অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগ অ্যালামনাই-এর দিনব্যাপী শতবার্ষিক পুনর্মিলনী গতকাল ১১ ফেব্রুয়ারি ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক আজিজুর রহমান, অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক, অধ্যাপক সৈয়দ আকরম হোসেন, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান এবং বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি বিভাগ হিসেবে বাংলা বিভাগ শুদ্ধ বাংলা ভাষা চর্চা এবং বাংলা সাহিত্যের সমৃদ্ধি ও প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে। এরকম পুনর্মিলনী আয়োজনের মাধ্যমে দিকনির্দেশনা ও নানাবিধ সহায়তা প্রদান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিতে বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বিভিন্ন প্রতিকূলতার মুখোমুখি শিক্ষার্থীদের সহায়তা প্রদান, বিষয়ভিত্তিক মৌলিক গবেষণা পরিচালনা ও পারস্পরিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য উপাচার্য অ্যালামনাইদের প্রতি আহবান জানান।
আলোচনা সভা, আড্ডা, স্মৃতিচারণ ছাড়াও অনুষ্ঠানের ২য় পর্বে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

এমবিএইচ/এসএস

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগ অ্যালামনাই-এর দিনব্যাপী শতবার্ষিক পুনর্মিলনী গতকাল ১১ ফেব্রুয়ারি ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক আজিজুর রহমান, অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক, অধ্যাপক সৈয়দ আকরম হোসেন, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান এবং বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি বিভাগ হিসেবে বাংলা বিভাগ শুদ্ধ বাংলা ভাষা চর্চা এবং বাংলা সাহিত্যের সমৃদ্ধি ও প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে। এরকম পুনর্মিলনী আয়োজনের মাধ্যমে দিকনির্দেশনা ও নানাবিধ সহায়তা প্রদান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিতে বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বিভিন্ন প্রতিকূলতার মুখোমুখি শিক্ষার্থীদের সহায়তা প্রদান, বিষয়ভিত্তিক মৌলিক গবেষণা পরিচালনা ও পারস্পরিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য উপাচার্য অ্যালামনাইদের প্রতি আহবান জানান।
আলোচনা সভা, আড্ডা, স্মৃতিচারণ ছাড়াও অনুষ্ঠানের ২য় পর্বে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

এমবিএইচ/এসএস