সাক্ষাৎকার
মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে আয়াত এডুকেশন
সমকাল ডেস্ক
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2022/10/aaaaaa.webp)
নুসরাত আমান
দেশের তরুণ সমাজ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক ও জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল আয়াত এডুকেশন। পাশাপাশি প্যালিয়েটিভ কেয়ার প্রসারে এবং নার্সিং পেশাকে একটি সম্মানজনক জায়গায় নিয়ে যেতে কাজ করে যাচ্ছে এই সামাজিক প্রতিষ্ঠানটি। এসব নানা বিষয় নিয়ে সমকালের সঙ্গে কথা বলেছেন আয়াত এডুকেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নুসরাত আমান।
কী উদ্দেশ্য সামনে রেখে আয়াত এডুকেশনের যাত্রা শুরু হয়েছিল?
– আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (এআই) হবে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। এ ক্ষেত্রে নার্সিং শিক্ষায় সিমুলেশন ল্যাব হবে এর উপযুক্ত সমাধান। সে জন্য আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ ও অভিজ্ঞ জনসম্পদ সৃষ্টি আয়াত এডুকেশনের উদ্দেশ্য। আয়াত এডুকেশনের যাত্রা শুরু হয় দেশের তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে। একই সঙ্গে দেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা।
দেশে স্বাস্থ্যসেবা প্রসারে কী কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি?
-২০১৯ সালের স্বাস্থ্য বুলেটিন অনুসারে, দেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য নার্স রয়েছেন মাত্র ৩ দশমিক শূন্য ছয়জন। অথচ আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এ সংখ্যা ২১ দশমিক শূন্য সাতজন এবং শ্রীলঙ্কায় ২১ দশমিক ১৫ জন। তা ছাড়া দেশে বিশেষায়িত নার্সিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও যোগ্যতাসম্পন্ন কর্মীর অভাব এবং আধুনিক শিক্ষা ও প্রযুক্তির অনুপযুক্ততার কারণে মানসম্মত নার্সিং শিক্ষা প্রদান এখনও একটি বড় সমস্যা হিসেবে রয়ে গেছে। এ সমস্যা দূর করতে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ছাড়া প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবা কীভাবে দেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় যুক্ত করা যায়, এ বিষয় নিয়ে কাজ করছে আয়াত এডুকেশন। ২০১৮ সাল থেকে আমরা কাজ করে এসেছি। চারটি পর্যায়ে আমরা চলমান। প্যালিয়েটিভ কেয়ার সঙ্গে জড়িত চিকিৎসক, নার্স ও স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। এ বিষয়ে জনমত গড়ে তোলা ও সচেতনতা করা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বাস্থ্য বিভাগ ও পলিসি মেকারদের সঙ্গে অ্যাডভোকেসি করে থাকি। আমাদের লক্ষ্য এই সেবাকে সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া। আগামী দিনের স্বেচ্ছাসেবক তৈরির কাজ চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে আমার প্যালিয়েটিভ কেয়ারের ওপর ৫০০-এর বেশি নার্সকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।
আগামী নভেম্বরে এ সেবা কীভাবে প্রসার করা যায়, এর ওপরে একটি প্রোগ্রাম হাতে নেওয়া হয়েছে। আমরা মূলত বছর দু’বার এ ধরনের প্রোগ্রাম করি। অন্যদিকে, বাংলাদেশে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবার ব্যাপক প্রয়োজনীয়তা থাকলেও এই চাহিদা পূরণে আমাদের পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা ও জনবলের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। কিন্তু সরকারের একার পক্ষে এসব অভাব ও শূন্যতা পূরণ করা সম্ভব নয়। তাই প্যালিয়েটিভ কেয়ার এবং মানসম্পন্ন নার্সিং শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে বেসরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে এসে সরকারের সঙ্গে কাজ করতে হবে। দেশে প্যালিয়েটিভ কেয়ারে সেবার মান বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বর্তমান সিস্টেমটাকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটি প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগ চালু করেছেন অধ্যাপক ডা. নিজাম উদ্দিন। এ ছাড়া বেসরকারিভাবে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান এ সেবার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আমরা এই সেবা সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে চাই। নতুন করে জনগণের কাছে তুলে ধরতে চাই।
নার্সিং পেশায় কী নিয়ে কাজ করছেন?
