ডিআইইউতে শিক্ষকের অব্যাহতি চেয়ে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ

কাওছার আলী

শিক্ষক আরিফ আহমেদ।

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক আরিফ আহমেদের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানসিক নির্যাতন, অসদাচরণ ও ব্যক্তিগত ক্ষোভে নম্বর জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য বরাবর একটি লিখিত অভিযোগও দিয়েছে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ করা হয়।

অভিযোগ পত্রে বল হয়েছে, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রভাষক আরিফ আহমেদ তার ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরে প্রতিনিয়ত কিছু শিক্ষার্থীদের মানসিক নির্যাতন, অসদাচারণ ও ব্যক্তিগত ক্ষোভ মেটাতে পরীক্ষার খাতায় নম্বর জালিয়াতি করেন। বিভাগের কোনো শিক্ষার্থী এ বিষয কিছু বলতে গেলে নির্যাতনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়,ব্যক্তিগত ক্ষোভ মেটাতে এমন আচরণ শিক্ষাথীদের মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে। তার বিমাতাসুলভ আচরণের বিপক্ষে বিভাগের কোনো শিক্ষার্থী কিছু বলতে গেলে নির্যাতনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অভিযুক্ত শিক্ষকের অব্যাহতি দাবি করেন তারা।

ইংরেজি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে এ জাতীয় মৌখিক অভিযোগ আগেও এসেছে। তবে এ বিষয় নিয়ে তাকে সতর্ক করলেও তিনি বিষয়টি গুরুত্ব দেননি।

এ বিষয়ে প্রভাষক আরিফ আহমেদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, কে বা কারা অভিযোগ করেছে বিষয়টি আমার জানা নেই। আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত শত্রুতা নেই।

এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক গণেশ চন্দ্র সাহার সাথে যোগাযোগ করা হলেও তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।

এমবিএইচ/এসএস

ডিআইইউতে শিক্ষকের অব্যাহতি চেয়ে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ

কাওছার আলী

শিক্ষক আরিফ আহমেদ।

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক আরিফ আহমেদের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানসিক নির্যাতন, অসদাচরণ ও ব্যক্তিগত ক্ষোভে নম্বর জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য বরাবর একটি লিখিত অভিযোগও দিয়েছে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ করা হয়।

অভিযোগ পত্রে বল হয়েছে, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রভাষক আরিফ আহমেদ তার ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরে প্রতিনিয়ত কিছু শিক্ষার্থীদের মানসিক নির্যাতন, অসদাচারণ ও ব্যক্তিগত ক্ষোভ মেটাতে পরীক্ষার খাতায় নম্বর জালিয়াতি করেন। বিভাগের কোনো শিক্ষার্থী এ বিষয কিছু বলতে গেলে নির্যাতনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়,ব্যক্তিগত ক্ষোভ মেটাতে এমন আচরণ শিক্ষাথীদের মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে। তার বিমাতাসুলভ আচরণের বিপক্ষে বিভাগের কোনো শিক্ষার্থী কিছু বলতে গেলে নির্যাতনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেওয়া হয়। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অভিযুক্ত শিক্ষকের অব্যাহতি দাবি করেন তারা।

ইংরেজি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে এ জাতীয় মৌখিক অভিযোগ আগেও এসেছে। তবে এ বিষয় নিয়ে তাকে সতর্ক করলেও তিনি বিষয়টি গুরুত্ব দেননি।

এ বিষয়ে প্রভাষক আরিফ আহমেদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, কে বা কারা অভিযোগ করেছে বিষয়টি আমার জানা নেই। আমার সাথে কারো ব্যক্তিগত শত্রুতা নেই।

এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক গণেশ চন্দ্র সাহার সাথে যোগাযোগ করা হলেও তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।

এমবিএইচ/এসএস