পাবিপ্রবি সাংস্কৃতিক সপ্তাহ’র সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন-এর কাছ থেকে পুরস্কার নিচ্ছেন একজন শিক্ষার্থী। 

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক 

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ বাংলা বিভাগের আয়োজনে ‘সাংস্কৃতিক সপ্তাহ ও বিজয় উৎসব’-এর সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন। এ সময় বিভাগের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অন্যান্য বিভাগের শিক্ষকরাও অংশগ্রহণ করেন।

ক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. বাবুল হোসেন-এর পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মীর হুমায়ূন কবীর-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির আহবায়ক ও বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম, প্রক্টর মো. কামাল হোসেন, এবং বিভাগের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ অনেকে অংশগ্রহণ করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন সমাপনী অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, “জীবনে ভালোকিছু অর্জন করতে হলে নিজেকে আলোকিত করে, অন্যকেও আলোকিত করতে হবে। পরিপূর্ণ বিজয় তখনই সম্ভব হবে যখন নিজের পশুত্বকে সরিয়ে সুন্দরকে সামনে নিয়ে আসা যাবে। তোমাদের ভিতরের সুপ্ত প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। ভালোকিছু করতে হলে চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখা যাবেনা। ব্যর্থ হলে ভেঙে পড়লে হবেনা, নিজের ব্যর্থতাকে চিহ্নিত করে জোর চেষ্টা চালাতে হবে। মনে রাখতে হবে অন্ধকারে সবকিছু ডুবে গেলেও সামনে আলো আসবেই।”

বিজয়ীদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রওনক জাহান রাফা মনি সর্বোচ্চ চারটি পুরস্কার জিতে নেন। অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, অন্যরকম অনুভূতি। ভাষার প্রকাশের মতো না। এই প্রাপ্তি আমাকে সামনে যাওয়ার প্রেরণাকে আরও দৃঢ় করবে এবং সেভাবেই এগিয়ে যাবো।

বিজয়ীদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠানে গান, নাচ, অভিনয়, আবৃত্তি, রচনা প্রতিযোগিতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা এবং সুন্দর হস্তাক্ষর প্রতিযোগিতা এই সাতটি ইভেন্টে পরিচালিত হয়েছিল। উৎসব ৪ ডিসেম্বর শুরু হয়ে আজ শেষ হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিভাগের শিক্ষক মো. নূরুন্নবী ও মোছা. আরিফা বিশ্বাস।

এমবিএইচ/এসএস

পাবিপ্রবি সাংস্কৃতিক সপ্তাহ’র সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন-এর কাছ থেকে পুরস্কার নিচ্ছেন একজন শিক্ষার্থী। 

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক 

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ বাংলা বিভাগের আয়োজনে ‘সাংস্কৃতিক সপ্তাহ ও বিজয় উৎসব’-এর সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন। এ সময় বিভাগের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অন্যান্য বিভাগের শিক্ষকরাও অংশগ্রহণ করেন।

ক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. বাবুল হোসেন-এর পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মীর হুমায়ূন কবীর-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির আহবায়ক ও বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম, প্রক্টর মো. কামাল হোসেন, এবং বিভাগের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ অনেকে অংশগ্রহণ করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন সমাপনী অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, “জীবনে ভালোকিছু অর্জন করতে হলে নিজেকে আলোকিত করে, অন্যকেও আলোকিত করতে হবে। পরিপূর্ণ বিজয় তখনই সম্ভব হবে যখন নিজের পশুত্বকে সরিয়ে সুন্দরকে সামনে নিয়ে আসা যাবে। তোমাদের ভিতরের সুপ্ত প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। ভালোকিছু করতে হলে চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখা যাবেনা। ব্যর্থ হলে ভেঙে পড়লে হবেনা, নিজের ব্যর্থতাকে চিহ্নিত করে জোর চেষ্টা চালাতে হবে। মনে রাখতে হবে অন্ধকারে সবকিছু ডুবে গেলেও সামনে আলো আসবেই।”

বিজয়ীদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রওনক জাহান রাফা মনি সর্বোচ্চ চারটি পুরস্কার জিতে নেন। অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, অন্যরকম অনুভূতি। ভাষার প্রকাশের মতো না। এই প্রাপ্তি আমাকে সামনে যাওয়ার প্রেরণাকে আরও দৃঢ় করবে এবং সেভাবেই এগিয়ে যাবো।

বিজয়ীদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠানে গান, নাচ, অভিনয়, আবৃত্তি, রচনা প্রতিযোগিতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা এবং সুন্দর হস্তাক্ষর প্রতিযোগিতা এই সাতটি ইভেন্টে পরিচালিত হয়েছিল। উৎসব ৪ ডিসেম্বর শুরু হয়ে আজ শেষ হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিভাগের শিক্ষক মো. নূরুন্নবী ও মোছা. আরিফা বিশ্বাস।

এমবিএইচ/এসএস