হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা

বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের বিষয়ে আন্তরিক ভারত

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ‘ভারতে বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। তাঁদের ভিসা পাওয়াসহ সব প্রয়োজন গুরুত্বসহকারে দেখি। ভারত সরকার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের বিষয়ে আন্তরিক। ’

গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার গুলশানের পুরনো ইন্ডিয়া হাউজে ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রণয় ভার্মা এ কথা বলেন।ভারতীয় হাইকমিশনের সহযোগিতায় অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন মৈত্রী।

প্রণয় ভার্মা আরো বলেন, ‘মহামারির বিরতির পর আবারও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য ভারতে যাচ্ছেন। তাঁরা ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কে নতুন সেতু যুক্ত করেছেন। তাঁদের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নতি ও সম্ভাবনার বিষয়গুলো সম্পর্কে ভারতীয়রা অবগত হচ্ছেন। ’ তিনি বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক দ্বিপক্ষীয় কূটনীতিকে ছাপিয়ে দুই দেশের জনগণের সম্পর্কে পরিণত হয়েছে। দুই দেশের হৃদ্যতার সম্পর্ক উন্নত করার লক্ষ্যে ভারত সরকার পর্যটনসহ নানা খাতে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। ’

৬ ডিসেম্বর পালিত মৈত্রী দিবস দুই দেশের সহযোগিতা, প্রতিজ্ঞা ও প্রতিশ্রুতিকে আরো দৃঢ় করেছে বলে মন্তব্য করেন ভারতের রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের শেকড় মুক্তিযুদ্ধ। ’

মৈত্রীর উপদেষ্টা ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ বলেন, ‘ভারত আমাদের পরম বন্ধু, মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় যোদ্ধাদের আত্মত্যাগ অবিস্মরণীয়। আমাদের স্বাধীনতার জন্য কোনো দেশের সমর্থন প্রয়োজন ছিল। ভারত সর্বপ্রথম দেশ হিসেবে আমাদের স্বাধীনতার প্রতি সমর্থন জানায়। ’

পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে আলোচনা পর্ব শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা মৈত্রী সংগঠন গঠন করেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত তৎকালীন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত সংগঠনটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা

বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের বিষয়ে আন্তরিক ভারত

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ‘ভারতে বাংলাদেশের অসংখ্য শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন। তাঁদের ভিসা পাওয়াসহ সব প্রয়োজন গুরুত্বসহকারে দেখি। ভারত সরকার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের বিষয়ে আন্তরিক। ’

গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার গুলশানের পুরনো ইন্ডিয়া হাউজে ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রণয় ভার্মা এ কথা বলেন।ভারতীয় হাইকমিশনের সহযোগিতায় অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন মৈত্রী।

প্রণয় ভার্মা আরো বলেন, ‘মহামারির বিরতির পর আবারও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য ভারতে যাচ্ছেন। তাঁরা ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কে নতুন সেতু যুক্ত করেছেন। তাঁদের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নতি ও সম্ভাবনার বিষয়গুলো সম্পর্কে ভারতীয়রা অবগত হচ্ছেন। ’ তিনি বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক দ্বিপক্ষীয় কূটনীতিকে ছাপিয়ে দুই দেশের জনগণের সম্পর্কে পরিণত হয়েছে। দুই দেশের হৃদ্যতার সম্পর্ক উন্নত করার লক্ষ্যে ভারত সরকার পর্যটনসহ নানা খাতে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। ’

৬ ডিসেম্বর পালিত মৈত্রী দিবস দুই দেশের সহযোগিতা, প্রতিজ্ঞা ও প্রতিশ্রুতিকে আরো দৃঢ় করেছে বলে মন্তব্য করেন ভারতের রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের শেকড় মুক্তিযুদ্ধ। ’

মৈত্রীর উপদেষ্টা ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ বলেন, ‘ভারত আমাদের পরম বন্ধু, মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় যোদ্ধাদের আত্মত্যাগ অবিস্মরণীয়। আমাদের স্বাধীনতার জন্য কোনো দেশের সমর্থন প্রয়োজন ছিল। ভারত সর্বপ্রথম দেশ হিসেবে আমাদের স্বাধীনতার প্রতি সমর্থন জানায়। ’

পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে আলোচনা পর্ব শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা মৈত্রী সংগঠন গঠন করেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত তৎকালীন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত সংগঠনটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন।