প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘সিএসই অ্যাডুকেশন ডেভেলপিং স্কিলস’ নিয়ে আলোচনা

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের অফিস রাজধানীর গুলশানের হোটেল বেঙ্গল ব্লুবেরিতে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার স্কুল ও সিএসই ডিপার্টমেন্টের যৌথ উদ্যোগে ‘সিএসই অ্যাডুকেশন ফর ডেভেলপিং স্কিলস:কনটেস্ট অব ফোরআইআর ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামে গতকাল একটি গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
উক্ত গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটির, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ। অনুষ্ঠানে মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ আক্তার হোসেন, ভাইস-প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ সোসাইটি ফর প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি একাডেমিকস এবং উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান।
আলোচনা সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য শিক্ষাবিদ ও আইটি শিল্পের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদ হাসানের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবুল লাইস এমএস হক, ইউজিসির আইএমসিটি’র পরিচালক মোহাম্মদ মাকসুদুর ভূইয়া, ডিআইইউ’র সিএসই বিভাগের সহকারী প্রধান অধ্যাপক ড. শেখ রাশেদ হায়দার নূরী, টাইগার আইটি’র পিএমও অ্যান্ড ইএসএস’র ভাইস প্রেসিডেন্ট রহিমউদ্দিন আহমেদ মজুমদার, ব্যাংক এশিয়ার আইসিটি ডিভিশনের চিফ টেকনোলজি অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম, অরেঞ্জ বিডি’র ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার হাফেজ আহমেদ, বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্ট ফোরামের প্রেসিডেন্ট নাজনীন নাজার এবং ব্রেইন স্টেশন ২৩ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এমজে ফেরদৌস আহমেদ তাদের আলোচনায় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর করণীয় বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
উক্ত আলোচনা সভায় আলোচকগণ উল্লেখ করেন চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (ফোরআইআর) উৎপাদন স্বয়ংক্রিয় করতে হলে ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারিক পাঠদান এর উপর জোরদার করা উচিত। এছাড়াও চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ডিজিটালাইজেশন, বায়োটেকনোলজি এবং গ্লোবাল কানেক্টিভিটি ব্যবহার করা শুরু হয়েছে এবং এটি উৎপাদন ও পরিচালনাসহ সমগ্র ব্যবস্থাপনাকে গতিশীল করেছে।
সভায় আলোচকগণ উল্লেখ করেন, উন্নয়নশীল অর্থনীতির দিকে অগ্রসর হওয়ার সাথে সাথে একটি উদ্ভাবনী, ডিজিটালাইজড এবং প্রবৃদ্ধিমুখী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজনীয় মেধা গড়ার লক্ষ্যে কর্মমুখী শিক্ষা কার্যক্রম এবং শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নের পরিকাঠামোর রূপান্তর করাই বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশ গত ৩০ বছরে শিল্প প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরাসরি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে সংযুক্ত হতে পারবে। সর্বোপরি প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজকবৃন্দের ভয়ূসী প্রশংসা করেন এবং ছাত্র-ছাত্রীদের কাঠামোগত শিক্ষার পাশা-পাশি কর্মমুখী শিক্ষা অর্জন করার পরামর্শ প্রদান করেন।
উক্ত আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার মো. রুহুল আমিন।
আরও উপস্থিত ছিলেন এডমিশন অ্যান্ড প্রমোশন ডিপার্টমেন্টের প্রধান, মো. আব্দুল গাফফার, অফিস অব দ্যা স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ক্যারিয়ার সার্ভিসেস এর প্রধান মো. মঞ্জুরুল হক খান। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইসিই ডিপার্টমেন্টের শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী ও কর্মকর্তাবৃন্দ।
এমবিএইচ/এসএস

প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘সিএসই অ্যাডুকেশন ডেভেলপিং স্কিলস’ নিয়ে আলোচনা

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের অফিস রাজধানীর গুলশানের হোটেল বেঙ্গল ব্লুবেরিতে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার স্কুল ও সিএসই ডিপার্টমেন্টের যৌথ উদ্যোগে ‘সিএসই অ্যাডুকেশন ফর ডেভেলপিং স্কিলস:কনটেস্ট অব ফোরআইআর ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামে গতকাল একটি গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
উক্ত গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটির, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ। অনুষ্ঠানে মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ আক্তার হোসেন, ভাইস-প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ সোসাইটি ফর প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি একাডেমিকস এবং উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান।
আলোচনা সভায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য শিক্ষাবিদ ও আইটি শিল্পের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদ হাসানের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবুল লাইস এমএস হক, ইউজিসির আইএমসিটি’র পরিচালক মোহাম্মদ মাকসুদুর ভূইয়া, ডিআইইউ’র সিএসই বিভাগের সহকারী প্রধান অধ্যাপক ড. শেখ রাশেদ হায়দার নূরী, টাইগার আইটি’র পিএমও অ্যান্ড ইএসএস’র ভাইস প্রেসিডেন্ট রহিমউদ্দিন আহমেদ মজুমদার, ব্যাংক এশিয়ার আইসিটি ডিভিশনের চিফ টেকনোলজি অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম, অরেঞ্জ বিডি’র ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার হাফেজ আহমেদ, বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্ট ফোরামের প্রেসিডেন্ট নাজনীন নাজার এবং ব্রেইন স্টেশন ২৩ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এমজে ফেরদৌস আহমেদ তাদের আলোচনায় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর করণীয় বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
উক্ত আলোচনা সভায় আলোচকগণ উল্লেখ করেন চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (ফোরআইআর) উৎপাদন স্বয়ংক্রিয় করতে হলে ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারিক পাঠদান এর উপর জোরদার করা উচিত। এছাড়াও চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ডিজিটালাইজেশন, বায়োটেকনোলজি এবং গ্লোবাল কানেক্টিভিটি ব্যবহার করা শুরু হয়েছে এবং এটি উৎপাদন ও পরিচালনাসহ সমগ্র ব্যবস্থাপনাকে গতিশীল করেছে।
সভায় আলোচকগণ উল্লেখ করেন, উন্নয়নশীল অর্থনীতির দিকে অগ্রসর হওয়ার সাথে সাথে একটি উদ্ভাবনী, ডিজিটালাইজড এবং প্রবৃদ্ধিমুখী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজনীয় মেধা গড়ার লক্ষ্যে কর্মমুখী শিক্ষা কার্যক্রম এবং শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নের পরিকাঠামোর রূপান্তর করাই বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশ গত ৩০ বছরে শিল্প প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরাসরি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে সংযুক্ত হতে পারবে। সর্বোপরি প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজকবৃন্দের ভয়ূসী প্রশংসা করেন এবং ছাত্র-ছাত্রীদের কাঠামোগত শিক্ষার পাশা-পাশি কর্মমুখী শিক্ষা অর্জন করার পরামর্শ প্রদান করেন।
উক্ত আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার মো. রুহুল আমিন।
আরও উপস্থিত ছিলেন এডমিশন অ্যান্ড প্রমোশন ডিপার্টমেন্টের প্রধান, মো. আব্দুল গাফফার, অফিস অব দ্যা স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ক্যারিয়ার সার্ভিসেস এর প্রধান মো. মঞ্জুরুল হক খান। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইসিই ডিপার্টমেন্টের শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী ও কর্মকর্তাবৃন্দ।
এমবিএইচ/এসএস