পরীক্ষা কেন্দ্রে হট্টগোল, কারাগারে পৌর মেয়র

বগুড়া ব্যুরো

পরীক্ষা কেন্দ্রে হট্টগোল করায় পাবলিক পরীক্ষা আইনে দায়ের করা মামলায় কারাগারে গেলেন দুপচাঁচিয়া পৌরসভার বিএনপির সমর্থিত মেয়র জাহাঙ্গীর আলম।

মঙ্গলবার দুপচাঁচিয়া বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক মির্জা শায়লা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এর আগে গত ২৪ আগস্ট বগুড়ার প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ হাবিবা মণ্ডল একটি মামলার সাজা বহাল রেখে তাঁকে আদালতে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

আদালত সূত্র জানায়, ১৯৯৬ সালের ২ মে দুপচাঁচিয়া থানায় জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে পাবলিক পরীক্ষা আইনে মামলা হয়। পরীক্ষা কেন্দ্রে হট্টগোলের অভিযোগে দুপচাঁচিয়া পাইলট হাই স্কুলের তৎকালীন প্রধান শিক্ষক ওসমান আলী ফকির বাদী হয়ে মামলাটি করেন। তদন্ত কর্মকর্তা দুপচাঁচিয়া থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক আবদুর রশিদ তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন।

অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বগুড়ার প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট ২০০৫ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি জাহাঙ্গীর আলমকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। এ আদেশের অসম্মতিতে জাহাঙ্গীর আলম উচ্চ আদালতে আপিল করেন। এরপর আদালত তার সাজা স্থগিত করেন। ২৪ আগস্ট অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলার ধার্য তারিখে বিচারক হাবিবা মণ্ডল আপিলকারী আসামি জাহাঙ্গীর আলমকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন।

বগুড়ার আদালত পুলিশের পরিদর্শক সুব্রত ব্যানার্জী জানান, মঙ্গলবার সকালে মেয়র আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

পরীক্ষা কেন্দ্রে হট্টগোল, কারাগারে পৌর মেয়র

বগুড়া ব্যুরো

পরীক্ষা কেন্দ্রে হট্টগোল করায় পাবলিক পরীক্ষা আইনে দায়ের করা মামলায় কারাগারে গেলেন দুপচাঁচিয়া পৌরসভার বিএনপির সমর্থিত মেয়র জাহাঙ্গীর আলম।

মঙ্গলবার দুপচাঁচিয়া বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক মির্জা শায়লা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এর আগে গত ২৪ আগস্ট বগুড়ার প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ হাবিবা মণ্ডল একটি মামলার সাজা বহাল রেখে তাঁকে আদালতে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

আদালত সূত্র জানায়, ১৯৯৬ সালের ২ মে দুপচাঁচিয়া থানায় জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে পাবলিক পরীক্ষা আইনে মামলা হয়। পরীক্ষা কেন্দ্রে হট্টগোলের অভিযোগে দুপচাঁচিয়া পাইলট হাই স্কুলের তৎকালীন প্রধান শিক্ষক ওসমান আলী ফকির বাদী হয়ে মামলাটি করেন। তদন্ত কর্মকর্তা দুপচাঁচিয়া থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক আবদুর রশিদ তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন।

অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বগুড়ার প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট ২০০৫ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি জাহাঙ্গীর আলমকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। এ আদেশের অসম্মতিতে জাহাঙ্গীর আলম উচ্চ আদালতে আপিল করেন। এরপর আদালত তার সাজা স্থগিত করেন। ২৪ আগস্ট অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলার ধার্য তারিখে বিচারক হাবিবা মণ্ডল আপিলকারী আসামি জাহাঙ্গীর আলমকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন।

বগুড়ার আদালত পুলিশের পরিদর্শক সুব্রত ব্যানার্জী জানান, মঙ্গলবার সকালে মেয়র আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।