প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

নাসিরনগরে মামলা

নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

উপজেলার খাগালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পীযুষ কান্তি দাসের বিরুদ্ধে ওই বিদ্যালয়ের সভাপতির করা আর্থিক অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আরশ আলীর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শেষে বিভাগীয় মামলা করেছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়া। জানা যায়, উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. আরশ আলী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর পীযুষ কান্তি দাসের বিরুদ্ধে চলতি বছরের ১৮ জুলাই লিখিত অভিযোগ করেন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম তদন্তের দায়িত্ব জেলার সদর উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমার ওপর ন্যস্ত করেন। পরে তিনি চলতি বছরের ১৭ আগস্ট তদন্ত শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ২৬ অক্টোবর শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। অভিযোগের সূত্রে জানা গেছে, তিনি সরকারি নির্ধারিত ফি’র অতিরিক্ত টাকা আদায়, বিদ্যালয়ে দেরি করে আসা, সরকারি অনুদান আত্মসাৎ, বিদ্যালয় ফাঁকি দিয়ে নিজের ওষুধের দোকান পরিচালনা করা ও বিভিন্ন সময়ে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকারও অভিযোগ রয়েছে। এছাড়াও তিনি বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ও সদস্যদের সঙ্গে অশোভন আচরণও করেন। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক পীযুষ দাস বলেন, এ ব্যাপারে আমি এখন পর্যন্ত কোনো কাগজপত্র পাইনি। খাগালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. আরশ আলী বলেন, বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ও এলাকার কথা চিন্তা করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর পীযুষের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছি। আমার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তা তদন্ত করা হয়েছে।

প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

নাসিরনগরে মামলা

নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

উপজেলার খাগালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পীযুষ কান্তি দাসের বিরুদ্ধে ওই বিদ্যালয়ের সভাপতির করা আর্থিক অনিয়মসহ বিভিন্ন অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আরশ আলীর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শেষে বিভাগীয় মামলা করেছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়া। জানা যায়, উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. আরশ আলী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর পীযুষ কান্তি দাসের বিরুদ্ধে চলতি বছরের ১৮ জুলাই লিখিত অভিযোগ করেন।

এর পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম তদন্তের দায়িত্ব জেলার সদর উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা উম্মে সালমার ওপর ন্যস্ত করেন। পরে তিনি চলতি বছরের ১৭ আগস্ট তদন্ত শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ২৬ অক্টোবর শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। অভিযোগের সূত্রে জানা গেছে, তিনি সরকারি নির্ধারিত ফি’র অতিরিক্ত টাকা আদায়, বিদ্যালয়ে দেরি করে আসা, সরকারি অনুদান আত্মসাৎ, বিদ্যালয় ফাঁকি দিয়ে নিজের ওষুধের দোকান পরিচালনা করা ও বিভিন্ন সময়ে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকারও অভিযোগ রয়েছে। এছাড়াও তিনি বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ও সদস্যদের সঙ্গে অশোভন আচরণও করেন। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক পীযুষ দাস বলেন, এ ব্যাপারে আমি এখন পর্যন্ত কোনো কাগজপত্র পাইনি। খাগালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. আরশ আলী বলেন, বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ও এলাকার কথা চিন্তা করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর পীযুষের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিয়েছি। আমার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তা তদন্ত করা হয়েছে।