ছাত্রীকে নিপীড়নকারী জাবির সেই সহকারী প্রক্টরের অব্যাহতি দাবি

জাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সেই সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন, পছন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ প্রদানের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার এবং ভ্রূণ হত্যার অভিযোগ এনে অব্যাহতির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন থেকে বক্তারা অভিযুক্ত শিক্ষক মাহমুদুর রহমান জনির অব্যাহতি দাবি করেন।

মানববন্ধনে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সামী আল জাহিদ প্রীতমের সঞ্চালনায় সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জাবি সংসদের সভাপতি আবু সায়েম নৈতিক স্খলনের দায়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি এবং তদন্ত সাপেক্ষে চাকরিচ্যুত করার দাবি জানান।

এ সময় বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ বলেন, শিক্ষক মাহমুদর রহমান জনি নৈতিকতাকে জলাঞ্জলি দিয়ে অনৈতিক উপায়ে শিক্ষক নিয়োগে জড়িত থাকার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। আমরা আজ সেই শিক্ষকের অব্যাহতির দাবি নিয়ে দাঁড়িয়েছি।

তিনি আরও বলেন, মাহমুদুর রহমান জনি সহকারী প্রক্টরের দায়িত্বে থাকায় শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে আছে। একজন নিপীড়নকারী কখনো সহকারী প্রক্টরের মতো দায়িত্বে থাকতে পারেন না।

সমাপনী বক্তব্যে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচী বলেন, আমরা হুঁশিয়ারি দিয়ে জানাতে চাই যে, অতীতে জাহাঙ্গীরনগরে কোনো নিপীড়নকারীর ঠাঁই হয়নি, এবারো হবে না।

এর আগে গত ২৭ নভেম্বর যুগান্তর অনলাইনে ‘ছাত্রীদের সঙ্গে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ জাবির সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১ ডিসেম্বর ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ’ ব্যানারে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এরপর ৫ ডিসেম্বর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগের তদন্ত ও শাস্তি দাবি করে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট।

 

ছাত্রীকে নিপীড়নকারী জাবির সেই সহকারী প্রক্টরের অব্যাহতি দাবি

জাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সেই সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন, পছন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ প্রদানের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার এবং ভ্রূণ হত্যার অভিযোগ এনে অব্যাহতির দাবিতে মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন থেকে বক্তারা অভিযুক্ত শিক্ষক মাহমুদুর রহমান জনির অব্যাহতি দাবি করেন।

মানববন্ধনে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সামী আল জাহিদ প্রীতমের সঞ্চালনায় সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জাবি সংসদের সভাপতি আবু সায়েম নৈতিক স্খলনের দায়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি এবং তদন্ত সাপেক্ষে চাকরিচ্যুত করার দাবি জানান।

এ সময় বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ বলেন, শিক্ষক মাহমুদর রহমান জনি নৈতিকতাকে জলাঞ্জলি দিয়ে অনৈতিক উপায়ে শিক্ষক নিয়োগে জড়িত থাকার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। আমরা আজ সেই শিক্ষকের অব্যাহতির দাবি নিয়ে দাঁড়িয়েছি।

তিনি আরও বলেন, মাহমুদুর রহমান জনি সহকারী প্রক্টরের দায়িত্বে থাকায় শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে আছে। একজন নিপীড়নকারী কখনো সহকারী প্রক্টরের মতো দায়িত্বে থাকতে পারেন না।

সমাপনী বক্তব্যে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচী বলেন, আমরা হুঁশিয়ারি দিয়ে জানাতে চাই যে, অতীতে জাহাঙ্গীরনগরে কোনো নিপীড়নকারীর ঠাঁই হয়নি, এবারো হবে না।

এর আগে গত ২৭ নভেম্বর যুগান্তর অনলাইনে ‘ছাত্রীদের সঙ্গে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ জাবির সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১ ডিসেম্বর ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ’ ব্যানারে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এরপর ৫ ডিসেম্বর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগের তদন্ত ও শাস্তি দাবি করে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোট।