জাবিতে গাছ কেটে খেলার মাঠ নির্মাণের প্রতিবাদে প্রকল্প অফিস ঘেরাও

জাবি প্রতিনিধি

গাছ কেটে ছাত্রীদের খেলার মাঠ নির্মাণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রকল্প অফিস ঘেরাও করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্প’ অফিস অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।

পরে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘প্রাণপ্রকৃতি ধ্বংস করে উন্নয়ন চাই না; অবিলম্বে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন কর-করতে হবে; অংশীজনের মতামত নিয়ে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন কর’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়। শিক্ষার্থীরা উপাচার্য কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিলে উপাচার্য, বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ ও প্রক্টর ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তারা দ্রুত মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন ও অংশীজনদের মতামত নিয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার দাবি জানান। দীর্ঘ দেড় ঘণ্টার আলোচনার পর উপাচার্য শিক্ষার্থীদের দাবি বিবেচনার আশ্বাস দেন।

এ সময় শেখ হাসিনা হলের প্রাধ্যক্ষ হোসনে আরা বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের প্রায় সবগুলো আবাসিক হলেই খেলার মাঠ আছে। এর পাশাপাশি সেন্ট্রাল ফিল্ড আছে। কিন্তু ছাত্রীদের জন্য আলাদাভাবে কোনো খেলার মাঠ নেই; তাদের জন্য আলাদা কোনো চেঞ্জিং রুমও নাই। তাই ছাত্রীদের কথা বিবেচনায় আমরা খেলার মাঠ করার উদ্যোগ নিয়েছি।

প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, আমরা ছাত্রীদের কথা বিবেচনা করে খেলার মাঠ করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এখন যেহেতু শিক্ষার্থীরা দাবি জানিয়েছে আমরা আপাতত এটা বন্ধ রাখছি। শিক্ষার্থীরা না চাইলে আমরা মাঠ করব না।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেছি। অধিকতর উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের দ্বিতীয় ধাপের কাজ যেভাবে চলছিল সেভাবেই চলমান থাকবে। তবে ছাত্রীদের খেলার মাঠের ব্যাপারে কথা বলতে আমি প্রক্টরকে দায়িত্ব দিয়েছি। আশা করি জটিলতা নিরসন হবে।

জাবিতে গাছ কেটে খেলার মাঠ নির্মাণের প্রতিবাদে প্রকল্প অফিস ঘেরাও

জাবি প্রতিনিধি

গাছ কেটে ছাত্রীদের খেলার মাঠ নির্মাণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রকল্প অফিস ঘেরাও করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্প’ অফিস অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।

পরে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘প্রাণপ্রকৃতি ধ্বংস করে উন্নয়ন চাই না; অবিলম্বে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন কর-করতে হবে; অংশীজনের মতামত নিয়ে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন কর’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়। শিক্ষার্থীরা উপাচার্য কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিলে উপাচার্য, বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ ও প্রক্টর ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তারা দ্রুত মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন ও অংশীজনদের মতামত নিয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার দাবি জানান। দীর্ঘ দেড় ঘণ্টার আলোচনার পর উপাচার্য শিক্ষার্থীদের দাবি বিবেচনার আশ্বাস দেন।

এ সময় শেখ হাসিনা হলের প্রাধ্যক্ষ হোসনে আরা বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের প্রায় সবগুলো আবাসিক হলেই খেলার মাঠ আছে। এর পাশাপাশি সেন্ট্রাল ফিল্ড আছে। কিন্তু ছাত্রীদের জন্য আলাদাভাবে কোনো খেলার মাঠ নেই; তাদের জন্য আলাদা কোনো চেঞ্জিং রুমও নাই। তাই ছাত্রীদের কথা বিবেচনায় আমরা খেলার মাঠ করার উদ্যোগ নিয়েছি।

প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, আমরা ছাত্রীদের কথা বিবেচনা করে খেলার মাঠ করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এখন যেহেতু শিক্ষার্থীরা দাবি জানিয়েছে আমরা আপাতত এটা বন্ধ রাখছি। শিক্ষার্থীরা না চাইলে আমরা মাঠ করব না।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেছি। অধিকতর উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের দ্বিতীয় ধাপের কাজ যেভাবে চলছিল সেভাবেই চলমান থাকবে। তবে ছাত্রীদের খেলার মাঠের ব্যাপারে কথা বলতে আমি প্রক্টরকে দায়িত্ব দিয়েছি। আশা করি জটিলতা নিরসন হবে।