বিশ্বের প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাদেশি শুভ্রের সাফল্য
জমির হোসেন, ইতালি
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2022/10/italy-20221028131136.jpg)
বিশ্বের প্রাচীন ও ইউরোপের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় লা সাপিয়েন্সা থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ইন কম্পিউটার সায়েন্স পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন বাংলাদেশি যুবক মো. রেজোয়ান হোসেন শুভ্র। তিনি পেশায় কম্পিউটার প্রকৌশলী।
জানা গেছে, বাংলাদেশে সাড়ে তিন বছর বুয়েটের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যাক অফিস প্রজেক্ট, লিডস-সফট ও মিডিয়া সফটওয়্যার কোম্পানিতে চাকরির পর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে ইতালির রোমে আসেন। শুভ্র শিক্ষাকালীন সময়ে ইরাসমাস প্লাস স্কলারশিপ নিয়ে স্কটল্যান্ডের হ্যারিয়ট-ওয়াট ইউনিভার্সিটি থেকে একটি সেমিস্টারের তিনটি কোর্স সম্পন্ন করেন। ডিপ লার্নিং বেজড পারসন আইডেনটিফিকেশন ইউজিং টুডি আউটার ইয়ার ইমেজেব-এর ওপর গবেষণা সম্পন্ন করেন। ভবিষ্যতে এ বিষয়ের ওপর আরও গবেষণা করার আশা প্রকাশ করেন তিনি। এছাড়া ভবিষ্যতে তার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও মেশিন লার্নিংয়ের ওপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের পরিকল্পনা রয়েছে।এ বিষয়ে শুভ্র বলেন, অর্জন তখন সম্ভব যখন নিজে সেটা মনে প্রাণে চাওয়া হয়। এর মধ্যে যত বাধা-বিপত্তির সব সমাধানের রাস্তা নিজেকেই বের করে সামনে এগোতে হবে। সময়গুলো হয়ত সবসময় সমান যায় না, কিন্তু সেই সময়কে ধরে না রেখে আগামীকালের সূর্যোদয়ের দিকে আগ্রহ দেখালে একটা সময় প্রাপ্তি চলেই আসে।
শুভ্র আরও বলেন, বাংলাদেশের গবেষণার দিকে আগানো এখন সময়ের দাবি। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং মেশিন লার্নিংয়ে ইতালির ইউনিভার্সিটিতে লব্ধ গবেষণাকে বাংলাদেশের উন্নয়নে কাজে লাগানো সম্ভব। তাছাড়া এখান থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা দেশে ফিরে অর্জিত গবেষণার প্রয়োগ এবং আরও উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের গবেষণাকে বিশ্বমানের করে তোলা সম্ভব। যার ফলে বিশ্বের মাঝে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা আরেক ধাপ এগিয়ে যেতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।
ইতালির রোম শহরে অবস্থিত লা সাপিয়েন্সা রাষ্ট্রীয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়, যা ১৩০৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সি ডব্লিউ ইউ আর র্যাংকিং (সেন্টার ফর ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং) অনুযায়ী ২০২২-২০২৩ সালে বিশ্ব র্যাংকিংয়ে প্রথম ইতালীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্থান নিশ্চিত করেছে। ২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী ১ লাখ ২০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন।
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2023/01/logo-removebg-preview-1.png)
বিশ্বের প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাদেশি শুভ্রের সাফল্য
জমির হোসেন, ইতালি
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2022/10/italy-20221028131136.jpg)
বিশ্বের প্রাচীন ও ইউরোপের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় লা সাপিয়েন্সা থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ইন কম্পিউটার সায়েন্স পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন বাংলাদেশি যুবক মো. রেজোয়ান হোসেন শুভ্র। তিনি পেশায় কম্পিউটার প্রকৌশলী।
জানা গেছে, বাংলাদেশে সাড়ে তিন বছর বুয়েটের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যাক অফিস প্রজেক্ট, লিডস-সফট ও মিডিয়া সফটওয়্যার কোম্পানিতে চাকরির পর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে ইতালির রোমে আসেন। শুভ্র শিক্ষাকালীন সময়ে ইরাসমাস প্লাস স্কলারশিপ নিয়ে স্কটল্যান্ডের হ্যারিয়ট-ওয়াট ইউনিভার্সিটি থেকে একটি সেমিস্টারের তিনটি কোর্স সম্পন্ন করেন। ডিপ লার্নিং বেজড পারসন আইডেনটিফিকেশন ইউজিং টুডি আউটার ইয়ার ইমেজেব-এর ওপর গবেষণা সম্পন্ন করেন। ভবিষ্যতে এ বিষয়ের ওপর আরও গবেষণা করার আশা প্রকাশ করেন তিনি। এছাড়া ভবিষ্যতে তার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও মেশিন লার্নিংয়ের ওপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের পরিকল্পনা রয়েছে।এ বিষয়ে শুভ্র বলেন, অর্জন তখন সম্ভব যখন নিজে সেটা মনে প্রাণে চাওয়া হয়। এর মধ্যে যত বাধা-বিপত্তির সব সমাধানের রাস্তা নিজেকেই বের করে সামনে এগোতে হবে। সময়গুলো হয়ত সবসময় সমান যায় না, কিন্তু সেই সময়কে ধরে না রেখে আগামীকালের সূর্যোদয়ের দিকে আগ্রহ দেখালে একটা সময় প্রাপ্তি চলেই আসে।
শুভ্র আরও বলেন, বাংলাদেশের গবেষণার দিকে আগানো এখন সময়ের দাবি। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং মেশিন লার্নিংয়ে ইতালির ইউনিভার্সিটিতে লব্ধ গবেষণাকে বাংলাদেশের উন্নয়নে কাজে লাগানো সম্ভব। তাছাড়া এখান থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীরা দেশে ফিরে অর্জিত গবেষণার প্রয়োগ এবং আরও উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের গবেষণাকে বিশ্বমানের করে তোলা সম্ভব। যার ফলে বিশ্বের মাঝে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা আরেক ধাপ এগিয়ে যেতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।
ইতালির রোম শহরে অবস্থিত লা সাপিয়েন্সা রাষ্ট্রীয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়, যা ১৩০৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সি ডব্লিউ ইউ আর র্যাংকিং (সেন্টার ফর ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং) অনুযায়ী ২০২২-২০২৩ সালে বিশ্ব র্যাংকিংয়ে প্রথম ইতালীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্থান নিশ্চিত করেছে। ২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী ১ লাখ ২০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন।