মাদরাসা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সোয়া দুই কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি

ভুয়া বিল ভাউচার, উন্নয়নের নামে কুপন দিয়ে টাকা আদায় এবং শিক্ষক নিয়োগ বাণিজ্যসহ বিভিন্ন খাতে প্রায় দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এক মাদরাসা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ব্যক্তি হচ্ছেন ঢাকার ধামরাইয়ের নান্দেশ্বরী ইসলামাবাদ ইব্রাহিমিয়া দারুল উলুম মাদরাসা ও এতিমখানার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুস সালাম।

গতকাল বুধবার নান্দেশ্বরী গ্রামের ব্যবসায়ী সোহরাব হোসেন এলাকাবাসীর পক্ষে এমন লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মাওলানা আব্দুস সালাম ১৯৯২ সালে ধামরাইয়ের আমতা ইউনিয়নের এই প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান।

২০১২ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি দেখিয়ে ভুয়া বিল ভাউচার, উন্নয়নের নামে কুপন দিয়ে টাকা আদায় এবং শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে তিনি এই বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেন।

অধ্যক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘একটি মহল ষড়যন্ত্র করে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে। ’ তবে ছেলের বিয়ের বিষয়ে মেয়েটির বয়স কম থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি করতে পারেননি বলে তিনি স্বীকার করেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী বলেন, ‘অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেয়েছি। ’

মাদরাসা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সোয়া দুই কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি

ভুয়া বিল ভাউচার, উন্নয়নের নামে কুপন দিয়ে টাকা আদায় এবং শিক্ষক নিয়োগ বাণিজ্যসহ বিভিন্ন খাতে প্রায় দুই কোটি ৩১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এক মাদরাসা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ব্যক্তি হচ্ছেন ঢাকার ধামরাইয়ের নান্দেশ্বরী ইসলামাবাদ ইব্রাহিমিয়া দারুল উলুম মাদরাসা ও এতিমখানার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুস সালাম।

গতকাল বুধবার নান্দেশ্বরী গ্রামের ব্যবসায়ী সোহরাব হোসেন এলাকাবাসীর পক্ষে এমন লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মাওলানা আব্দুস সালাম ১৯৯২ সালে ধামরাইয়ের আমতা ইউনিয়নের এই প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান।

২০১২ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি দেখিয়ে ভুয়া বিল ভাউচার, উন্নয়নের নামে কুপন দিয়ে টাকা আদায় এবং শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে তিনি এই বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেন।

অধ্যক্ষ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘একটি মহল ষড়যন্ত্র করে এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে। ’ তবে ছেলের বিয়ের বিষয়ে মেয়েটির বয়স কম থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি করতে পারেননি বলে তিনি স্বীকার করেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী বলেন, ‘অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেয়েছি। ’