প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী জহিরুলের পাশে সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়

সম্প্রতি জহিরুল ইসলামের হাতে আর্থিক সহায়তা তুলে দেন সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।ছবি : সংগৃহীত

সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী শারীরিক প্রতিবন্ধী জহিরুল ইসলামকে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ১ লাখ ৬২ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল বাশার ও উপউপাচার্য অধ্যাপক শামীম আরা হাসান সম্প্রতি জহিরুল ইসলামের হাতে এ আর্থিক সহায়তা তুলে দেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ, ব্যবসায় প্রশাসনের অধ্যাপক মো. আল আমিন মোল্লা, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক বুলবুল আহমেদ প্রমুখ।

নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানার পুরাতন বন্দর চৌধুরী বাড়ির ছেলে জহিরুল ইসলাম ২০১৮ সালে সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর ট্রাস্টি বোর্ডের সহযোগিতায় সেখানে তিনি বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ পান এবং ক্যাম্পাসে তার থাকার সুব্যবস্থা করা হয়। পাশাপাশি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজিতে (এনআইইটি) তার পার্টটাইম চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।

২০১৯ সালে জহিরুলের চোখে সমস্যা দেখা দিলে সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক শামীম আরা হাসান তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেন। তার চোখ পরীক্ষা করে চিকিৎসকরা জানান, জটিল এ রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল হবে। তবে নিয়মিত চিকিৎসা করালে চোখের এ সমস্যা আর বাড়বে না।

আর্থিক সহায়তা পেয়ে জহিরুল ইসলাম জানান, এ অর্থ দিয়ে তিনি চোখের চিকিৎসা করাবেন।

প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী জহিরুলের পাশে সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়

সম্প্রতি জহিরুল ইসলামের হাতে আর্থিক সহায়তা তুলে দেন সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।ছবি : সংগৃহীত

সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী শারীরিক প্রতিবন্ধী জহিরুল ইসলামকে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ১ লাখ ৬২ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল বাশার ও উপউপাচার্য অধ্যাপক শামীম আরা হাসান সম্প্রতি জহিরুল ইসলামের হাতে এ আর্থিক সহায়তা তুলে দেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ, ব্যবসায় প্রশাসনের অধ্যাপক মো. আল আমিন মোল্লা, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক বুলবুল আহমেদ প্রমুখ।

নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানার পুরাতন বন্দর চৌধুরী বাড়ির ছেলে জহিরুল ইসলাম ২০১৮ সালে সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর ট্রাস্টি বোর্ডের সহযোগিতায় সেখানে তিনি বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ পান এবং ক্যাম্পাসে তার থাকার সুব্যবস্থা করা হয়। পাশাপাশি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজিতে (এনআইইটি) তার পার্টটাইম চাকরির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।

২০১৯ সালে জহিরুলের চোখে সমস্যা দেখা দিলে সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক শামীম আরা হাসান তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেন। তার চোখ পরীক্ষা করে চিকিৎসকরা জানান, জটিল এ রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল হবে। তবে নিয়মিত চিকিৎসা করালে চোখের এ সমস্যা আর বাড়বে না।

আর্থিক সহায়তা পেয়ে জহিরুল ইসলাম জানান, এ অর্থ দিয়ে তিনি চোখের চিকিৎসা করাবেন।