নতুন রাষ্ট্রপতিকে কুবি উপাচার্যের অভিনন্দন

একা তালুকদার

নতুন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। বুধবার (২৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে নয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

অভিনন্দন বার্তায় উপাচার্য ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দায়িত্ব গ্রহণ করায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতিকে জানাই সশ্রদ্ধ অভিবাদন। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের যে চলমান অগ্রযাত্রা তা সহ দেশের সার্বিক উন্নয়নে মহামান্য রাষ্ট্রপতি পথপ্রদর্শক হিসেবে বিশেষ ভূমিকা রাখবেন বলে আমি মনে করি।

তিনি আরো বলেন, দেশের উচ্চশিক্ষার গুনগত মান উন্নয়নের জন্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি আমাদের দিকনির্দেশনা প্রদানসহ সার্বিকভাবে পথপ্রদর্শক হিসেবে ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করি। আমরা যেন উন্নত বিশ্বের সাথে সামঞ্জস্য রেখে শিক্ষার মান আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সেই ব্যাপারেও ভূমিকা রাখবেন তিনি। এবং আমরা মহামান্য রাষ্ট্রপতির সুস্বাস্থ্য, সুদীর্ঘ জীবন এবং সফলতার সাথে যেন রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করতে পারে সেই কামনা করছি।

সোমবার (২৪ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে বঙ্গভবনের ঐতিহাসিক দরবার হলে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ পাঠ করেন মো. সাহাবুদ্দিনকে। মো. সাহাবুদ্দিন ১৯৪৯ সালে পাবনা জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। শিক্ষাজীবনে তিনি ১৯৬৬ সালে এসএসসি, ১৯৬৮ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে এইচএসসি ও ১৯৭১ সালে (অনুষ্ঠিত ১৯৭২ সালে) বিএসসি পাস করেন। পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৪ সালে মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং পাবনা শহীদ অ্যাডভোকেট আমিনুদ্দিন আইন কলেজ থেকে ১৯৭৫ সালে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন।

এর আগে ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। এসময় মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন তিনি। ১৯৭৪ সালে পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পান।

কর্মজীবনে তিনি পাবনা জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হিসেবে ১৯৮০ সালে আইন পেশায় যোগ দেন। ১৯৮২ সালে মুন্সেফ (সহকারী জজ) পদে যোগ দেন। তিনি যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা ও দায়রা জজ পদে দায়িত্ব পালন করে ২০০৬ সালে অবসরে যান।  এরপরে ২০০৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দুদক কমিশনার হিসাবে  দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

ইবিহো/এসএস

নতুন রাষ্ট্রপতিকে কুবি উপাচার্যের অভিনন্দন

একা তালুকদার

নতুন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। বুধবার (২৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে নয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

অভিনন্দন বার্তায় উপাচার্য ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দায়িত্ব গ্রহণ করায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতিকে জানাই সশ্রদ্ধ অভিবাদন। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের যে চলমান অগ্রযাত্রা তা সহ দেশের সার্বিক উন্নয়নে মহামান্য রাষ্ট্রপতি পথপ্রদর্শক হিসেবে বিশেষ ভূমিকা রাখবেন বলে আমি মনে করি।

তিনি আরো বলেন, দেশের উচ্চশিক্ষার গুনগত মান উন্নয়নের জন্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি আমাদের দিকনির্দেশনা প্রদানসহ সার্বিকভাবে পথপ্রদর্শক হিসেবে ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করি। আমরা যেন উন্নত বিশ্বের সাথে সামঞ্জস্য রেখে শিক্ষার মান আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সেই ব্যাপারেও ভূমিকা রাখবেন তিনি। এবং আমরা মহামান্য রাষ্ট্রপতির সুস্বাস্থ্য, সুদীর্ঘ জীবন এবং সফলতার সাথে যেন রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করতে পারে সেই কামনা করছি।

সোমবার (২৪ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে বঙ্গভবনের ঐতিহাসিক দরবার হলে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ পাঠ করেন মো. সাহাবুদ্দিনকে। মো. সাহাবুদ্দিন ১৯৪৯ সালে পাবনা জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। শিক্ষাজীবনে তিনি ১৯৬৬ সালে এসএসসি, ১৯৬৮ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে এইচএসসি ও ১৯৭১ সালে (অনুষ্ঠিত ১৯৭২ সালে) বিএসসি পাস করেন। পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৪ সালে মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর এবং পাবনা শহীদ অ্যাডভোকেট আমিনুদ্দিন আইন কলেজ থেকে ১৯৭৫ সালে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন।

এর আগে ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। এসময় মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন তিনি। ১৯৭৪ সালে পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পান।

কর্মজীবনে তিনি পাবনা জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হিসেবে ১৯৮০ সালে আইন পেশায় যোগ দেন। ১৯৮২ সালে মুন্সেফ (সহকারী জজ) পদে যোগ দেন। তিনি যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা ও দায়রা জজ পদে দায়িত্ব পালন করে ২০০৬ সালে অবসরে যান।  এরপরে ২০০৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দুদক কমিশনার হিসাবে  দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

ইবিহো/এসএস