“নতুন বইয়ের আনন্দে শিশুরা আলোকিত বাংলাদেশ গড়বে”
বই উৎসবে শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এমপি বলেছেন, নতুন বই যেভাবে শিশুদের আনন্দিত, উজ্জীবিত ও অনুপ্রাণিত করে সেই অনুপ্রেরণায় আজকের শিশুরা আগামীর আলোকিত বাংলাদেশ গড়বে।
তিনি বলেন, নতুন বই শিশুদের কাছে পরম প্রাপ্তি। নতুন বই শিশুকে বিমুগ্ধ ও বিমোহিত করে, বইয়ের ঘ্রাণ শিশুকে বিভোর করে। নতুন বইয়ের পৃষ্ঠা শিশুকে কৌতূহলী করে তোলে। শিশুর মনোজগতের এ আবেগকে ধারণ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনায় ২০১০ শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে শতভাগ নতুন পাঠ্যবই প্রদান করা হচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ১ জানুয়ারি সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আয়োজিত ‘বই বিতরণ উৎসব-২০২৩’ এর প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বক্তব্য দিচ্ছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এমপি।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান এমপি বলেন, শিশুদের মাঝে পাঠ্যবইকে আরও চিত্তাকর্ষক করে তোলার জন্য ২০১২ সাল হতে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক চাররঙের আকর্ষণীয় মুদ্রণ ও বাঁধাই করে শিশুদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে। শিখন-শেখানো কার্যক্রমে ব্ল্যান্ডেড এপ্রোস প্রয়োগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বিকাশে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, উৎসবের সভাপতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাপতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক আগ্রহে ২০১০ সাল থেকে নতুন বছরে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেয়ার যে মহতী যাত্রার সূচনা হয়েছিলো আজ তা যুগ পেরিয়ে যুগান্তরে পদার্পণ করেছে। এটি এখন বর্ণিল বই উৎসবে পরিণত হয়েছে। দেশ-বিদেশে এ উৎসবের সৌরভ ছড়িয়ে পড়েছে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত।
বই গ্রহণ করছেন শিশুরা।
২০২৩ শিক্ষাবর্ষে প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরে ২ কোটি, ১৯ লাখ, ৮৪ হাজার, ৮২৩ জন শিক্ষার্থীর মাঝে ৯ কোটি ৬৬ লাখ ০৮ হাজার ২৪৫টি বই বিতরণ করা হবে। প্রাক প্রাথমিক স্তরে ৬৬ লাখ ২৯ হাজার ৮৪টি আমার বই এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির প্রা-প্রাথমিক এবং ১ম, ২য় ও ৩য় শ্রেণির সর্বমোট ২লাখ, ১২ হাজার ১৭৭টি পাঠ্য পুস্তক বিতরণ করা হবে। আজকের অনুষ্ঠানে যে বই বিতরণ করা হয়েছে এটি প্রতীকী; যার ফলে সবার হাতে সব বই পৌঁছুবে না। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে স্ব স্ব স্কুল থেকে বই প্রদান করা হবে।
অনুষ্ঠানে রাজধানীর ৩৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩০০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রথম-পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের নতুন বই তুলে দেয় হয় এবং ২০২২ সালে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত সাফ নারী ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের ৫ (পাঁচ) সদস্য; যারা বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব প্রাথমিক বিদ্যালয় টুর্নামেন্ট থেকে উঠে এসেছেন তাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়। পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
এমবিএইচ/এসএস
“নতুন বইয়ের আনন্দে শিশুরা আলোকিত বাংলাদেশ গড়বে”
বই উৎসবে শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এমপি বলেছেন, নতুন বই যেভাবে শিশুদের আনন্দিত, উজ্জীবিত ও অনুপ্রাণিত করে সেই অনুপ্রেরণায় আজকের শিশুরা আগামীর আলোকিত বাংলাদেশ গড়বে।
তিনি বলেন, নতুন বই শিশুদের কাছে পরম প্রাপ্তি। নতুন বই শিশুকে বিমুগ্ধ ও বিমোহিত করে, বইয়ের ঘ্রাণ শিশুকে বিভোর করে। নতুন বইয়ের পৃষ্ঠা শিশুকে কৌতূহলী করে তোলে। শিশুর মনোজগতের এ আবেগকে ধারণ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনায় ২০১০ শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে শতভাগ নতুন পাঠ্যবই প্রদান করা হচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ১ জানুয়ারি সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আয়োজিত ‘বই বিতরণ উৎসব-২০২৩’ এর প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বক্তব্য দিচ্ছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এমপি।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান এমপি বলেন, শিশুদের মাঝে পাঠ্যবইকে আরও চিত্তাকর্ষক করে তোলার জন্য ২০১২ সাল হতে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক চাররঙের আকর্ষণীয় মুদ্রণ ও বাঁধাই করে শিশুদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে। শিখন-শেখানো কার্যক্রমে ব্ল্যান্ডেড এপ্রোস প্রয়োগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বিকাশে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, উৎসবের সভাপতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাপতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক আগ্রহে ২০১০ সাল থেকে নতুন বছরে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেয়ার যে মহতী যাত্রার সূচনা হয়েছিলো আজ তা যুগ পেরিয়ে যুগান্তরে পদার্পণ করেছে। এটি এখন বর্ণিল বই উৎসবে পরিণত হয়েছে। দেশ-বিদেশে এ উৎসবের সৌরভ ছড়িয়ে পড়েছে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত।
বই গ্রহণ করছেন শিশুরা।
২০২৩ শিক্ষাবর্ষে প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরে ২ কোটি, ১৯ লাখ, ৮৪ হাজার, ৮২৩ জন শিক্ষার্থীর মাঝে ৯ কোটি ৬৬ লাখ ০৮ হাজার ২৪৫টি বই বিতরণ করা হবে। প্রাক প্রাথমিক স্তরে ৬৬ লাখ ২৯ হাজার ৮৪টি আমার বই এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির প্রা-প্রাথমিক এবং ১ম, ২য় ও ৩য় শ্রেণির সর্বমোট ২লাখ, ১২ হাজার ১৭৭টি পাঠ্য পুস্তক বিতরণ করা হবে। আজকের অনুষ্ঠানে যে বই বিতরণ করা হয়েছে এটি প্রতীকী; যার ফলে সবার হাতে সব বই পৌঁছুবে না। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে স্ব স্ব স্কুল থেকে বই প্রদান করা হবে।
অনুষ্ঠানে রাজধানীর ৩৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩০০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রথম-পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের নতুন বই তুলে দেয় হয় এবং ২০২২ সালে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত সাফ নারী ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের ৫ (পাঁচ) সদস্য; যারা বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব প্রাথমিক বিদ্যালয় টুর্নামেন্ট থেকে উঠে এসেছেন তাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়। পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
এমবিএইচ/এসএস