ঢাবি গণিত অলিম্পিয়াডে পুরস্কার পেলেন ১০ শিক্ষার্থী

পুরস্কার বিজয়ীদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ।

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণিত বিভাগের উদ্যোগে ‘১৩তম জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড’-এর চূড়ান্ত পর্ব ২৩ ডিসেম্বর শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এ এফ মুজিবুর রহমান গণিত ভবনের রেজাউর রহমান অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দিনব্যাপী এই অলিম্পিয়াডের উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা)-এর নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়।

উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল উদ্বোধনী ভাষণে বলেন, বিজ্ঞানের মূল ভাষা হচ্ছে গণিত। গণিতে ভালো হলে জ্ঞানের সকল শাখায় ভালো করা যায়। সর্বোপরি গণিতচর্চা একজন মানুষকে যুক্তিনির্ভর মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে। গণিত শিক্ষা প্রসারে বাংলাদেশ গণিত সমিতি, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে তিনি ধন্যবাদ জানান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল দিনব্যাপী অলিম্পিয়াডের উদ্বোধন করছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, এই ‘১৩তম জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড’-এর চূড়ান্ত পর্বের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ গণিত সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম-এর সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস ছামাদ ও জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল আলম সরকার।

উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, জীবনের সর্বক্ষেত্রে গণিতের পদচারণা রয়েছে। গণিত চিন্তা শক্তির বিকাশ ঘটায়। এমনকি কবিতার মধ্যেও গণিতের প্রয়োগ রয়েছে। গণিত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতি ছাড়া দেশ ও জাতির উন্নয়ন সম্ভব নয়। তিনি বিজয়ী শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানান এবং গণিতচর্চার পাশাপাশি বই পড়ার বিশেষ করে বিজ্ঞানী, দার্শনিক ও মনীষীদের গ্রন্থ পড়ার জন্য তাদের প্রতি আহবান জানান।

আঞ্চলিক পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ দশজন করে সর্বমোট ৮২ জন প্রতিযোগী অলিম্পিয়াডের চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে ১০ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।

এমবিএইচ/এসএস

 

ঢাবি গণিত অলিম্পিয়াডে পুরস্কার পেলেন ১০ শিক্ষার্থী

পুরস্কার বিজয়ীদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ।

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণিত বিভাগের উদ্যোগে ‘১৩তম জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড’-এর চূড়ান্ত পর্ব ২৩ ডিসেম্বর শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এ এফ মুজিবুর রহমান গণিত ভবনের রেজাউর রহমান অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দিনব্যাপী এই অলিম্পিয়াডের উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা)-এর নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়।

উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল উদ্বোধনী ভাষণে বলেন, বিজ্ঞানের মূল ভাষা হচ্ছে গণিত। গণিতে ভালো হলে জ্ঞানের সকল শাখায় ভালো করা যায়। সর্বোপরি গণিতচর্চা একজন মানুষকে যুক্তিনির্ভর মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে। গণিত শিক্ষা প্রসারে বাংলাদেশ গণিত সমিতি, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে তিনি ধন্যবাদ জানান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল দিনব্যাপী অলিম্পিয়াডের উদ্বোধন করছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, এই ‘১৩তম জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড’-এর চূড়ান্ত পর্বের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ গণিত সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম-এর সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস ছামাদ ও জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল আলম সরকার।

উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, জীবনের সর্বক্ষেত্রে গণিতের পদচারণা রয়েছে। গণিত চিন্তা শক্তির বিকাশ ঘটায়। এমনকি কবিতার মধ্যেও গণিতের প্রয়োগ রয়েছে। গণিত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতি ছাড়া দেশ ও জাতির উন্নয়ন সম্ভব নয়। তিনি বিজয়ী শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানান এবং গণিতচর্চার পাশাপাশি বই পড়ার বিশেষ করে বিজ্ঞানী, দার্শনিক ও মনীষীদের গ্রন্থ পড়ার জন্য তাদের প্রতি আহবান জানান।

আঞ্চলিক পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ দশজন করে সর্বমোট ৮২ জন প্রতিযোগী অলিম্পিয়াডের চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে ১০ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।

এমবিএইচ/এসএস