জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন শুরু

বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতির চর্চা ও সৃজনশীল কর্মকান্ডে বাংলা বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অবদান সর্বজনবিদিত: উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম
সুবর্ণজয়ন্তী  উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

‘বাংলার বুকে সমবেত সুখে’ প্রতিপাদ্য বিষয় ধারণ করে গতকাল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন শুরু করেছে। বেলা এগারোটায় রবীন্দ্র-মহুয়া মঞ্চে সুবর্ণজয়ন্তী উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম। উদ্বোধনী ভাষণে উপাচার্য বাংলা বিভাগের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান।

উপাচার্য বলেন, বাংলা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে দায়িত্ব পালন করছেন। বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান বৃদ্ধি করেছেন। বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতির চর্চা ও সৃজনশীল কর্মকান্ডে এ বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অবদান সর্বজনবিদিত। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এতে গর্ববোধ করে। উপাচার্য তাঁর ভাষণে বাংলা বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানমালার সাফল্য কামনা করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কলা ও মানবিকী অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মোজাম্মেল হক, বাংলা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী আন্তর্জাতিক উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান আই ওয়ান ক্লাসের উপদেষ্টা মো. মহসীন মিয়া, বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান, আতিকুল ইসলাম লাভলু, অধ্যাপক ড. খালেদ হোসাইন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন রাখেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রেজিস্ট্রার (চুক্তিভিত্তিক) রহিমা কানিজ, প্রক্টর আ.স.ম. ফিরোজ-উল-হাসান উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন অধ্যাপক ড. সোহানা বিলকিস। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর বাংলা বিভাগের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন। এ সময় কাঙ্গালীনি সুফিয়া তাঁর গান পরিবেশন করেন। সুবর্ণজয়ন্তী প্রসঙ্গে বাংলা বিভাগের সভাপতি জানান, বাংলা বিভাগ ৫০ দিন জুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। কর্মসূচি প্রণয়নের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।

এমবিএইচ/এসএস

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন শুরু

বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতির চর্চা ও সৃজনশীল কর্মকান্ডে বাংলা বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অবদান সর্বজনবিদিত: উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম
সুবর্ণজয়ন্তী  উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

‘বাংলার বুকে সমবেত সুখে’ প্রতিপাদ্য বিষয় ধারণ করে গতকাল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন শুরু করেছে। বেলা এগারোটায় রবীন্দ্র-মহুয়া মঞ্চে সুবর্ণজয়ন্তী উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম। উদ্বোধনী ভাষণে উপাচার্য বাংলা বিভাগের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান।

উপাচার্য বলেন, বাংলা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে দায়িত্ব পালন করছেন। বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান বৃদ্ধি করেছেন। বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতির চর্চা ও সৃজনশীল কর্মকান্ডে এ বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অবদান সর্বজনবিদিত। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এতে গর্ববোধ করে। উপাচার্য তাঁর ভাষণে বাংলা বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানমালার সাফল্য কামনা করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কলা ও মানবিকী অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মোজাম্মেল হক, বাংলা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী আন্তর্জাতিক উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান আই ওয়ান ক্লাসের উপদেষ্টা মো. মহসীন মিয়া, বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান, আতিকুল ইসলাম লাভলু, অধ্যাপক ড. খালেদ হোসাইন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন রাখেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রেজিস্ট্রার (চুক্তিভিত্তিক) রহিমা কানিজ, প্রক্টর আ.স.ম. ফিরোজ-উল-হাসান উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন অধ্যাপক ড. সোহানা বিলকিস। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর বাংলা বিভাগের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন। এ সময় কাঙ্গালীনি সুফিয়া তাঁর গান পরিবেশন করেন। সুবর্ণজয়ন্তী প্রসঙ্গে বাংলা বিভাগের সভাপতি জানান, বাংলা বিভাগ ৫০ দিন জুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। কর্মসূচি প্রণয়নের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।

এমবিএইচ/এসএস