বশেফমুবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেফমুবিপ্রবি) শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে গতকাল সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান দিনের কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

কর্মসূচির মধ্যে- কালো ব্যাজ ধারণ, শোক র্যালি, আলোচনা সভা ও জাতির সূর্য সন্তান শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন উল্লেখযোগ্য। পরে মাননীয় উপাচার্যের নেতৃত্বে একটি শোক র্যা লি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

এছাড়া বশেফমুবিপ্রবি কর্মকর্তা পরিষদ, বশেফমুবিপ্রবি কর্মচারী পরিষদ, ছাত্রলীগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ পৃথকভাবে পুষ্পার্ঘ প্রদান করে। পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ আলোচনার আয়োজন করা হয়। অ্যাকাডেমিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, তিনি বলেন, স্বাধীনতার চূড়ান্ত বিজয়ের পূর্ব মুহূর্তে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে জাতির অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে তালিকা করে জাতির সূর্যসন্তানদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। সেই স্বাধীনতাবিরোধীদের ষড়যন্ত্র এখনও অব্যাহত রয়েছে, এদের বিষয়ে সবাইকে সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে।

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগকে শক্তিতে রূপান্তর করে শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ তথা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাঙলা গড়ে তুলতে সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করে যাওয়ার আহবান বশেফমুবিপ্রবি উপাচার্য।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সৈয়দ ফারুক হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবদুল মাননান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদের মাঝে বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষকবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের নেতারা বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানসমূহে বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, হলের প্রভোস্ট, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দউপস্থিত ছিলেন।

এদিকে কর্মসূচির অংশ হিসেবে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

এমবিএইচ/এসএস

বশেফমুবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেফমুবিপ্রবি) শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে গতকাল সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান দিনের কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

কর্মসূচির মধ্যে- কালো ব্যাজ ধারণ, শোক র্যালি, আলোচনা সভা ও জাতির সূর্য সন্তান শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন উল্লেখযোগ্য। পরে মাননীয় উপাচার্যের নেতৃত্বে একটি শোক র্যা লি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

এছাড়া বশেফমুবিপ্রবি কর্মকর্তা পরিষদ, বশেফমুবিপ্রবি কর্মচারী পরিষদ, ছাত্রলীগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ পৃথকভাবে পুষ্পার্ঘ প্রদান করে। পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ আলোচনার আয়োজন করা হয়। অ্যাকাডেমিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, তিনি বলেন, স্বাধীনতার চূড়ান্ত বিজয়ের পূর্ব মুহূর্তে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে জাতির অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে তালিকা করে জাতির সূর্যসন্তানদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। সেই স্বাধীনতাবিরোধীদের ষড়যন্ত্র এখনও অব্যাহত রয়েছে, এদের বিষয়ে সবাইকে সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে।

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগকে শক্তিতে রূপান্তর করে শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ তথা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাঙলা গড়ে তুলতে সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করে যাওয়ার আহবান বশেফমুবিপ্রবি উপাচার্য।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সৈয়দ ফারুক হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবদুল মাননান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদের মাঝে বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষকবৃন্দ এবং ছাত্রলীগের নেতারা বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানসমূহে বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, হলের প্রভোস্ট, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দউপস্থিত ছিলেন।

এদিকে কর্মসূচির অংশ হিসেবে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

এমবিএইচ/এসএস