ছাঁটাই করা কিছু কর্মীকে আবার ফিরে আসার অনুরোধ করছে টুইটার। অথচ টুইটারের অর্ধেক কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে ‍গত শুক্রবার। শনিবার টুইটারের অভ্যন্তরীণ ডকুমেন্ট থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, সাত হাজার ৫০০ কর্মীর প্রায় ৫০ শতাংশ ছাঁটাই করা হয়েছে।তাদেরকে জরুরি প্রয়োজনে অফিসের কম্পিউটারেও ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু কিছু কর্মীর কাছে আবার ফিরে আসার অনুরোধ জানিয়ে ই-মেইল গেছে বলে খবর বেরিয়েছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, টুইটারের কিছু কর্মীকে ভুলবশত ছাঁটাই করা হয়েছিল। তাদেরকে আবার ফিরে আসতে বলছেন ইলন মাস্ক। এ ছাড়া যাদের ফিরে আসতে বলা হচ্ছে, তাদের মধ্যে এমন কেউ কেউ রয়েছেন, যাদের কর্মদক্ষতা ভালোভাবে যাচাই করা হয়নি।

টুইটারের নতুন কর্মপদ্ধতির পক্ষে তারা উপযোগী কি না, তা যাচাই না করেই তাদের বাদ দেওয়া হয়েছিল। তাদেরকেও আবার ফিরতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

চলতি সপ্তাহে টুইটার থেকে প্রায় তিন হাজার ৭০০ কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। একটি মাত্র ই-মেইলের মাধ্যমে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সংস্থায় তাদের আর প্রয়োজন নেই।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গণছাঁটাই প্রক্রিয়ায় কতটা তাড়াহুড়ো করা হয়েছিল, কিছু কর্মীকে ফিরে আসতে বলার মাধ্যমেই তা স্পষ্ট। শুক্রবার মাস্ক টুইট করে জানিয়েছিলেন, তাঁর কাছে আর কোনো বিকল্প ছিল না। কারণ টুইটারের প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। সেই পরিস্থিতি সামাল দিতে কর্মী ছাঁটাই প্রয়োজন ছিল।

গণছাঁটাইয়ের পর যারা টুইটারের সঙ্গে রয়ে গেছেন, তাদের ওপর পাহাড় প্রমাণ কাজের চাপ পড়ছে। কেউ কেউ কাজ শেষ করতে অফিসেই দিন-রাত পড়ে থাকছেন।

এদিকে ‘টুইটার ব্লু’ নামের নতুন একটি পরিষেবা চালু করেছেন ইলন মাস্ক। এর ফলে টুইটারে ব্লু টিক বা নীল চিহ্নের জন্য বাড়তি খরচ করতে হবে। মাসে ৮ ডলার দিয়ে ব্লু টিক পেতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। এরই মধ্যে যাদের অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক রয়েছে, তাদেরও টাকা দিয়ে টুইটার ব্লুর সাবস্ক্রিপশন নিতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেনের মতো কিছু কিছু দেশে আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য এই নিয়ম চালুও হয়ে গেছে এরই মধ্যে। তবে কর্মী ছাঁটাইপ্রক্রিয়ায় ভুল থাকায় দ্রুত টুইটার ব্লু সব দেশে কার্যকর করা যাচ্ছে না। নতুন নিয়ম তাই সব ক্ষেত্রে এখনো প্রয়োগ করে উঠতে পারেননি ইলন মাস্ক।

সূত্র : রয়টার্স।

ছাঁটাই করা কিছু কর্মীকে আবার ফিরে আসার অনুরোধ করছে টুইটার। অথচ টুইটারের অর্ধেক কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে ‍গত শুক্রবার। শনিবার টুইটারের অভ্যন্তরীণ ডকুমেন্ট থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, সাত হাজার ৫০০ কর্মীর প্রায় ৫০ শতাংশ ছাঁটাই করা হয়েছে।তাদেরকে জরুরি প্রয়োজনে অফিসের কম্পিউটারেও ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু কিছু কর্মীর কাছে আবার ফিরে আসার অনুরোধ জানিয়ে ই-মেইল গেছে বলে খবর বেরিয়েছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, টুইটারের কিছু কর্মীকে ভুলবশত ছাঁটাই করা হয়েছিল। তাদেরকে আবার ফিরে আসতে বলছেন ইলন মাস্ক। এ ছাড়া যাদের ফিরে আসতে বলা হচ্ছে, তাদের মধ্যে এমন কেউ কেউ রয়েছেন, যাদের কর্মদক্ষতা ভালোভাবে যাচাই করা হয়নি।

টুইটারের নতুন কর্মপদ্ধতির পক্ষে তারা উপযোগী কি না, তা যাচাই না করেই তাদের বাদ দেওয়া হয়েছিল। তাদেরকেও আবার ফিরতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

চলতি সপ্তাহে টুইটার থেকে প্রায় তিন হাজার ৭০০ কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। একটি মাত্র ই-মেইলের মাধ্যমে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সংস্থায় তাদের আর প্রয়োজন নেই।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গণছাঁটাই প্রক্রিয়ায় কতটা তাড়াহুড়ো করা হয়েছিল, কিছু কর্মীকে ফিরে আসতে বলার মাধ্যমেই তা স্পষ্ট। শুক্রবার মাস্ক টুইট করে জানিয়েছিলেন, তাঁর কাছে আর কোনো বিকল্প ছিল না। কারণ টুইটারের প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। সেই পরিস্থিতি সামাল দিতে কর্মী ছাঁটাই প্রয়োজন ছিল।

গণছাঁটাইয়ের পর যারা টুইটারের সঙ্গে রয়ে গেছেন, তাদের ওপর পাহাড় প্রমাণ কাজের চাপ পড়ছে। কেউ কেউ কাজ শেষ করতে অফিসেই দিন-রাত পড়ে থাকছেন।

এদিকে ‘টুইটার ব্লু’ নামের নতুন একটি পরিষেবা চালু করেছেন ইলন মাস্ক। এর ফলে টুইটারে ব্লু টিক বা নীল চিহ্নের জন্য বাড়তি খরচ করতে হবে। মাসে ৮ ডলার দিয়ে ব্লু টিক পেতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। এরই মধ্যে যাদের অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক রয়েছে, তাদেরও টাকা দিয়ে টুইটার ব্লুর সাবস্ক্রিপশন নিতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেনের মতো কিছু কিছু দেশে আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য এই নিয়ম চালুও হয়ে গেছে এরই মধ্যে। তবে কর্মী ছাঁটাইপ্রক্রিয়ায় ভুল থাকায় দ্রুত টুইটার ব্লু সব দেশে কার্যকর করা যাচ্ছে না। নতুন নিয়ম তাই সব ক্ষেত্রে এখনো প্রয়োগ করে উঠতে পারেননি ইলন মাস্ক।

সূত্র : রয়টার্স।