ভিসির অপসারণ দাবিতে ৯ দিন ধরে বন্ধ বশেফমুবিপ্রবির ক্লাস-পরীক্ষা
জামালপুর প্রতিনিধি

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।ছবি : কালবেলা
জামালপুরের মেলান্দহে উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ৯ দিন ধরে সব ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেফমুবিপ্রবি) শিক্ষকরা।
গত ২ নভেম্বর থেকে ক্লাস-পরীক্ষা নেওয়া বন্ধ করেন শিক্ষকরা। ভিসির অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মাহমুদুল আলম বলেন, ‘উপাচার্য শামসুদ্দিন বিভিন্ন অনিয়মের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। আমরা আর এই ভিসিকে তার পদে দেখতে চাই না। গত ২ নভেম্বর ১০ দফা দাবিতে স্মারক জমা দিলেও এখন পর্যন্ত তিনি একটিও পূরণ করেননি।
ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. আ হ ম মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘এই ভিসি বেশিরভাগ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকেন। প্রয়োজনে তাকে পাওয়া যায় না। তার মতো দুর্নীতিপরায়ণ ভিসি আমরা চাই না।’
অভিযোগ ও শিক্ষকদের আন্দোলনের বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ শামসুদ্দিন বলেন, ‘আমি কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই। নিয়োগে কোনো অনিয়ম হয়নি। নিয়ম মেনেই সব হয়েছে। শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার প্রক্রিয়া চললেও কেন তারা আন্দোলন করছেন, এটা আমার জানা নেই।’

ভিসির অপসারণ দাবিতে ৯ দিন ধরে বন্ধ বশেফমুবিপ্রবির ক্লাস-পরীক্ষা
জামালপুর প্রতিনিধি

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।ছবি : কালবেলা
জামালপুরের মেলান্দহে উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ৯ দিন ধরে সব ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেফমুবিপ্রবি) শিক্ষকরা।
গত ২ নভেম্বর থেকে ক্লাস-পরীক্ষা নেওয়া বন্ধ করেন শিক্ষকরা। ভিসির অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মাহমুদুল আলম বলেন, ‘উপাচার্য শামসুদ্দিন বিভিন্ন অনিয়মের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। আমরা আর এই ভিসিকে তার পদে দেখতে চাই না। গত ২ নভেম্বর ১০ দফা দাবিতে স্মারক জমা দিলেও এখন পর্যন্ত তিনি একটিও পূরণ করেননি।
ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. আ হ ম মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘এই ভিসি বেশিরভাগ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকেন। প্রয়োজনে তাকে পাওয়া যায় না। তার মতো দুর্নীতিপরায়ণ ভিসি আমরা চাই না।’
অভিযোগ ও শিক্ষকদের আন্দোলনের বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ শামসুদ্দিন বলেন, ‘আমি কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই। নিয়োগে কোনো অনিয়ম হয়নি। নিয়ম মেনেই সব হয়েছে। শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার প্রক্রিয়া চললেও কেন তারা আন্দোলন করছেন, এটা আমার জানা নেই।’