-আয়াত এডুকেশন ২০১৮ সালে ‘ডিগনিফাইং লাইফ’ প্রকল্পটি শুরু করে দক্ষ ও অভিজ্ঞ নার্স এবং প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদার আলোকে বাংলাদেশে নার্সিং পেশাকে একটি
মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যার অন্যতম উদ্দেশ্য, চিকিৎসক ও নার্সদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ খাতে প্রথাগত পরিবর্তন আনা, নতুন প্রজন্মের তরুণ, যুবকসহ সাধারণ জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় করা।
এ লক্ষ্যে আমরা এ পর্যন্ত আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব কলেজ অব নার্সিংয়ের সঙ্গে অংশীদারিত্বমূলক সহযোগিতায় ‘অ্যান্ড অব লাইফ কেয়ার’ সার্টিফিকেট প্রোগ্রামে প্রায় দেশের ৫০০ জন নার্স, ২২০ জন চিকিৎসককে প্যালিয়েটিভ কেয়ার ব্যবস্থাপনার ওপরে প্রশিক্ষণ প্রদান করেছি। আমাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য হচ্ছে, সঠিক পরামর্শমূলক প্রচারণার কারণে দেশের আটটি বিভাগেই প্যালিয়েটিভ কেয়ার ইউনিট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
-প্রতিটি মৃত্যু যাতে স্বাভাবিক বা স্বস্তিদায়ক হয়, সেটি নিয়ে কাজ করছে আয়াত। আমরা কেউ জানি না, কে কখন কীভাবে মৃত্যুবরণ করব। কার আগে কে মারা যাব। সবাই তো হঠাৎ করে দুর্ঘটনায় মারা যান না। হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান না। অনেক সময় দীর্ঘদিন বিছানায় পড়ে থাকেন। যন্ত্রণামুক্ত মৃত্যু নিশ্চিতে কাজ করছে আয়াত ফাউন্ডেশন। আমরা যদি সমাজের মানুষকে আরও সচেতন করতে পারি, আমাদের এই লং জার্নি যাতে সহজ হয় এ বিষয়ে তরুণ সমাজের অনেক বেশি কাজ করার সুযোগ আছে। যেখানে অনেক সুন্দরভাবে আমাদের দেশের তরুণরা বিভিন্ন দেশের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর সঙ্গে একযোগে কাজ করছে।
[সাক্ষাৎকার গ্রহণ তবিবুর রহমান]
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2023/01/logo-removebg-preview-1.png)
সাক্ষাৎকার
মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে আয়াত এডুকেশন
সমকাল ডেস্ক
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2022/10/aaaaaa.webp)
নুসরাত আমান
দেশের তরুণ সমাজ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক ও জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল আয়াত এডুকেশন। পাশাপাশি প্যালিয়েটিভ কেয়ার প্রসারে এবং নার্সিং পেশাকে একটি সম্মানজনক জায়গায় নিয়ে যেতে কাজ করে যাচ্ছে এই সামাজিক প্রতিষ্ঠানটি। এসব নানা বিষয় নিয়ে সমকালের সঙ্গে কথা বলেছেন আয়াত এডুকেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নুসরাত আমান।
কী উদ্দেশ্য সামনে রেখে আয়াত এডুকেশনের যাত্রা শুরু হয়েছিল?
– আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্ট (এআই) হবে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। এ ক্ষেত্রে নার্সিং শিক্ষায় সিমুলেশন ল্যাব হবে এর উপযুক্ত সমাধান। সে জন্য আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ ও অভিজ্ঞ জনসম্পদ সৃষ্টি আয়াত এডুকেশনের উদ্দেশ্য। আয়াত এডুকেশনের যাত্রা শুরু হয় দেশের তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে। একই সঙ্গে দেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা।
দেশে স্বাস্থ্যসেবা প্রসারে কী কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি?
