মেট্রো ম্যাজিকে শিক্ষার্থীদের উচ্ছ্বাস
মো. আজাদ হোসেন

জনবহুল রাজধানীতে যানবাহনের জট লেগেই থাকে। যানজটে দুর্বিসহ জীবন পার করছেন রাজধানীর বাসিন্দারা। কর্মজীবী মানুষের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও পড়েন নানা বিপাকে।
সরেজমিনে দেখা যায়, যানজটে এড়াতে দেশীয় অর্থায়নে বর্তমান সরকার মেট্রোরেল প্রণয়ন পরিকল্পনা করেন ২০১২ সালে ১৮ ডিসেম্বরে। অবশেষে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে ২৮ ডিসেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেট্রোরেল উদ্বোধন করেন। মেট্রোরেল বাস্তবায়ন হওয়ায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা তুলে ধরেছেন সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী মো. আজাদ হোসেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী অনিমেষ রায় বলেন, রাজধানীতে লক্ষ মানুষের বাস। আশা করি এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে যানজটমুক্ত নিরাপদ ভ্রমণের নিশ্চয়তা দিতে পারবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এতে সময়ের সাশ্রয় হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী প্রত্যাশা সারা বলেন, মেট্রোরেল দেশবাসীর জন্য এক নতুন মাইলফলক। আশা করি এতে জ্যাম কমবে। কর্মব্যস্ত এই শহরে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে কর্মস্থল ও গন্তব্যে পৌঁছুনো যাবে। তবে মেট্রোরেলের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা এবং এর রক্ষণাবেক্ষণে সরকারের সঙ্গে যৌথভাবে জনগণকে কাজ করতে হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সনাতন রায় বলেন, মেট্রোরেল ঢাকাবাসী তথা দেশের সব জনগণের জন্য এক আশীর্বাদস্বরুপ। এর মাধ্যমে ঢাকাকেন্দ্রীক যে অর্থনীতি, যাতায়াত সময় ও জনজীবন গতি পাবে ও সামগ্রিকভাবে দেশের অর্থনীতি সচল হবে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ফাতেমা তুজ জোহুরা মীম বলেন, মেট্রোরেল নিঃসন্দেহে বাঙালির জাতির জন্য উন্নয়নের অগ্রদূত হিসেবে কাজ করবে। ঢাকা শহরের মানুষেরা প্রায় দিনের অর্ধেক সময়ই অপচয় করতে বাধ্য হতো সড়কে যানজট এর কারণে। মেট্রোরেল এর ফলে এই সমস্যার সমাধান খুব সহজেই সম্ভব হবে। এবং ঢাকার বাসিন্দারা সেই সময়টিকে কাজে লাগাতে পারবে।
বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি) সাধারণ শিক্ষার্থী মো. সাব্বির হোসেন বলেন, নিঃসন্দেহে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও মেট্রোরেল যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করবে বলে আমি আশা করছি। তবে, উত্তরা থেকে আগারগাঁও অব্দি যাত্রীদের জন্য যে নির্ধারিত ভাড়া ৬০ টাকা করা হয়েছে এখানে আমাদের মতো শিক্ষার্থীদের হাফ পাশের দাবি জানাচ্ছি।

মেট্রো ম্যাজিকে শিক্ষার্থীদের উচ্ছ্বাস
মো. আজাদ হোসেন

জনবহুল রাজধানীতে যানবাহনের জট লেগেই থাকে। যানজটে দুর্বিসহ জীবন পার করছেন রাজধানীর বাসিন্দারা। কর্মজীবী মানুষের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও পড়েন নানা বিপাকে।
সরেজমিনে দেখা যায়, যানজটে এড়াতে দেশীয় অর্থায়নে বর্তমান সরকার মেট্রোরেল প্রণয়ন পরিকল্পনা করেন ২০১২ সালে ১৮ ডিসেম্বরে। অবশেষে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে ২৮ ডিসেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেট্রোরেল উদ্বোধন করেন। মেট্রোরেল বাস্তবায়ন হওয়ায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা তুলে ধরেছেন সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী মো. আজাদ হোসেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী অনিমেষ রায় বলেন, রাজধানীতে লক্ষ মানুষের বাস। আশা করি এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে যানজটমুক্ত নিরাপদ ভ্রমণের নিশ্চয়তা দিতে পারবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এতে সময়ের সাশ্রয় হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী প্রত্যাশা সারা বলেন, মেট্রোরেল দেশবাসীর জন্য এক নতুন মাইলফলক। আশা করি এতে জ্যাম কমবে। কর্মব্যস্ত এই শহরে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে কর্মস্থল ও গন্তব্যে পৌঁছুনো যাবে। তবে মেট্রোরেলের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা এবং এর রক্ষণাবেক্ষণে সরকারের সঙ্গে যৌথভাবে জনগণকে কাজ করতে হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সনাতন রায় বলেন, মেট্রোরেল ঢাকাবাসী তথা দেশের সব জনগণের জন্য এক আশীর্বাদস্বরুপ। এর মাধ্যমে ঢাকাকেন্দ্রীক যে অর্থনীতি, যাতায়াত সময় ও জনজীবন গতি পাবে ও সামগ্রিকভাবে দেশের অর্থনীতি সচল হবে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ফাতেমা তুজ জোহুরা মীম বলেন, মেট্রোরেল নিঃসন্দেহে বাঙালির জাতির জন্য উন্নয়নের অগ্রদূত হিসেবে কাজ করবে। ঢাকা শহরের মানুষেরা প্রায় দিনের অর্ধেক সময়ই অপচয় করতে বাধ্য হতো সড়কে যানজট এর কারণে। মেট্রোরেল এর ফলে এই সমস্যার সমাধান খুব সহজেই সম্ভব হবে। এবং ঢাকার বাসিন্দারা সেই সময়টিকে কাজে লাগাতে পারবে।
বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি) সাধারণ শিক্ষার্থী মো. সাব্বির হোসেন বলেন, নিঃসন্দেহে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও মেট্রোরেল যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করবে বলে আমি আশা করছি। তবে, উত্তরা থেকে আগারগাঁও অব্দি যাত্রীদের জন্য যে নির্ধারিত ভাড়া ৬০ টাকা করা হয়েছে এখানে আমাদের মতো শিক্ষার্থীদের হাফ পাশের দাবি জানাচ্ছি।