রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে জেলহত্যা দিবস পালন

বঙ্গবন্ধুর রক্তবন্ধু জাতীয় চার নেতার খুনীদের দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করা হোক: রবি উপাচার্য

বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শাহ্ আজম।

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক 

বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদায় জেলহত্যা দিবস পালন করা হয়েছে। সকাল ৯টায় কালো ব্যাচ ধারণের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করা হয়।

এরপর বেলা ১১:৩০ মিনিটে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ভবন ১-এ চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শাহ্ আজম। আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। এ সময় জাতীয় চার নেতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহ্ আলীর পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের পর জেলহত্যা দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শাহ্ আজম। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বঙ্গবন্ধুর রক্তবন্ধু জাতীয় চার নেতার খুনীদের দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করা এবং জেল হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারীদের মুখোশ উন্মোচিত করার আহবান জানান।

উপাচার্য বলেন, পাকিস্তান এবং তাদের এদেশীয় দোসররা বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। তৎকালীন অবৈধ সরকার বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের শাস্তি না দিয়ে আইনের মাধ্যমে নিরাপত্তার বিধান করে; যা পৃথিবীতে নজিরবিহীন ঘটনা।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে যে কয়টি নিষ্ঠুরতম কলঙ্কজনক ঘটনা রয়েছে তারমধ্যে জেলহত্যা অন্যতম। উপাচার্য বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতাকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা বাঙালির হৃদয়ে চিরভাস্বর হয়ে থাকবেন।

আলোচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. সোহরাব আলী, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো. ফখরুল ইসলাম, সকল বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

এমবিএইচ/এসএস

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে জেলহত্যা দিবস পালন

বঙ্গবন্ধুর রক্তবন্ধু জাতীয় চার নেতার খুনীদের দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করা হোক: রবি উপাচার্য

বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শাহ্ আজম।

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক 

বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদায় জেলহত্যা দিবস পালন করা হয়েছে। সকাল ৯টায় কালো ব্যাচ ধারণের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করা হয়।

এরপর বেলা ১১:৩০ মিনিটে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ভবন ১-এ চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শাহ্ আজম। আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। এ সময় জাতীয় চার নেতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহ্ আলীর পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের পর জেলহত্যা দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শাহ্ আজম। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বঙ্গবন্ধুর রক্তবন্ধু জাতীয় চার নেতার খুনীদের দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করা এবং জেল হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারীদের মুখোশ উন্মোচিত করার আহবান জানান।

উপাচার্য বলেন, পাকিস্তান এবং তাদের এদেশীয় দোসররা বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। তৎকালীন অবৈধ সরকার বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের শাস্তি না দিয়ে আইনের মাধ্যমে নিরাপত্তার বিধান করে; যা পৃথিবীতে নজিরবিহীন ঘটনা।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে যে কয়টি নিষ্ঠুরতম কলঙ্কজনক ঘটনা রয়েছে তারমধ্যে জেলহত্যা অন্যতম। উপাচার্য বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতাকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা বাঙালির হৃদয়ে চিরভাস্বর হয়ে থাকবেন।

আলোচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. সোহরাব আলী, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো. ফখরুল ইসলাম, সকল বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

এমবিএইচ/এসএস