খেলতে গিয়ে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বহিরাগতদের হামলায় রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজের অন্তত ১৮ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। শনিবার বিকালে মুগদা মেডিকেলের মাঠে এ ঘটনা ঘটে। মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ডা. নিয়াতুজ্জামান বিষয়টি যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন।

মেডিকেল কলেজের একাধিক শিক্ষার্থী যুগান্তরকে জানান, বিকালে মুগদা মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা মেডিকেলের মাঠে খেলতে গেলে বহিরাগতরা বাধা দেয়। সেসঙ্গে বহিরাগতরা শিক্ষার্থীদের বলে, মুগদা মেডিকেল কলেজ নামে কোনো মেডিকেল কলেজ নেই, হাসপাতালও নেই, মাঠও নেই। এখানে কোনো শিক্ষার্থীকে খেলতে দেওয়া হবে না। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ক্রিকেট খেলার স্ট্যাম্প, ব্যাট ও ইট দিয়ে পিটিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে আহত করে বহিরাগতরা।

ঘটনা প্রত্যক্ষদর্শী ও মুগদা মেডিকেলের শিক্ষার্থী সৌমিক দত্ত বলেন, বহিরাগতরা অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। আমাদের বেশ কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। তাদের কয়েকজনকে এইচডিইউতে ভর্তি করানো হয়েছে। আগামীকাল কয়েকজনের প্রফেশনাল পরীক্ষা রয়েছে। তিনি আরও বলেন, আহত কয়েকজনের আগামীকাল পরীক্ষা রয়েছে। এখন তারা কীভাবে পরীক্ষা দেবে আমরা চিন্তায় পড়ে গেছি। এই হামলার বিচার চাই।

শনিবার রাতে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. নিয়াতুজ্জামান যুগান্তরকে বলেন, বিকালে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা খেলতে গিয়ে বহিরাগতরে হামলার শিকার হয়েছেন। আহত শিক্ষার্থীদের কয়েকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। একজন শিক্ষার্থী বুকে আঘাত পাওয়ায় তাকে ভর্তি রাখা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর এক্সরে, ইসিজি করানো হয়েছে। এইচডিইউতে রেখে অক্সিনে দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, যেহেতু শিক্ষার্থী ডক্টর নয়, ফলে তাদের বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ বিস্তারিত বলতে পারবেন।

কলেজের অধ্যক্ষ ডা. এবিএম জামাল উদ্দিন যুগান্তরকে বলেন, মুগদা এলাকায় খেলার মাঠ সংকট। আমরা কলেরে মাঠটি সংস্কার করেছি। শিক্ষার্থীরা যখন খেলাধুলা করে তখন বহিরাগতরা যেন না খেলে বলা হয়েছে। কিন্তু মাঠ সংকটে তারাও খেলতে আসে। আজকের ঘটনা সম্পূর্ণ অনাকাক্সিক্ষত। আহত শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। একজনকে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে।

খেলতে গিয়ে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বহিরাগতদের হামলায় রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজের অন্তত ১৮ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। শনিবার বিকালে মুগদা মেডিকেলের মাঠে এ ঘটনা ঘটে। মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ডা. নিয়াতুজ্জামান বিষয়টি যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন।

মেডিকেল কলেজের একাধিক শিক্ষার্থী যুগান্তরকে জানান, বিকালে মুগদা মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা মেডিকেলের মাঠে খেলতে গেলে বহিরাগতরা বাধা দেয়। সেসঙ্গে বহিরাগতরা শিক্ষার্থীদের বলে, মুগদা মেডিকেল কলেজ নামে কোনো মেডিকেল কলেজ নেই, হাসপাতালও নেই, মাঠও নেই। এখানে কোনো শিক্ষার্থীকে খেলতে দেওয়া হবে না। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ক্রিকেট খেলার স্ট্যাম্প, ব্যাট ও ইট দিয়ে পিটিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে আহত করে বহিরাগতরা।

ঘটনা প্রত্যক্ষদর্শী ও মুগদা মেডিকেলের শিক্ষার্থী সৌমিক দত্ত বলেন, বহিরাগতরা অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। আমাদের বেশ কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। তাদের কয়েকজনকে এইচডিইউতে ভর্তি করানো হয়েছে। আগামীকাল কয়েকজনের প্রফেশনাল পরীক্ষা রয়েছে। তিনি আরও বলেন, আহত কয়েকজনের আগামীকাল পরীক্ষা রয়েছে। এখন তারা কীভাবে পরীক্ষা দেবে আমরা চিন্তায় পড়ে গেছি। এই হামলার বিচার চাই।

শনিবার রাতে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. নিয়াতুজ্জামান যুগান্তরকে বলেন, বিকালে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা খেলতে গিয়ে বহিরাগতরে হামলার শিকার হয়েছেন। আহত শিক্ষার্থীদের কয়েকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। একজন শিক্ষার্থী বুকে আঘাত পাওয়ায় তাকে ভর্তি রাখা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর এক্সরে, ইসিজি করানো হয়েছে। এইচডিইউতে রেখে অক্সিনে দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিয়ে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, যেহেতু শিক্ষার্থী ডক্টর নয়, ফলে তাদের বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ বিস্তারিত বলতে পারবেন।

কলেজের অধ্যক্ষ ডা. এবিএম জামাল উদ্দিন যুগান্তরকে বলেন, মুগদা এলাকায় খেলার মাঠ সংকট। আমরা কলেরে মাঠটি সংস্কার করেছি। শিক্ষার্থীরা যখন খেলাধুলা করে তখন বহিরাগতরা যেন না খেলে বলা হয়েছে। কিন্তু মাঠ সংকটে তারাও খেলতে আসে। আজকের ঘটনা সম্পূর্ণ অনাকাক্সিক্ষত। আহত শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। একজনকে অবজারভেশনে রাখা হয়েছে।