পিএসসির নতুন বিধির প্রতিবাদে জাবিতে মৌন মানববন্ধন
জাবি প্রতিনিধি

৪০তম বিসিএস উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার সুপারিশ প্রত্যাশী ও চাকরিপ্রার্থী বেকার ছাত্রসমাজের মানববন্ধন। ছবি: যুগান্তর
বিসিএস নন-ক্যাডার নিয়োগে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) নতুন বিধি বাতিল করে আগের নিয়মে নন-ক্যাডার নিয়োগের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) মৌন মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে ৪০তম বিসিএস উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার সুপারিশ প্রত্যাশী ও চাকরিপ্রার্থী বেকার ছাত্রসমাজ ব্যানারে বৃহস্পতিবার এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, পিএসসির নতুন বিধি অনুযায়ী বিসিএস’র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত যেসব নন-ক্যাডার পদ পিএসসিতে জমা হয়েছে সেই পদগুলো চলমান বিসিএসগুলো থেকে পূরণ করা হবে।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা আশঙ্কা করছেন যে, এই বিধির ফলে ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪ সহ অন্যান্য বিসিএস থেকে খুবই স্বল্প সংখ্যক প্রার্থী নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ পাবেন। চূড়ান্ত ফলাফলে পাস করেও তারা চাকরি পাবেন না।
মানববন্ধনে ৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার প্রত্যাশী সাবরিনা সুলতানা বলেন, ‘৪০তম বিসিএসের সার্কুলার হয় ২০১৮ সালে। ফল প্রকাশ হয়েছে ২০২২ সালে। আমরা যারা নন-ক্যাডার আছি তাদের অনেকের বয়স ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে বিসিএসের পেছনে লেগে রয়েছি। এখন যদি নন-ক্যাডার থেকে সর্বোচ্চ সংখ্যক চাকরি না পাই, এর চেয়ে হতাশার আর কিছু থাকবে না।’
আরেক শিক্ষার্থী নূরুল আমিন বলেন, ‘৪০তম বিসিএস থেকে শুরু করে ৪১, ৪৩ এবং ৪৪তম বিসিএসে এরকম পদ্ধতিতে নন-ক্যাডার নিয়োগ হবে বলে কোনো উল্লেখ করা হয়নি। চার-পাঁচ বছর পর পিএসসি যদি এই বিধি নিয়ে আসে, তাহলে যারা নন-ক্যাডার প্রত্যাশী তারা একটা অন্যায় সিদ্ধান্তের শিকার হবো। আমরা সমতার নীতি থেকে বঞ্চিত হবো।

পিএসসির নতুন বিধির প্রতিবাদে জাবিতে মৌন মানববন্ধন
জাবি প্রতিনিধি

৪০তম বিসিএস উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার সুপারিশ প্রত্যাশী ও চাকরিপ্রার্থী বেকার ছাত্রসমাজের মানববন্ধন। ছবি: যুগান্তর
বিসিএস নন-ক্যাডার নিয়োগে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) নতুন বিধি বাতিল করে আগের নিয়মে নন-ক্যাডার নিয়োগের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) মৌন মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে ৪০তম বিসিএস উত্তীর্ণ নন-ক্যাডার সুপারিশ প্রত্যাশী ও চাকরিপ্রার্থী বেকার ছাত্রসমাজ ব্যানারে বৃহস্পতিবার এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
জানা যায়, পিএসসির নতুন বিধি অনুযায়ী বিসিএস’র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত যেসব নন-ক্যাডার পদ পিএসসিতে জমা হয়েছে সেই পদগুলো চলমান বিসিএসগুলো থেকে পূরণ করা হবে।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা আশঙ্কা করছেন যে, এই বিধির ফলে ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪ সহ অন্যান্য বিসিএস থেকে খুবই স্বল্প সংখ্যক প্রার্থী নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ পাবেন। চূড়ান্ত ফলাফলে পাস করেও তারা চাকরি পাবেন না।
মানববন্ধনে ৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার প্রত্যাশী সাবরিনা সুলতানা বলেন, ‘৪০তম বিসিএসের সার্কুলার হয় ২০১৮ সালে। ফল প্রকাশ হয়েছে ২০২২ সালে। আমরা যারা নন-ক্যাডার আছি তাদের অনেকের বয়স ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে বিসিএসের পেছনে লেগে রয়েছি। এখন যদি নন-ক্যাডার থেকে সর্বোচ্চ সংখ্যক চাকরি না পাই, এর চেয়ে হতাশার আর কিছু থাকবে না।’
আরেক শিক্ষার্থী নূরুল আমিন বলেন, ‘৪০তম বিসিএস থেকে শুরু করে ৪১, ৪৩ এবং ৪৪তম বিসিএসে এরকম পদ্ধতিতে নন-ক্যাডার নিয়োগ হবে বলে কোনো উল্লেখ করা হয়নি। চার-পাঁচ বছর পর পিএসসি যদি এই বিধি নিয়ে আসে, তাহলে যারা নন-ক্যাডার প্রত্যাশী তারা একটা অন্যায় সিদ্ধান্তের শিকার হবো। আমরা সমতার নীতি থেকে বঞ্চিত হবো।