কাগজবিহীন হচ্ছে পাবনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

নাজমুল হুদা

অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল দাপ্তরিক কার্যক্রমকে পেপারলেস করার উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এখন থেকে একজন শিক্ষার্থীর ভর্তি কার্যক্রম থেকে শুরু করে সকল প্রকার সনদ তোলার প্রক্রিয়া হবে কাগজবিহীন। একই প্রক্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তারাও যুক্ত হবেন। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি দপ্তরকে অফিস অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে।

২৪ মে (বুধবার) দেশের ষষ্ঠ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এ কার্যক্রমের শুরু করেছে পাবিপ্রবি। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার বিকেলে গ্রন্থাগার ভবনের ভার্চুয়াল মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে অফিস অটোমেশন সিস্টেম উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

এসময় উপাচার্য বলেন, “আগামীর বাংলাদেশ বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলবে। সেই লক্ষ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কাজে হাত দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলব। আমরা স্মার্ট নাগরিক তৈরি করবো। সে লক্ষ্যে সুযোগ সুবিধার অংশ হিসেবে অফিস অটোমেশনের যাত্রা শুরু হলো। আমরা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রথমদিকে আছি, যারা অফিস অটোমেশনের কাজ শুরু করলাম। এর মাধ্যমে সকল কাজ ঝামেলাহীনভাবে দ্রুত সম্পন্ন করা যাবে। এতে সময় বাঁচবে। কাগজ লাগবে না। সময় ও সম্পদের সাশ্রয় হবে। হয়রানি কমবে। স্বচ্ছতা, জবাবদিহীতা বাড়বে। দায়িত্ববোধের সঙ্গে সবাই কাজ করতে বাধ্য হবে। একজন শিক্ষার্থীকে সর্বোচ্চ সেবা দেয়া যাবে। পেপারলেস অফিস হয়ে উঠবে। কাগজ লাগবে না। কাগজের জন্য গাছ কাটতে হবে না। পরিবেশের উন্নতি ঘটবে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও ডেভেলপমেন্ট অব অফিস অটোমেশন অ্যান্ড কম্পিটারাইজড একাউন্টটিং সিস্টেমের আহবায়ক অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ উদ্দীনের সভাপতিত্বে এবং বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট ড. ওমর ফারুকের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান।

অনুষ্ঠানের সভাপতি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক কে এম সালাহ উদ্দীন বলেন, বহুদিনের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন আজ ঘটলো, অফিস অটোমেশন সিস্টেম উদ্বোধনের মাধ্যমে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল দাপ্তরিক ও শিক্ষাকার্যক্রম হবে পেপারলেস, কাগজবিহীন। স্মার্ট বাংলাদেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হলে প্রযুক্তিকে দক্ষভাবে কাজে লাগাতে হবে।

ইবিহো/এসএস

কাগজবিহীন হচ্ছে পাবনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

নাজমুল হুদা

অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল দাপ্তরিক কার্যক্রমকে পেপারলেস করার উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এখন থেকে একজন শিক্ষার্থীর ভর্তি কার্যক্রম থেকে শুরু করে সকল প্রকার সনদ তোলার প্রক্রিয়া হবে কাগজবিহীন। একই প্রক্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তারাও যুক্ত হবেন। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি দপ্তরকে অফিস অটোমেশনের আওতায় আনা হচ্ছে।

২৪ মে (বুধবার) দেশের ষষ্ঠ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এ কার্যক্রমের শুরু করেছে পাবিপ্রবি। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার বিকেলে গ্রন্থাগার ভবনের ভার্চুয়াল মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে অফিস অটোমেশন সিস্টেম উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।

এসময় উপাচার্য বলেন, “আগামীর বাংলাদেশ বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলবে। সেই লক্ষ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কাজে হাত দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলব। আমরা স্মার্ট নাগরিক তৈরি করবো। সে লক্ষ্যে সুযোগ সুবিধার অংশ হিসেবে অফিস অটোমেশনের যাত্রা শুরু হলো। আমরা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রথমদিকে আছি, যারা অফিস অটোমেশনের কাজ শুরু করলাম। এর মাধ্যমে সকল কাজ ঝামেলাহীনভাবে দ্রুত সম্পন্ন করা যাবে। এতে সময় বাঁচবে। কাগজ লাগবে না। সময় ও সম্পদের সাশ্রয় হবে। হয়রানি কমবে। স্বচ্ছতা, জবাবদিহীতা বাড়বে। দায়িত্ববোধের সঙ্গে সবাই কাজ করতে বাধ্য হবে। একজন শিক্ষার্থীকে সর্বোচ্চ সেবা দেয়া যাবে। পেপারলেস অফিস হয়ে উঠবে। কাগজ লাগবে না। কাগজের জন্য গাছ কাটতে হবে না। পরিবেশের উন্নতি ঘটবে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও ডেভেলপমেন্ট অব অফিস অটোমেশন অ্যান্ড কম্পিটারাইজড একাউন্টটিং সিস্টেমের আহবায়ক অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ উদ্দীনের সভাপতিত্বে এবং বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট ড. ওমর ফারুকের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান।

অনুষ্ঠানের সভাপতি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক কে এম সালাহ উদ্দীন বলেন, বহুদিনের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন আজ ঘটলো, অফিস অটোমেশন সিস্টেম উদ্বোধনের মাধ্যমে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল দাপ্তরিক ও শিক্ষাকার্যক্রম হবে পেপারলেস, কাগজবিহীন। স্মার্ট বাংলাদেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হলে প্রযুক্তিকে দক্ষভাবে কাজে লাগাতে হবে।

ইবিহো/এসএস