ছাত্রলীগের সম্মেলন ৩ ডিসেম্বর
সমকাল প্রতিবেদক

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৩ ডিসেম্বর এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৭ মে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় দলের সহযোগী সংগঠনগুলোর সম্মেলন করার নির্দেশনা দেন।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১০ মে সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ এবং যুব মহিলা লীগকে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সম্মেলন করার নির্দেশনা দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
২০১৮ সালের মে মাসে ছাত্রলীগের সবশেষ ২৯তম জাতীয় সম্মেলন হয়। ওই বছরের জুলাইয়ে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন সভাপতি এবং গোলাম রাব্বানী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান। পরে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জেরে তাদের সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
শোভন-রাব্বানীর পর আল নাহিয়ান খান জয়কে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং লেখক ভট্টাচার্যকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জয় ও লেখককে ‘ভারমুক্ত’ করা হয়। এরপর থেকে জয়-লেখক ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

ছাত্রলীগের সম্মেলন ৩ ডিসেম্বর
সমকাল প্রতিবেদক

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৩ ডিসেম্বর এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৭ মে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় দলের সহযোগী সংগঠনগুলোর সম্মেলন করার নির্দেশনা দেন।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১০ মে সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ এবং যুব মহিলা লীগকে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সম্মেলন করার নির্দেশনা দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
২০১৮ সালের মে মাসে ছাত্রলীগের সবশেষ ২৯তম জাতীয় সম্মেলন হয়। ওই বছরের জুলাইয়ে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন সভাপতি এবং গোলাম রাব্বানী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান। পরে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জেরে তাদের সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
শোভন-রাব্বানীর পর আল নাহিয়ান খান জয়কে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং লেখক ভট্টাচার্যকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জয় ও লেখককে ‘ভারমুক্ত’ করা হয়। এরপর থেকে জয়-লেখক ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।