বঙ্গমাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্যের মতবিনিময়

নবনিযুক্ত উপাচার্যকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হচ্ছে। 

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

জামালপুরে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেফমুবিপ্রবি)-এর শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা- কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান মতবিনিময় করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে গতকাল দুপিরে পৌঁছালে উপাচার্যকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষে কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবদুল মাননান ও রেজিস্ট্রার সৈয়দ ফারুক হোসেন তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ সময় বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রভোস্ট, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

পরে নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব-এঁর প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, এদিকে দুপুরে নিজ দপ্তরে পৌঁছালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই, ইইই, ফিশারিজ, ব্যবস্থাপনা ও সমাজকর্ম বিভাগ ছাড়াও বিভিন্ন দপ্তর, কর্মকর্তা পরিষদ, কর্মচারী পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, ছাত্রলীগ, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই উপাচার্যকে অভিনন্দন জানান এবং বরণ করে নেন। পরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান পৃথকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

বঙ্গমাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণানির্ভর যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিকমানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান রূপে গড়ে তুলতে উপাচার্য সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খানকে গত ১২ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। ওইদিনই তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেন।

এর আগে দেশ বরেণ্য এই শিক্ষাবিদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি)-এর পরিচালক ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন, সিন্ডিকেট সদস্যসহ অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।

পাথরকুচি পাতা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিস্ময়কর পদ্ধতির আবিষ্কার করে দেশে আলোচিত হন দেশের প্রথম সারির গবেষক ড. কামরুল আলম খান। পাথরকুচি পাতার রস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ দিয়ে তিনি বৈদ্যুতিক বাতি, টেবিল ফ্যান, এনার্জি বাল্ব, কম্পিউটার, সাদাকালো টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বৈদ্যুতিক যন্ত্র চালিয়ে সফল হয়েছেন তিনি। দেশে-বিদেশের জার্নালে তাঁর অনেক গবেষণা প্রবন্ধও প্রকাশিত হয়েছে।

এমবিএইচ/এসএস

 

বঙ্গমাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্যের মতবিনিময়

নবনিযুক্ত উপাচার্যকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হচ্ছে। 

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

জামালপুরে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেফমুবিপ্রবি)-এর শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা- কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান মতবিনিময় করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে গতকাল দুপিরে পৌঁছালে উপাচার্যকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষে কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবদুল মাননান ও রেজিস্ট্রার সৈয়দ ফারুক হোসেন তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ সময় বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রভোস্ট, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

পরে নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব-এঁর প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, এদিকে দুপুরে নিজ দপ্তরে পৌঁছালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই, ইইই, ফিশারিজ, ব্যবস্থাপনা ও সমাজকর্ম বিভাগ ছাড়াও বিভিন্ন দপ্তর, কর্মকর্তা পরিষদ, কর্মচারী পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, ছাত্রলীগ, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই উপাচার্যকে অভিনন্দন জানান এবং বরণ করে নেন। পরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান পৃথকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

বঙ্গমাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণানির্ভর যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিকমানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান রূপে গড়ে তুলতে উপাচার্য সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খানকে গত ১২ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। ওইদিনই তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেন।

এর আগে দেশ বরেণ্য এই শিক্ষাবিদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি)-এর পরিচালক ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন, সিন্ডিকেট সদস্যসহ অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।

পাথরকুচি পাতা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিস্ময়কর পদ্ধতির আবিষ্কার করে দেশে আলোচিত হন দেশের প্রথম সারির গবেষক ড. কামরুল আলম খান। পাথরকুচি পাতার রস থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ দিয়ে তিনি বৈদ্যুতিক বাতি, টেবিল ফ্যান, এনার্জি বাল্ব, কম্পিউটার, সাদাকালো টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বৈদ্যুতিক যন্ত্র চালিয়ে সফল হয়েছেন তিনি। দেশে-বিদেশের জার্নালে তাঁর অনেক গবেষণা প্রবন্ধও প্রকাশিত হয়েছে।

এমবিএইচ/এসএস