল্যান্ডসের আইন্ডহোভেন ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির ৩৫ জন শিক্ষার্থীর সৃষ্টি। টিইউ/ইকোমোটিভ প্রকল্পের অধীনে গাড়িটি তৈরি করেছেন তাঁরা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের গাড়ি তৈরি করেন শিক্ষার্থীরা।

দলটির ব্যবস্থাপক লুইস ডি লাট বলেন, ‘আমরা অনেক প্রযুক্তি একটি গাড়িতেই ব্যবহার করে দেখিয়েছি যে সব প্রযুক্তিই একসঙ্গে কাজ করতে পারে। ’শিক্ষার্থী দলটি আশা করছে, তাদের কার্বন গ্রহণ করার প্রযুক্তি অন্যান্য গাড়িতেও ব্যবহার করা হবে। এটি বিশ্বের কোটি কোটি গাড়ির মাধ্যমে কার্বন ডাই-অক্সাইড কমাতে সাহায্য করবে।২০২১ সালে এ প্রকল্পে অংশ নেওয়া দলটির লক্ষ্য ছিল ‘শূন্য কার্বন নিঃসরণে ভ্রমণে সক্ষমতা’। তাদের প্রতিপাদ্যের ইংরেজি আদ্যাক্ষর নিয়েই গাড়িটির নাম রাখা হয় জেম।
সূত্র : সিএনএন।