বছরে ৭৬ দিন ছুটি চান প্রাথমিকের শিক্ষকেরা

প্রতীকী ছবি: প্রথম আলো

স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় একই ক্যাম্পাসে অবস্থিত। অনেক মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রথম শ্রেণির ক্লাস দিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। একই পরিবারে একাধিক সন্তান থাকলে একজন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে, অন্যজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। কিন্তু মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সময়সূচি ও ছুটির তালিকা ভিন্ন হওয়ায় অনেক পরিবারই ভোগান্তিতে পড়ে। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিদ্যালয় ছুটির কারণে বাসায় থাকলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে যেতে চায় না। মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১০টায় শুরু হয় আবার প্রাথমিক বিদ্যালয় শুরু হয় সকাল ৯টায়। তাই একই সময় হলে অভিভাবকেরা এক সঙ্গে তাঁদের শিশুদের বিদ্যালয়ের জন্য প্রস্তুত করতে পারেন। তাই সামগ্রিক দিক বিবেচনা করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সঙ্গে মিল রেখে প্রাথমিকের বার্ষিক ছুটি ৭৬ দিন ও সময়সূচি পরিবর্তন করা হোক।

মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছুটি থাকলে ওই পরিবারের প্রাথমিকের শিক্ষার্থী সাধারণত অনুপস্থিত থাকে। শ্রেণিকক্ষে যদি আমার শিক্ষার্থী নিয়মিত উপস্থিত না থাকে, তাহলে তার কোয়ালিটি এডুকেশন কীভাবে নিশ্চিত করব।

মো. আবুল কাসেম, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (কেন্দ্রীয় কমিটি) সভাপতি

বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (কেন্দ্রীয় কমিটি) সভাপতি মো. আবুল কাসেম আজ বুধবার সকালে প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ছুটি ও বিদ্যালয়ের সময়সূচি সংশোধনের আবেদন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে জমা দিয়েছি। আশা করছি, মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নের স্বার্থে বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।’

আবুল কাসেম বলেন, ‘মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছুটি থাকলে ওই পরিবারের প্রাথমিকের শিক্ষার্থী সাধারণত অনুপস্থিত থাকে। শ্রেণিকক্ষে যদি আমার শিক্ষার্থী নিয়মিত উপস্থিত না থাকে, তাহলে তার কোয়ালিটি এডুকেশন কীভাবে নিশ্চিত করব। আমাদের ৯০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী গ্রামাঞ্চলে। সেখানে মাধ্যমিক বিদ্যালয় শুরু হয় সকাল ১০টায়, তাই একই পরিবারের প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের ৯টায় প্রথম ক্লাসে উপস্থিতি কম থাকে। এ জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সময়সূচির শুরুটা ১০টায় এবং বার্ষিক ছুটি ৭৬ দিন করা দরকার বলে মনে করি।’

বছরে ৭৬ দিন ছুটি চান প্রাথমিকের শিক্ষকেরা

প্রতীকী ছবি: প্রথম আলো

স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় একই ক্যাম্পাসে অবস্থিত। অনেক মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রথম শ্রেণির ক্লাস দিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। একই পরিবারে একাধিক সন্তান থাকলে একজন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে, অন্যজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। কিন্তু মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সময়সূচি ও ছুটির তালিকা ভিন্ন হওয়ায় অনেক পরিবারই ভোগান্তিতে পড়ে। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিদ্যালয় ছুটির কারণে বাসায় থাকলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে যেতে চায় না। মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১০টায় শুরু হয় আবার প্রাথমিক বিদ্যালয় শুরু হয় সকাল ৯টায়। তাই একই সময় হলে অভিভাবকেরা এক সঙ্গে তাঁদের শিশুদের বিদ্যালয়ের জন্য প্রস্তুত করতে পারেন। তাই সামগ্রিক দিক বিবেচনা করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সঙ্গে মিল রেখে প্রাথমিকের বার্ষিক ছুটি ৭৬ দিন ও সময়সূচি পরিবর্তন করা হোক।

মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছুটি থাকলে ওই পরিবারের প্রাথমিকের শিক্ষার্থী সাধারণত অনুপস্থিত থাকে। শ্রেণিকক্ষে যদি আমার শিক্ষার্থী নিয়মিত উপস্থিত না থাকে, তাহলে তার কোয়ালিটি এডুকেশন কীভাবে নিশ্চিত করব।

মো. আবুল কাসেম, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (কেন্দ্রীয় কমিটি) সভাপতি

বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (কেন্দ্রীয় কমিটি) সভাপতি মো. আবুল কাসেম আজ বুধবার সকালে প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ছুটি ও বিদ্যালয়ের সময়সূচি সংশোধনের আবেদন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে জমা দিয়েছি। আশা করছি, মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নের স্বার্থে বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।’

আবুল কাসেম বলেন, ‘মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছুটি থাকলে ওই পরিবারের প্রাথমিকের শিক্ষার্থী সাধারণত অনুপস্থিত থাকে। শ্রেণিকক্ষে যদি আমার শিক্ষার্থী নিয়মিত উপস্থিত না থাকে, তাহলে তার কোয়ালিটি এডুকেশন কীভাবে নিশ্চিত করব। আমাদের ৯০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী গ্রামাঞ্চলে। সেখানে মাধ্যমিক বিদ্যালয় শুরু হয় সকাল ১০টায়, তাই একই পরিবারের প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের ৯টায় প্রথম ক্লাসে উপস্থিতি কম থাকে। এ জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সময়সূচির শুরুটা ১০টায় এবং বার্ষিক ছুটি ৭৬ দিন করা দরকার বলে মনে করি।’