মাত্র ৩ শিক্ষার্থী দিয়ে চলছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
সংবাদদাতা,ঝিনাইগাতী,শেরপুর
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2022/11/school-37-2211211229.jpg)
হাতিবান্ধা হদিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে ৩ শিক্ষার্থী দিয়ে চলছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। উক্ত স্কুলে শিক্ষার্থী ৩ জন থাকলেও শিক্ষক রয়েছে ৪ জন। ঘটনাটি ঘটে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার হাতিবান্দা ইউনিয়নের হাতিবান্ধা হদিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
জানা গেছে, ১৯৯৪ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত করে স্থানীয়রা। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারি করন করা হয়। তখন থেকেই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন ইয়াসিন আলী।
স্থানীয়দের অভিযোগ প্রথম থেকেই এ বিদ্যালয়ে তেমন কোন শিক্ষার্থীদের অবস্থান দেখা যায়নি। শিক্ষকরা বলতে গেলে বসে বসেই মাস শেষে বেতনভাতা উত্তোলন করে আসছেন। এসব অভিযোগ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকেই।
২১ নভেম্বর সোমবার বিদ্যালয়ে সরেজমিনে অনুসন্ধানে গিয়ে দেখা গেছে বিদ্যালয়ে ৩ জন শিক্ষার্থী। সাংবাদিকদের উপস্থিতি বুঝতে পেরে শিক্ষকরা এদিক সেদিক ছোটাছুটি করতে থাকে।
তবে প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী বলেন, আজকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কিছু কম হয়েছে। উপস্থিত চতুর্থ শ্রেনীর শিক্ষার্থী মিম জানায়, নিয়মিত বিদ্যালয়ে ৫ থেকে ৬ জন শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ঘটে।
প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী না থাকায় আমি নিজে বদলীর আবেদন করেছি। এলাকাবাসীর অভিযোগ শিক্ষক ইয়াসিন আলী বদলি হয়ে তার দীর্ঘদিনের দোষ থেকে মুক্ত হতে চাইছে।
বিদ্যালয়ে এ অবস্থানের বিষয়টি নিশ্চিত করে ঝিনাইগাতী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নুরুনবি বলেন, বিদ্যালয়টির অবস্থা খুবই নাজুক। এ কারনে প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী বদলি আবেদন করেছেন।
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2023/01/logo-removebg-preview-1.png)
মাত্র ৩ শিক্ষার্থী দিয়ে চলছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
সংবাদদাতা,ঝিনাইগাতী,শেরপুর
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2022/11/school-37-2211211229.jpg)
হাতিবান্ধা হদিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে ৩ শিক্ষার্থী দিয়ে চলছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। উক্ত স্কুলে শিক্ষার্থী ৩ জন থাকলেও শিক্ষক রয়েছে ৪ জন। ঘটনাটি ঘটে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার হাতিবান্দা ইউনিয়নের হাতিবান্ধা হদিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
জানা গেছে, ১৯৯৪ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত করে স্থানীয়রা। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারি করন করা হয়। তখন থেকেই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন ইয়াসিন আলী।
স্থানীয়দের অভিযোগ প্রথম থেকেই এ বিদ্যালয়ে তেমন কোন শিক্ষার্থীদের অবস্থান দেখা যায়নি। শিক্ষকরা বলতে গেলে বসে বসেই মাস শেষে বেতনভাতা উত্তোলন করে আসছেন। এসব অভিযোগ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকেই।
২১ নভেম্বর সোমবার বিদ্যালয়ে সরেজমিনে অনুসন্ধানে গিয়ে দেখা গেছে বিদ্যালয়ে ৩ জন শিক্ষার্থী। সাংবাদিকদের উপস্থিতি বুঝতে পেরে শিক্ষকরা এদিক সেদিক ছোটাছুটি করতে থাকে।
তবে প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী বলেন, আজকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কিছু কম হয়েছে। উপস্থিত চতুর্থ শ্রেনীর শিক্ষার্থী মিম জানায়, নিয়মিত বিদ্যালয়ে ৫ থেকে ৬ জন শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ঘটে।
প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী না থাকায় আমি নিজে বদলীর আবেদন করেছি। এলাকাবাসীর অভিযোগ শিক্ষক ইয়াসিন আলী বদলি হয়ে তার দীর্ঘদিনের দোষ থেকে মুক্ত হতে চাইছে।
বিদ্যালয়ে এ অবস্থানের বিষয়টি নিশ্চিত করে ঝিনাইগাতী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নুরুনবি বলেন, বিদ্যালয়টির অবস্থা খুবই নাজুক। এ কারনে প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী বদলি আবেদন করেছেন।