ঢাবি মৈত্রী হলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন রিনা

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

খেলোয়াড়বৃন্দ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ক্রিমিনোলজি বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী রিনা খাতুন এবং রানার্স-আপ হয়েছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ফাতেমা খাতুন।

প্রতিযোগিতা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ২৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। এর আগে সকালে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন।

বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নাজমুন নাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাথলেটিকস কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. অসীম সরকার, কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. শাহজাহান আলীসহ বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ এবং আবাসিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সৃজনশীল মেধা বিকাশের লক্ষ্যে শ্রেণিকক্ষের পাশাপাশি খেলার মাঠেও অ্যাথলেটদের সমভাবে অংশগ্রহণের উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, শিক্ষার্থীদের অনুশীলনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল খেলার মাঠ উন্মুক্ত রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সুযোগ সুবিধা কাজে লাগিয়ে গবেষণা, উদ্ভাবন, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে শিক্ষার্থীদের নৈপূণ্য প্রদর্শন করতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সকল ক্ষেত্রে ছাত্রদের পাশাপাশি নারী শিক্ষার্থীরা সমভাবে অংশগ্রহণ করবে বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।

উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দেয়ার গুণাবলী তৈরি করতে শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে হবে। খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মোট ১৫টি ইভেন্টে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবকরাও অংশ নেয়।

এমবিএইচ/এসএস

ঢাবি মৈত্রী হলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন রিনা

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

খেলোয়াড়বৃন্দ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ক্রিমিনোলজি বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী রিনা খাতুন এবং রানার্স-আপ হয়েছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ফাতেমা খাতুন।

প্রতিযোগিতা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ২৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। এর আগে সকালে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন।

বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নাজমুন নাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাথলেটিকস কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. অসীম সরকার, কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. শাহজাহান আলীসহ বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ এবং আবাসিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সৃজনশীল মেধা বিকাশের লক্ষ্যে শ্রেণিকক্ষের পাশাপাশি খেলার মাঠেও অ্যাথলেটদের সমভাবে অংশগ্রহণের উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, শিক্ষার্থীদের অনুশীলনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল খেলার মাঠ উন্মুক্ত রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সুযোগ সুবিধা কাজে লাগিয়ে গবেষণা, উদ্ভাবন, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে শিক্ষার্থীদের নৈপূণ্য প্রদর্শন করতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সকল ক্ষেত্রে ছাত্রদের পাশাপাশি নারী শিক্ষার্থীরা সমভাবে অংশগ্রহণ করবে বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।

উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দেয়ার গুণাবলী তৈরি করতে শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে হবে। খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মোট ১৫টি ইভেন্টে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবকরাও অংশ নেয়।

এমবিএইচ/এসএস