‘মুক্তিযুদ্ধ ও বুদ্ধিজীবীদের আদর্শকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে’

চট্টগ্রাম ব্যুরো
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।ছবি : কালবেলা

মুক্তিযুদ্ধ ও বুদ্ধিজীবীদের আদর্শকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে জানিয়ে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, আজকের এইদিনে আমরা দেশের সূর্যসন্তানদের হারিয়েছি। বুদ্ধিজীবীরা দেশের কৃষক-শ্রমিক জনতাকে মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছেন। কিন্তু স্বাধীনতার আগ মুহূর্তে এই দেশকে মেধাশূন্য করতেই তাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। যাতে স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে এ দেশটা দাঁড়াতে না পারে, আমাদের স্বাধীনতা যেন অর্থবহ না হয়। আর ঘৃণ্য কাজে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করেছেন আমাদের দেশেরই কিছু বিপথগামী দুষ্কৃতকারী। দেশের আনাচে-কানাচে অসংখ্য বধ্যভূমি যার সাক্ষ্য বহন করে।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) মহান শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন চুয়েট পরিবার।আজ বুধবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রার ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ওপর এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সুনীল ধর, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল হাছান।

অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডিন ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির। ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন স্টাফ ওয়েলফেয়ার কমিটির সভাপতি ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহাম্মদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. আবু সাদাত মুহাম্মদ সায়েম, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি আমিন মোহাম্মদ মুসা, স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জামাল উদ্দীন। অনুষ্ঠানমালা সঞ্চালনা করেন উপপরিচালক (তথ্য ও প্রকাশনা) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান ও সহকারী পরিচালক (তথ্য ও প্রকাশনা) মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম।

‘মুক্তিযুদ্ধ ও বুদ্ধিজীবীদের আদর্শকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে’

চট্টগ্রাম ব্যুরো
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।ছবি : কালবেলা

মুক্তিযুদ্ধ ও বুদ্ধিজীবীদের আদর্শকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে জানিয়ে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, আজকের এইদিনে আমরা দেশের সূর্যসন্তানদের হারিয়েছি। বুদ্ধিজীবীরা দেশের কৃষক-শ্রমিক জনতাকে মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছেন। কিন্তু স্বাধীনতার আগ মুহূর্তে এই দেশকে মেধাশূন্য করতেই তাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। যাতে স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে এ দেশটা দাঁড়াতে না পারে, আমাদের স্বাধীনতা যেন অর্থবহ না হয়। আর ঘৃণ্য কাজে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করেছেন আমাদের দেশেরই কিছু বিপথগামী দুষ্কৃতকারী। দেশের আনাচে-কানাচে অসংখ্য বধ্যভূমি যার সাক্ষ্য বহন করে।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) মহান শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন চুয়েট পরিবার।আজ বুধবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রার ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ওপর এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সুনীল ধর, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল হাছান।

অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডিন ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির। ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন স্টাফ ওয়েলফেয়ার কমিটির সভাপতি ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহাম্মদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. আবু সাদাত মুহাম্মদ সায়েম, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি আমিন মোহাম্মদ মুসা, স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জামাল উদ্দীন। অনুষ্ঠানমালা সঞ্চালনা করেন উপপরিচালক (তথ্য ও প্রকাশনা) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান ও সহকারী পরিচালক (তথ্য ও প্রকাশনা) মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম।