ঢাবি বঙ্গবন্ধু হলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় রশিদ-বাবু যৌথ চ্যাম্পিয়ন
শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী জিলানুর রশিদ এবং দর্শন বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. রামু বাবু।
যৌথভাবে রানার্স-আপ হয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. জান্নাতুন নাঈম এবং একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ওয়াজেদুর রহমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ২৩ জানুয়ারি সোমবার সকালে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন। খেলা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাথলেটিকস কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. অসীম সরকার, কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. শাহজাহান আলীসহ বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ এবং আবাসিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অমর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র শহিদ শেখ কামালসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের অনেক সদস্য দেশের ক্রীড়াঙ্গণে অনন্য অবদান রেখে গেছেন। জাতির পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের এই হলটির মর্যাদা ও ঐতিহ্য ধরে রাখতে শিক্ষা, গবেষণাসহ ক্রীড়াঙ্গণেও হলের শিক্ষার্থীরা বিশেষ অবদান রাখবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।
উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্রীড়া কার্যক্রমে অংশগ্রহণের উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, বিশ^বিদ্যালয়ের সকল মাঠকে খেলার উপযোগী করে গড়ে তোলা হবে। সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ-অনুপ্রেরণা প্রদানের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহŸান জানান।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মোট ১৭টি ইভেন্টে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবকরাও অংশ নেয়।
এমবিএইচ/এসএস
ঢাবি বঙ্গবন্ধু হলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় রশিদ-বাবু যৌথ চ্যাম্পিয়ন
শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী জিলানুর রশিদ এবং দর্শন বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. রামু বাবু।
যৌথভাবে রানার্স-আপ হয়েছেন অর্থনীতি বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো. জান্নাতুন নাঈম এবং একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ওয়াজেদুর রহমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ২৩ জানুয়ারি সোমবার সকালে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন। খেলা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাথলেটিকস কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. অসীম সরকার, কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. শাহজাহান আলীসহ বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ এবং আবাসিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অমর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র শহিদ শেখ কামালসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের অনেক সদস্য দেশের ক্রীড়াঙ্গণে অনন্য অবদান রেখে গেছেন। জাতির পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের এই হলটির মর্যাদা ও ঐতিহ্য ধরে রাখতে শিক্ষা, গবেষণাসহ ক্রীড়াঙ্গণেও হলের শিক্ষার্থীরা বিশেষ অবদান রাখবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।
উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্রীড়া কার্যক্রমে অংশগ্রহণের উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, বিশ^বিদ্যালয়ের সকল মাঠকে খেলার উপযোগী করে গড়ে তোলা হবে। সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ-অনুপ্রেরণা প্রদানের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহŸান জানান।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মোট ১৭টি ইভেন্টে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবকরাও অংশ নেয়।
এমবিএইচ/এসএস