-২০১৯ সালের স্বাস্থ্য বুলেটিন অনুসারে, দেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য নার্স রয়েছেন মাত্র ৩ দশমিক শূন্য ছয়জন। অথচ আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এ সংখ্যা ২১ দশমিক শূন্য সাতজন এবং শ্রীলঙ্কায় ২১ দশমিক ১৫ জন। তা ছাড়া দেশে বিশেষায়িত নার্সিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও যোগ্যতাসম্পন্ন কর্মীর অভাব এবং আধুনিক শিক্ষা ও প্রযুক্তির অনুপযুক্ততার কারণে মানসম্মত নার্সিং শিক্ষা প্রদান এখনও একটি বড় সমস্যা হিসেবে রয়ে গেছে। এ সমস্যা দূর করতে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ছাড়া প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবা কীভাবে দেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় যুক্ত করা যায়, এ বিষয় নিয়ে কাজ করছে আয়াত এডুকেশন। ২০১৮ সাল থেকে আমরা কাজ করে এসেছি। চারটি পর্যায়ে আমরা চলমান। প্যালিয়েটিভ কেয়ার সঙ্গে জড়িত চিকিৎসক, নার্স ও স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। এ বিষয়ে জনমত গড়ে তোলা ও সচেতনতা করা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বাস্থ্য বিভাগ ও পলিসি মেকারদের সঙ্গে অ্যাডভোকেসি করে থাকি। আমাদের লক্ষ্য এই সেবাকে সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়া। আগামী দিনের স্বেচ্ছাসেবক তৈরির কাজ চলমান রয়েছে। এরই মধ্যে আমার প্যালিয়েটিভ কেয়ারের ওপর ৫০০-এর বেশি নার্সকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।
আগামী নভেম্বরে এ সেবা কীভাবে প্রসার করা যায়, এর ওপরে একটি প্রোগ্রাম হাতে নেওয়া হয়েছে। আমরা মূলত বছর দু’বার এ ধরনের প্রোগ্রাম করি। অন্যদিকে, বাংলাদেশে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবার ব্যাপক প্রয়োজনীয়তা থাকলেও এই চাহিদা পূরণে আমাদের পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা ও জনবলের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। কিন্তু সরকারের একার পক্ষে এসব অভাব ও শূন্যতা পূরণ করা সম্ভব নয়। তাই প্যালিয়েটিভ কেয়ার এবং মানসম্পন্ন নার্সিং শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে বেসরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে এসে সরকারের সঙ্গে কাজ করতে হবে। দেশে প্যালিয়েটিভ কেয়ারে সেবার মান বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বর্তমান সিস্টেমটাকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটি প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগ চালু করেছেন অধ্যাপক ডা. নিজাম উদ্দিন। এ ছাড়া বেসরকারিভাবে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান এ সেবার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আমরা এই সেবা সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে চাই। নতুন করে জনগণের কাছে তুলে ধরতে চাই।
নার্সিং পেশায় কী নিয়ে কাজ করছেন?
-আয়াত এডুকেশন ২০১৮ সালে ‘ডিগনিফাইং লাইফ’ প্রকল্পটি শুরু করে দক্ষ ও অভিজ্ঞ নার্স এবং প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদার আলোকে বাংলাদেশে নার্সিং পেশাকে একটি
মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যার অন্যতম উদ্দেশ্য, চিকিৎসক ও নার্সদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ খাতে প্রথাগত পরিবর্তন আনা, নতুন প্রজন্মের তরুণ, যুবকসহ সাধারণ জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় করা।
এ লক্ষ্যে আমরা এ পর্যন্ত আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব কলেজ অব নার্সিংয়ের সঙ্গে অংশীদারিত্বমূলক সহযোগিতায় ‘অ্যান্ড অব লাইফ কেয়ার’ সার্টিফিকেট প্রোগ্রামে প্রায় দেশের ৫০০ জন নার্স, ২২০ জন চিকিৎসককে প্যালিয়েটিভ কেয়ার ব্যবস্থাপনার ওপরে প্রশিক্ষণ প্রদান করেছি। আমাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য হচ্ছে, সঠিক পরামর্শমূলক প্রচারণার কারণে দেশের আটটি বিভাগেই প্যালিয়েটিভ কেয়ার ইউনিট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
-প্রতিটি মৃত্যু যাতে স্বাভাবিক বা স্বস্তিদায়ক হয়, সেটি নিয়ে কাজ করছে আয়াত। আমরা কেউ জানি না, কে কখন কীভাবে মৃত্যুবরণ করব। কার আগে কে মারা যাব। সবাই তো হঠাৎ করে দুর্ঘটনায় মারা যান না। হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান না। অনেক সময় দীর্ঘদিন বিছানায় পড়ে থাকেন। যন্ত্রণামুক্ত মৃত্যু নিশ্চিতে কাজ করছে আয়াত ফাউন্ডেশন। আমরা যদি সমাজের মানুষকে আরও সচেতন করতে পারি, আমাদের এই লং জার্নি যাতে সহজ হয় এ বিষয়ে তরুণ সমাজের অনেক বেশি কাজ করার সুযোগ আছে। যেখানে অনেক সুন্দরভাবে আমাদের দেশের তরুণরা বিভিন্ন দেশের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর সঙ্গে একযোগে কাজ করছে।
[সাক্ষাৎকার গ্রহণ তবিবুর রহমান]