বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সব দেয়াল তুলে দিতে হবে : শিক্ষামন্ত্রী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

শুক্রবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।ছবি : কালবেলা
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সব দেয়াল তুলে দিতে হবে। যে কোনো বয়সের যে কোনো মানুষের শিক্ষার অধিকার আছে। বয়স কুড়ি বা পঞ্চাশ সেটা কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়।
আজ শুক্রবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠান হয়।
দীপু মনি বলেন, ‘কোন জায়গায় আমরা পিছিয়ে আছি, অন্যান্য দেশের সঙ্গে রিসার্চ কোলাবোরেশন আছে কি না; প্রকাশনা আছে কি না; শিক্ষক-শিক্ষার্থী এক্সচেঞ্জ আছে কি না। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কোন কোন ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে সেদিকে আপনারা মনোযোগী হলেই আমরাও সামনের সারিতে থাকব।’
গুচ্ছ পদ্ধতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনীহার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘শিক্ষাব্যবস্থার ক্ষেত্রে আমরা পাশ্চাত্যের দিকে তাকিয়ে থাকি। আমাদের এখান থেকে সবচেয়ে মেধাবীরা সেসব দেশে পড়তে যায়, গবেষণা করতে যায়। সেসব দেশে যদি একটা মাত্র পরীক্ষা দিয়ে হার্ভার্ড বা এমআইটি সব জায়গায় যায় তাহলে আমাদের দেশে কেন একটা পরীক্ষা দিয়ে সব জায়গায় যাওয়া যাবে না। সেখানে কেন মান নিয়ে প্রশ্ন আসবে।’
অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নুরুল আলম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. তাহমিনা ফেরদৌসসহ বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সব দেয়াল তুলে দিতে হবে : শিক্ষামন্ত্রী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

শুক্রবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।ছবি : কালবেলা
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে সব দেয়াল তুলে দিতে হবে। যে কোনো বয়সের যে কোনো মানুষের শিক্ষার অধিকার আছে। বয়স কুড়ি বা পঞ্চাশ সেটা কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়।
আজ শুক্রবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠান হয়।
দীপু মনি বলেন, ‘কোন জায়গায় আমরা পিছিয়ে আছি, অন্যান্য দেশের সঙ্গে রিসার্চ কোলাবোরেশন আছে কি না; প্রকাশনা আছে কি না; শিক্ষক-শিক্ষার্থী এক্সচেঞ্জ আছে কি না। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কোন কোন ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে সেদিকে আপনারা মনোযোগী হলেই আমরাও সামনের সারিতে থাকব।’
গুচ্ছ পদ্ধতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনীহার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘শিক্ষাব্যবস্থার ক্ষেত্রে আমরা পাশ্চাত্যের দিকে তাকিয়ে থাকি। আমাদের এখান থেকে সবচেয়ে মেধাবীরা সেসব দেশে পড়তে যায়, গবেষণা করতে যায়। সেসব দেশে যদি একটা মাত্র পরীক্ষা দিয়ে হার্ভার্ড বা এমআইটি সব জায়গায় যায় তাহলে আমাদের দেশে কেন একটা পরীক্ষা দিয়ে সব জায়গায় যাওয়া যাবে না। সেখানে কেন মান নিয়ে প্রশ্ন আসবে।’
অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নুরুল আলম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. তাহমিনা ফেরদৌসসহ বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।