চবিতে ঝগড়া থামাতে গিয়ে কর্মীদের হাতে মার খেলেন ছাত্রলীগ নেতা

চবি প্রতিনিধি
মারধরে আহত বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের উপ সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক। ছবি: আজকের পত্রিকা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুই কর্মীর মধ্যে চলমান ঝগড়া থামাতে গিয়ে মারধরের শিকার হয়েছেন গিয়াস উদ্দিন নামের এক নেতা। বর্তমানে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশনে এই ঘটনা ঘটে।

মারধরে আহত গিয়াস উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের উপ সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক। অন্যদিকে অভিযুক্তরা হলেন—সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মী আরিফ ও তাঁর সহপাঠীরা।

আহত ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে স্টেশনে বাংলার মুখ গ্রুপের শুভ্রের সঙ্গে সিক্সটি নাইন গ্রুপের আরিফের ঝগড়া চলছিল। তারা দুজনই ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে শুভ্র আমার পূর্ব পরিচিত হওয়ায় আমি তাদের ঝামেলা মিটিয়ে দেই। তখন তারা দুজনই তা মেনে নেয়। কিন্তু এর মধ্যেই আরিফ তার গ্রুপের বন্ধু-বান্ধব ও সিনিয়রদের কল দিয়ে ঘটনাস্থলে নিয়ে আসে। একপর্যায়ে তাদের ১৫-২০ জন এসে আমাকে মারধর শুরু করে। ধারালো কোনো কিছু দিয়ে আমার চোখের ওপরে ও নিচে কেটে দেয়। পরে আমি বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে চিকিৎসা নিতে যাই। তবে রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়।’

তবে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত আরিফ বলেন, ‘আমি ওই ভাইকে চিনি না। আমার সঙ্গে আরেক কর্মীর (শুভ্র) কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। ও আমার গায়ে হাত দিয়েছিল। ব্যাপারটাকে বড় করে দেখার মতো কিছু না। যে ভাইটা আটকাইতে আসছিল, তিনি হয়তো ওই ভাই। আমি কাউকে মারিই নাই। ওনাকে যেহেতু চিনি না, আমি কেন মারতে যাব।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতা ইকবাল হোসেন চিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এ ধরনের কোনো ঘটনার কথা শুনিনি। খোঁজ নিয়ে দেখছি।’

চবিতে ঝগড়া থামাতে গিয়ে কর্মীদের হাতে মার খেলেন ছাত্রলীগ নেতা

চবি প্রতিনিধি
মারধরে আহত বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের উপ সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক। ছবি: আজকের পত্রিকা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুই কর্মীর মধ্যে চলমান ঝগড়া থামাতে গিয়ে মারধরের শিকার হয়েছেন গিয়াস উদ্দিন নামের এক নেতা। বর্তমানে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশনে এই ঘটনা ঘটে।

মারধরে আহত গিয়াস উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের উপ সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক। অন্যদিকে অভিযুক্তরা হলেন—সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মী আরিফ ও তাঁর সহপাঠীরা।

আহত ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে স্টেশনে বাংলার মুখ গ্রুপের শুভ্রের সঙ্গে সিক্সটি নাইন গ্রুপের আরিফের ঝগড়া চলছিল। তারা দুজনই ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে শুভ্র আমার পূর্ব পরিচিত হওয়ায় আমি তাদের ঝামেলা মিটিয়ে দেই। তখন তারা দুজনই তা মেনে নেয়। কিন্তু এর মধ্যেই আরিফ তার গ্রুপের বন্ধু-বান্ধব ও সিনিয়রদের কল দিয়ে ঘটনাস্থলে নিয়ে আসে। একপর্যায়ে তাদের ১৫-২০ জন এসে আমাকে মারধর শুরু করে। ধারালো কোনো কিছু দিয়ে আমার চোখের ওপরে ও নিচে কেটে দেয়। পরে আমি বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে চিকিৎসা নিতে যাই। তবে রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়।’

তবে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত আরিফ বলেন, ‘আমি ওই ভাইকে চিনি না। আমার সঙ্গে আরেক কর্মীর (শুভ্র) কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। ও আমার গায়ে হাত দিয়েছিল। ব্যাপারটাকে বড় করে দেখার মতো কিছু না। যে ভাইটা আটকাইতে আসছিল, তিনি হয়তো ওই ভাই। আমি কাউকে মারিই নাই। ওনাকে যেহেতু চিনি না, আমি কেন মারতে যাব।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতা ইকবাল হোসেন চিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এ ধরনের কোনো ঘটনার কথা শুনিনি। খোঁজ নিয়ে দেখছি।’